Bangladesh-Powarআসিফুজ্জামান পৃথিল, দেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা: পুঁজিবাজারের একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত হলো বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত। ব্যাংক, আর্থিক ও প্রকৌশল খাতের পর বর্তমানে পুঁজিবাজারে শক্তিশালী খাত হিসাবে পরিচিত বিদ্যুৎ ও জ্বালানী খাত।বাজার বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ব্যবসায় ইতিবাচক অবস্থা অব্যাহত থাকার পাশাপাশি দেশের বাজারে তেল ও গ্যাসের দাম বৃদ্ধির কারণে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো আগের তুলনায় আরও বেশি ভাল করার সুযোগ পাচ্ছে, যার কারনে এদের অবস্থা দিন দিন ভাল হচ্ছে।

তবে জ্বালানী ও বিদ্যুৎ খাতের সিংহভাগ কোম্পানি বড় মূলধনী হলেও ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তুলনায় এ খাতের মাত্র কয়েকটি কোম্পানি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েছে। ফলে এ খাতের প্রতি সাধারন বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক ও বিদেশী আকর্ষণও বাড়ছে।

তাছাড়া এ খাতের কোম্পানিগুলো শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০০ শতাংশ পর্যন্ত নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। যার কারণে বিনিয়োগকারীরা এ খাতে আকৃষ্ট হয়ে থাকে বলে মনে করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

প্রতিবারের ধারাবাহিকতায় ৩০ জুন, ২০১৭ সমাপ্ত বছরে জ্বালানী ও বিদ্যুৎ খাতের কোম্পানিগুলো যথেষ্ট ভালো পারফর্ম করেছে। বেশ কিছু কোম্পানির আগের বছরের তুলনায় শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) কমলেও আয়ের সাথে সংগতি রেখে ভালো ডিভিডেন্ড দিয়েছে সবগুলো কোম্পানি। ২০১৬-১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে এই খাতের ১৮টি কোম্পানির মধ্যে ১৬টি কোম্পানির বছর সমাপনী হয়েছে।

বাংলাদেশ ওয়েল্ডিং এবং লিন্ডে বাংলাদেশের বছর সমাপ্ত হবে ডিসেম্বরে। আর ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি এখন পর্যন্ত পর্ষদ সভা করেনি। বাকি ১৫টি কোম্পানির মধ্যে ১০টি কোম্পানির এই বছরে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে। বাকি ৫টি কোম্পানির ইপিএস কমেছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ডিভিডেন্ড দিয়েছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ৩টি পেট্রোলিয়াম কোম্পানি যমুনা ওয়েল, মেঘনা পেট্রোলিয়াম এবং পদ্মা ওয়েল কোম্পানি।

কোম্পানি তিনটিই ১১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। সর্বনিম্ন লভ্যাংশ দিয়েছে সিভিও পেট্রোকেমিক্যালস। এই খাতের একমাত্র লোকসানি কোম্পানিটি ২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। সিভিও পেট্রোকেমিক্যালস এবং সামিট পাওয়ার ব্যাতিত বাকি সব কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) বেড়েছে। সামিট পাওয়ারের এনএভি আগের বছরের সমান রইলেও সিভিও পেট্রোকেমিক্যালসের এনএভি কমে গেছে।

এক নজরে দেখে নেয়া যাক এই খাতের কোম্পানিগুলোর আয়, সম্পদমূল্য এবং লভ্যাংশ বিষয়ক তথ্য:
বারাকা পাওয়ার লিমিটেড : ৩০ জুন’ ২০১৭ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ২.৬৩ টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২.৫২ টাকা। এক বছরের ব্যাবধানে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.১১ টাকা। সদ্য সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ২০.১২ টাকা।

এক বছর আগে যা ছিল ১৯.৮৬ টাকা। এক বছরে কোম্পানিটির এনএভি বেড়েছে ০.৩৮ টাকা। ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৫ শতাংশ নগদ এবং ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

ডরিন পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড সিস্টেমস লিমিটেড : ৩০ জুন’ ২০১৭ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ৭.৫৭ টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.১২ টাকা। এক বছরের ব্যাবধানে

কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ৬.৪৫ টাকা। সদ্য সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ৩৫.৯৬ টাকা। এক বছর আগে যা ছিল ৩৪.৩৪ টাকা। এক বছরে কোম্পানিটির এনএভি বেড়েছে ০.৩৮ টাকা। ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১০ শতাংশ নগদ এবং ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড : ৩০ জুন’ ২০১৭ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ১.১৫ টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৯২ টাকা। এক বছরের ব্যাবধানে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.২৩ টাকা। সদ্য সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ২১.০৬ টাকা।

এক বছর আগে যা ছিল ২০.৪১ টাকা। এক বছরে কোম্পানিটির এনএভি বেড়েছে ০.৬৫ টাকা। ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

যমুনা ওয়েল কোম্পানি লিমিটেড : ৩০ জুন’ ২০১৭ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ২০.৩১ টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৭.৭৪ টাকা। এক বছরের ব্যাবধানে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ২.৫৭ টাকা।

সদ্য সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ১৬৬.৯৮ টাকা। এক বছর আগে যা ছিল ১৪৩.৪৪ টাকা। এক বছরে কোম্পানিটির এনএভি বেড়েছে ২৩.৫৪ টাকা। ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

এমজেএল (বাংলাদেশ) লিমিটেড : ৩০ জুন’ ২০১৭ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ৬.৯১ টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৫.৭১ টাকা। এক বছরের ব্যাবধানে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১.২০ টাকা। সদ্য সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ৩৪.৯৩ টাকা।

এক বছর আগে যা ছিল ৩০.৭৮ টাকা। এক বছরে কোম্পানিটির এনএভি বেড়েছে ৪.১৫ টাকা। ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৪৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড : ৩০ জুন’ ২০১৭ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ২০.২৮ টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৭.১০ টাকা। এক বছরের ব্যাবধানে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ৩.১৮ টাকা। সদ্য সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ৯১.৩৫ টাকা।

এক বছর আগে যা ছিল ৮১.৫৭ টাকা। এক বছরে কোম্পানিটির এনএভি বেড়েছে ৯.৭৮ টাকা। ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

পদ্মা ওয়েল কোম্পানি লিমিটেড : ৩০ জুন’ ২০১৭ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ২০.৬৮ টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৯.৬৭ টাকা। এক বছরের ব্যাবধানে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১.০১ টাকা। সদ্য সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ১০৩.৬০ টাকা।

এক বছর আগে যা ছিল ৯২.৯২ টাকা। এক বছরে কোম্পানিটির এনএভি বেড়েছে ১০.৬৮ টাকা। ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১১০ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

পাওয়ার গ্রীড কোম্পানি অফ বাংলাদেশ লিমিটেড : ৩০ জুন’ ২০১৭ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ৪.৩৩ টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২.৬৬ টাকা। এক বছরের ব্যাবধানে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১.৬৭ টাকা।

সদ্য সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ৮৯.৭৯ টাকা। এক বছর আগে যা ছিল ৭৮.৭৯ টাকা। এক বছরে কোম্পানিটির এনএভি বেড়েছে ১১ টাকা। ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

শাহজীবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড : ৩০ জুন’ ২০১৭ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ৬.২৮ টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৫.১৪ টাকা। এক বছরের ব্যাবধানে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১.১৪ টাকা।

সদ্য সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ৩৪.৪৯ টাকা। এক বছর আগে যা ছিল ৩২.০৬ টাকা। এক বছরে কোম্পানিটির এনএভি বেড়েছে ২.৪৩ টাকা। ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

সামিট পাওয়ার লিমিটেড : ৩০ জুন’ ২০১৭ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ৫.৭৫ টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩.৭৬ টাকা। এক বছরের ব্যাবধানে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১.৯৯ টাকা। সদ্য সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ২৯.০২ টাকা। এক বছর আগে যা ছিল ২৯.০২ টাকা। এক বছরে কোম্পানিটির এনএভি একই রয়েছে ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিউশান অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিশান কোম্পানি লিমিটেড : ৩০ জুন’ ২০১৭ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ৫.১২ টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৭.৩৯ টাকা। এক বছরের ব্যাবধানে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ২.২৭ টাকা।

সদ্য সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ৬৫.৪৯ টাকা। এক বছর আগে যা ছিল ৬১.৩৩ টাকা। এক বছরে কোম্পানিটির এনএভি বেড়েছে ৪.১৬ টাকা। ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ২২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড : ৩০ জুন’ ২০১৭ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ৫.০৭ টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৯.৮২ টাকা। এক বছরের ব্যাবধানে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ৪.৭৫ টাকা। সদ্য সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ২৬.২০টাকা। এক বছর আগে যা ছিল ২৪.৬৩ টাকা। এক বছরে কোম্পানিটির এনএভি বেড়েছে ১.৫৩ টাকা। ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৫৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টস লিমিটেড : ৩০ জুন’ ২০১৭ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ৪০.৬৩ টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪১.৭০ টাকা। এক বছরের ব্যাবধানে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ১.০৭ টাকা। সদ্য সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ১৪৩.০৭ টাকা।

এক বছর আগে যা ছিল ১১২.০৮ টাকা। এক বছরে কোম্পানিটির এনএভি বেড়েছে ৩০.৯৯ টাকা। ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

ঢাকা ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড : ৩০ জুন’ ২০১৭ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ০.৪৪ টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.১২ টাকা। এক বছরের ব্যাবধানে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.৬০ টাকা।

সদ্য সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ৩৭.৭৮ টাকা। এক বছর আগে যা ছিল ৩৬.৮৫ টাকা। এক বছরে কোম্পানিটির এনএভি বেড়েছে ০.৯৩ টাকা। ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

সিভিও পেট্রোকেমিক্যালস লিমিটেড : ৩০ জুন’ ২০১৭ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান ৩.৪২ টাকা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৭.৪০ টাকা। এক বছরের ব্যাবধানে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ১০.৮২ টাকা। সদ্য সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ১৪.৫৭ টাকা।

এক বছর আগে যা ছিল ২০.৫০ টাকা। এক বছরে কোম্পানিটির এনএভি কমেছে ৫.৯৩ টাকা। ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।