enginer lagoদেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা: এক বছরের ব্যবধানে প্রকৌশল খাতে আগ্রহ বেড়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের। ৩০ জুন’ ২০১৬ হতে ৩০ জুন’ ২০১৭ এই সময়কালে এই খাতের অধিকাংশ কোম্পানিতে বেড়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার সংখ্যা। প্রকৌশল খাতে একটি বড় অংশের কোম্পানি লোকসান কিংবা লোকসানের ঝুঁকিতে রয়েছে।

মূলত সেসব কোম্পানির পরিচালক, প্রাতিষ্ঠানিক, এবং বিদেশী বিনিয়োগকারীরা শেয়ার ছেড়ে দেয়াতেই বেড়েছে সাধারণ পর্যায়ে শেয়ারের সংখ্যা বলে মত দিয়েছে বাজার সংশ্লিষ্টরা। তাঁরা বিনিয়োগকারীদের সব দেখে শুনে এরপরে বিনিয়োগ করার পরামর্শ দেন।

এই খাতে তালিকাভুক্ত ৩৪টি কোম্পানির মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বেড়েছে ২০টি কোম্পানি। আর ১৩টি কোম্পানিতে কমেছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ। সদ্য পুঁজিবাজারে আসা ‘এন’ ক্যাটাগরির কোম্পানি বিএসবি ক্যাবলসকে এই প্রতিবেদনে বিবেচনায় আনা হয়নি।

বিবেচিত ৩৩টি কোম্পানির মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার সর্বোচ্চ বেড়েছে সুহৃদ ইন্ডাজট্রিজে এবং সর্বোচ্চ কমেছে ন্যাশনাল পলিমারে। যে সকল কোম্পানিতে বেড়েছে সাধারণ বিনিয়োগ:

আনোয়ার গ্যালভানাইজিং : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ২৭.৫৭ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩০.৯২ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ৩.৩৫ শতাংশ।

অ্যাপোলো ইস্পাত : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৪১.১৭ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৫৪.৪৪ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ১৩.২৭ শতাংশ।

অ্যাটলাস বাংলাদেশ : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ২৫.৪৯ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ২৬.৫৫ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ১.০৬ শতাংশ।

আজিজ পাইপস : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৫৬.৮৬ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৫৭.৩৩ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ০.৪৭ শতাংশ।

বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৩৯.৩২ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪৮.৯৭ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ৯.৬৫ শতাংশ।

বিডি অটোকারস : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৫০.৫৫ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৫৪.২৯ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ৩.৭৪ শতাংশ।

বাংলাদেশ ল্যাম্পস : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ১৬.৫৮ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৮.৩৫ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ২.৭৭ শতাংশ।

বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৫৬.০০ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৬৬.৭৩ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ১০.৭৩ শতাংশ।

বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৭.৫৪ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৭.২১ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ১৩.৮৬ শতাংশ।

ইস্টার্ণ ক্যাবলস : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ২৫.৪৫ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ২৬.৬৫ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ১.২০ শতাংশ।

জিপিএইচ ইস্পাত : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৩০.৫২ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩২.৫৯ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ২.০৭ শতাংশ।

কে আ্যান্ড কিউ : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৭০.৭৫ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৭২.১০ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ১.৩৫ শতাংশ।

মুন্নু জুট স্টাপলারর্স : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৩৩.৮২ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৫.৮৩ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ২.০১ শতাংশ।

নাভানা সিএনজি : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৩৭.৮৯ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩২.০৬ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ৫.৮৩ শতাংশ।

রংপুর ফাউন্ড্রি : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৩৭.৩২ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৯.৭৩ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ২.৪১ শতাংশ।

রেনউইক জজ্ঞেশ্বর : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৩১.১৮ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩১.১৯ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ০.০১ শতাংশ।

রতনপুর স্টিল : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৩২.৮৮ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৩.৪২ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ০.৫৪ শতাংশ।

সুহৃদ ইÐাজট্রিজ : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৬৭.৩৮ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৯০.৬০ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ২৩.২২ শতাংশ।

ওয়েস্টার্ণ শিপইয়ার্ড : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৩৬.৯৭ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪৭.৪৬ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ১০.৪৯ শতাংশ।

ইয়াকিন পলিমার : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৪৫.১৩ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৫১.৮৮ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ বেড়েছে ৬.৭৫ শতাংশ।

যে সকল কোম্পানিতে কমেছে সাধারণ বিনিয়োগ:

আফতাব অটোমোবাইলস : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৪৪.২১ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা কমে দাঁড়ায় ৩৫.৫৭ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ কমেছে ৮.৬৪ শতাংশ।

বেঙ্গল উইন্সডর থার্মোপ্লাস্টিক : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ২২.৭৯ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা কমে দাঁড়ায় ১৮.৬৮ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ কমেছে ৪.১১ শতাংশ।

বিএসআরএম স্টিল : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ১২.৭১ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা কমে দাঁড়ায় ১০.৬২ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ কমেছে ১.০৯ শতাংশ।

দেশবন্ধু পলিমার : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৬২.৪৯ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা কমে দাঁড়ায় ৫৯.২৩ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ কমেছে ৩.২৬ শতাংশ।

গোল্ডেন সন্স : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৪১.০৮ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা কমে দাঁড়ায় ৪১.০৫ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ কমেছে ০.০৩ শতাংশ।

ইফাদ অটো : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ২১.৮৪ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা কমে দাঁড়ায় ১৮.৫৯ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ কমেছে ৩.২৫ শতাংশ।

কেডিএস এক্সেসরিজ : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ১৯.৪৭ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা কমে দাঁড়ায় ১৪.৩৭ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ কমেছে ৫.১০ শতাংশ।

ন্যাশনাল পলিমার : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৪১.০৯ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা কমে দাঁড়ায় ৩০.৩৫ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ কমেছে ১০.৭৪ শতাংশ।

ন্যাশনাল টিউবস : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৩৩.৪১ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা কমে দাঁড়ায় ৩১.৭৮ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ কমেছে ১.৬৩ শতাংশ।

অলিম্পিক এক্সেসরিজ : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৫৯.১৯ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা কমে দাঁড়ায় ৫০.৬৯ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ কমেছে ৮.৫০ শতাংশ।

কাশেম ড্রাইসেলস : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ৫৫.৫০ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা কমে দাঁড়ায় ৫৪.৪৪ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ কমেছে ১.০৬ শতাংশ।

এস আলম কোল্ডরোলড স্টিল মিলস : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ২৪.৭৯ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা কমে দাঁড়ায় ২২.৭৪ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ কমেছে ২.০৫ শতাংশ।

সিঙ্গার বিডি : ২০১৬ সালের ৩০ জুন’ কোম্পানিটিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের পরিমান ছিলো ১৯.০৯ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩০ জুন’ তা কমে দাঁড়ায় ১৭.৬২ শতাংশ। অর্থাৎ ১ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগ কমেছে ১.৪৭ শতাংশ।