insurance lagoফাতিমা জাহান, দেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা: নানা সমস্যায় জর্জরিত দেশের বীমা খাত। এর মধ্যে প্রধান সমস্যা ইমেজ সংকট। কেম্পানিগুলো গ্রাহকদের যেসব বিষয়ে প্রতিশ্রুতি প্রদান করে তার বেশির ভাগই পূরণ করে না। বিশেষ করে একটি স্কিমের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর বীমা দাবি পূরণ করা নিয়ে জটিলতা একটি নিয়মিত সমস্যা।

সম্প্রতি বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন (বি আইএ) আয়োজিত এক সেমিনারে বীমা খাতের বিশ্লেষকরা এসব বিষয় আলোচনা করেন। পাশাপাশি মূলধন সমস্যায়ও ভুগছে বীমা কোম্পানিগুলো। অনেক কোম্পানির কম মূলধন থাকায় অর্থিক দুর্বলতা কাটাতে পারছে না। এতে তারা ব্যবসার মধ্যে অনেক অবৈধ পন্থা যুক্ত করে।

সাম্প্রতিক সময়ে বীমা কোম্পানিগুলোর ভালো প্রিমিয়াম আয় করছে। তার পরও দেখা গেছে অনেক কম্পানিরই মূলধন ও বিনিয়োগের অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। ইনস্যুরেন্স কোম্পানির সংখ্যা যে পরিমাণ বেড়েছে সে তুলনায় তাদের মূলধন বাড়েনি। এতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হলো অনেক কোম্পানি বছরজুড়ে যা আয় করেছে তার চেয়ে পরিচালন ব্যয় বেশি।

বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআর) তথ্যানুযায়ী, দেশের অধিকাংশ মানুষই এখনো বীমা সুবিধার বাইরে রয়েছে। যাদের আসলে বীমা সম্পর্কে কোনো প্রকার ধারণাই নেই। প্রতি এক হাজার মানুষের মধ্যে মাত্র চারজনের লাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসি করা আছে। বাকিরা এটাকে অপ্রয়োজনীয় এবং ঝামেলাপূর্ণ কাজ বলে মনে করে।

অন্যদিকে বীমা কম্পানিগুলোর যেসব শাখা রয়েছে তার অধিকাংশই হচ্ছে শহরে। গ্রামীণ এলাকায় খুবই কম শাখা রয়েছে। যে কারণে অনেক মানুষ ইনস্যুরেন্সের ছাতার মধ্যে আসতে পারছে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংক যেখানে ব্যাংকগুলোকে বাধ্য করেছে গ্রামে একটি নির্দিষ্ট হারে শাখা খোলার জন্য, সেখানে বীমা কম্পানিগুলোর জন্য এ ধরনের কোনো নীতিই নেই।

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে বি আইএর প্রেসিডেন্ট শেখ কবির হোসেন বলেন, বীমা খাতের কোম্পানিগুলো নানা ধরনের সংকটে ভুগছে এ কথা সত্য। এর জন্য যেসব বিষয় প্রয়োজন সেসব বিষয়ে কেউই কথা বলে না। না কোম্পানি, না আইডিআরএ। এ ক্ষেত্রে আইডিআরের বড় ভূমিকা রাখার কথা থাকলেও তা তারা রাখতে পারছে না। তারা শুধু জরিমানা করেই ক্ষান্ত। কিন্তু যদি তারা কোম্পানিগুলোকে নীতি পালনে জোর দেয়, ট্রেনিংয়ের জন্য জোর দেয়, তাহলে কোম্পানিগুলো অগোছালো চলতে পারে না। এ বিষয়টি দেখা উচিত।

এর মধ্যে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৫টি সাধারন বীমা কোম্পানির মধ্যে ২৫টির বা ৭১ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) বেড়েছে। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর ২০১৭) এই ইপিএস বেড়েছে। এ সময় ইপিএস বাড়ার শীর্ষে উঠে এসেছে স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স। কোম্পানিগুলোর চলতি বছরের ৯ মাসের আর্থিক হিসাব থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

জানা গেছে, এসব কোম্পানির মধ্যে ৯ মাসে সবচেয়ে বেশি ইপিএস ১.০২ টাকা বা ৩১৮.৭৫ শতাংশ বেড়েছে স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের। অপরদিকে সবচেয়ে কম ০.০১ টাকা বা ০.৭৬ শতাংশ বেড়েছে সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের।
ইপিএস বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানিগুলো ২০১৭ সালের ৯ মাসের ইপিএস তুলনায় ২০১৬ সালের ৯ মাসের ইপিএস ব্যবধানে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে তা নিন্মে আলোচনা করা হলো:

স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স: ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.৩৪ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৩২ টাকা। অর্থাৎ শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ৩১৮.৭৫ শতাংশ

জনতা ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ০.৬৪ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৩৭ টাকা। অর্থাৎ শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ৭২.৯৭ শতাংশ।

ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স: ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.১৮ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ০.৭০ টাকা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ৬৮.৫৭ শতাংশ।

তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ১.২৮ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ০.৭৭ টাকা। অর্থাৎ শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ৬৬.২৩ শতাংশ।

প্রগতি ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.২৯ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৮৭ টাকা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ৪৮.২৭ শতাংশ।

রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স: ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ৩.০২ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ২.৩৪ টাকা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ২৯.০৫ শতাংশ।

পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.১৫ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৯৩ টাকা। অর্থাৎ শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ২৩.৬৫ শতাংশ

গ্রীণডেল্টা ইন্স্যুরেন্স: ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ১.৫৬ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১.২৯ টাকা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ২০.৯৩ শতাংশ।

প্রাইম ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.০৫ টাকা ০.৮৭ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ২০.৬৮ শতাংশ।

নিটল ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ১.৮২ টাকা ১.৫১ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ছিল। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ২০.৫২ শতাংশ।

ঢাকা ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.৪০ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.২০ টাকা । অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ১৬.৬৬ শতাংশ

ইসলামী ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.০১ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৮৯ টাকা। অর্থাৎ শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ১৩.৪৮ শতাংশ।

প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স: ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ০.৭১ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৬৩ টাকা। অর্থাৎ শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ১২.৬৯ শতাংশ।

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স: ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ২.২১ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৯৭ টাকা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ১২.১৮ শতাংশ।

রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স: ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.৫১ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১.৩৭ টাকা। অর্থাৎ শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ১০.২১ শতাংশ

এশিয়া ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.৫৯ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৪৭ টাকা। অর্থাৎ শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ৮.১৬ শতাংশ।

সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.৪৮ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৪০। অর্থাৎ শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে টাকা ৫.৭১ শতাংশ।

কর্ণফুলি ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ০.৮৬ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৮২ টাকা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ৪.৮৭ শতাংশ।

প্রভাতি ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.৩২ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল টাকা ১.২৬। অর্থাৎ শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ৪.৭৬ শতাংশ।

ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ২.২৬ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২.১৬ টাকা। অর্থাৎ শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ৪.৬২ শতাংশ।

সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.৬০ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৫৪ টাকা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ৩.৮৯ শতাংশ।

বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ১.২৯ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.২৬ টাকা। অর্থাৎ শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ২.৩৮ শতাংশ।

পিপলস ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.৬ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১.৬ টাকা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ১.৮৬ শতাংশ।

কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ১.৬৯ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১.৬৭। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে টাকা ১.১৯ শতাংশ।

সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ১.৩১ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১.৩০ টাকা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ০.৭৬ শতাংশ।

এদিকে ৩৫টি সাধারন বীমা কোম্পানির মধ্যে আগের বছরের তুলনায় ইপিএস কমেছে ১০টি বা ২৯ শতাংশ কোম্পানির। এসব কোম্পানির মধ্যে ইপিএস সবচেয়ে বেশি কমেছে গেøাবাল ইন্স্যুরেন্সের। কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.১৭ টাকা বা ৩০.৩৫ শতাংশ।

আর ইপিএস সবচেয়ে কম কমেছে নর্দার্ণ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের। এ কোম্পানির ইপিএস কমেছে ০.০২ টাকা বা ১.১৩ শতাংশ। নিম্নে ইপিএস কমে আসা কোম্পানিগুলোর তথ্য তুলে ধরা হল: কোম্পানির নাম ২০১৭ সালের ৯ মাসের ইপিএস ২০১৬ সালের ৯ মাসের ইপিএস কমেছে।

গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ০.৩৯ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৫৬ টাকা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ৩০.৩৫ শতাংশ।

মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ০.৯৫ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১.৩২ টাকা অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ২৮.০৩ শতাংশ।

ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স: ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ১.৬৩ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২.১০ টাকা অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ২২.৩৮ শতাংশ।

বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স: ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয়। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১.২৮ টাকা ১.৩৬ টাকা অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ৫.৮৮ শতাংশ।

ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স: ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ০.৩৩ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৩৫ টাকা অর্থাৎ শেয়ার প্রতি আয় কমেছে ৫.৭১ শতাংশ।

রূপালী ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ১.৭৬ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১.৮৪ টাকা অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ৪.৩৪ শতাংশ।

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ১.৪০ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১.৪৬ টাকা অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ৪.১০ শতাংশ।

ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.৮৭ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৯৫ টাকা অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ৪.১০ শতাংশ।

এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.৬১ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৬৫ টাকা অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ২.৪২ শতাংশ।

নর্দার্ণ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স : ২০১৭ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ১.৭৪ টাকা। ২০১৬ সালের ৩য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৭৬ টাকা অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ১.১৩ শতাংশ।