forgain-investদেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা: বিদেশী বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের তালিকায় রয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩০টি কোম্পানি। এরই ধারাবাহিকতায় এপ্রিলে এসব কোম্পানিতে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বেড়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- আমরা টেকনোলজি, একটিভ ফাইন, একমি ল্যাব, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ, বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম, সিটি ব্যাংক, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্স, ঢাকা ইন্স্যুরেন্স,

এনভয় টেক্সটাইল, এক্সিম ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটজ ইসলামী ব্যাংক, গ্রামীণফোন, জিএসপি ফাইন্যান্স, ইসলামী ব্যাংক, লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট, মালেক স্পিনিং, ম্যারিকো বাংলাদেশ, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, ওরিয়ন ফার্মা, পদ্মা ওয়েল, ফিনিক্স ফাইন্যান্স, প্রিমিয়াম সিমেন্ট, প্রাইম ব্যাংক, সিঙ্গার বাংলাদেশ, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল, তিতাস গ্যাস এবং উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, উপরোল্লেখিত কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ওয়ান ব্যাংকের। গত মার্চ মাসে ব্যাংকটির বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ০.২৪ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬.৫৬ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ৬.৩২ শতাংশ।

এরপরই রয়েছে সিঙ্গার বাংলাদেশে লিমিটেড। গত মার্চ মাসে কোম্পানির বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ১.৬০ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭.১০ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ৫.৫০ শতাংশ।

এছাড়া গত মার্চ মাসে আমরা টেকনোলজির বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ০.২৬ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১.২৮ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ১.০২ শতাংশ।

গত মার্চ মাসে একটিভ ফাইন কেমিক্যালের বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ২.৭৬ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.২৪ শতাংশ।

একমি ল্যাবের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ২.১৭ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২.৩৪ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.১৭ শতাংশ।

ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ১৪.৪৯ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৪.৭৩ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.২৪ শতাংশ।

বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ০.০৮ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ০.৩১ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.২৩ শতাংশ।

সিটি ব্যাংকের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৮.০৮ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮.১৯ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.১১ শতাংশ।

সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ১.৩৬ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১.৩৭ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.০১ শতাংশ।

ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্সের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৩৬.৩৫ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৭.৬১ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ১.২৬ শতাংশ।

ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ০.১৭ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ০.১৮ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.০১ শতাংশ।

এনভয় টেক্সটাইলের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৩.৮২ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪.৩০ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.৪৮ শতাংশ।

এক্সিম ব্যাংকের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৩.২৩ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩.৭২ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.৪৯ শতাংশ।

ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংকের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৪.৫৯ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪.৯৫ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.৩৬ শতাংশ।

গ্রামীণফোনের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৩.০১ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩.১০ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.০৯ শতাংশ।

জিএসপি ফাইন্যান্সের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৩.৬৯ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩.৮৯ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.২০ শতাংশ।

ইসলামী ব্যাংকের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ১৫.১৫ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪২.১৭ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ২৭.০২ শতাংশ।

লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ১.৪১ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১.৪২ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.০১ শতাংশ।

মালেক স্পিনিংয়ের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৪.৬৮ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪.৮২ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.১৪ শতাংশ।

ম্যারিকো বাংলাদেশের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৬ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬.০৫ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.০৫ শতাংশ।

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ১.৭২ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.২৮ শতাংশ।

ওরিয়ন ফার্মার গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৩.৯৫ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪.০৪ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.০৯ শতাংশ।
পদ্মা অয়েলের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ০.৯১ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১.৪৪ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.৫৩ শতাংশ।

ফিনিক্স ফাইন্যান্সের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ২.৩২ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২.৪৯ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.১৭ শতাংশ।

প্রিমিয়াম সিমেন্টের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ০.০১ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ০.০২ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.০১ শতাংশ।

প্রাইম ব্যাংকের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ০.৩৭ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ০.৫৮ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.২১ শতাংশ।

স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যালের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ১৭.১৮ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৭.৩৬ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.১৮ শতাংশ।

তিতাস গ্যাসের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ২.২৯ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২.৪৭ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.১৮ শতাংশ।
উত্তরা ব্যাংকের গত মার্চ মাসে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ১.৫৪ শতাংশ। সেখানে এপ্রিল মাস শেষে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১.৯১ শতাংশ। অর্থ্যাৎ এক মাসের ব্যবধানে এ কোম্পানিতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ০.৩২ শতাংশ।