potibadon lagoফাতিমা জাহান, জয়নাল আবেদিন, দেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ২২ কোম্পানি আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এর মধ্যে অধিকাংশ কোম্পানির ইপিএস বাড়লেও কয়েকটি কোম্পানিরি ইপিএস কমছে। ২২ কোম্পানির মধ্যে ইপিএস বাড়ছে ১৫টির, কমছে ৪টি, এছাড়া লোকসানে রয়েছে ৩টি।

কোম্পানিগুলো তাদের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই-ডিসেম্বর) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ইপিএস কমছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানী খাতের কোম্পানি ডেসকোর, বস্ত্র খাতের ডেল্টা স্পিনার্স।

কোম্পানিগুলো হলো: সামিট পাওয়ার লিমিটেড, ডোরিন পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড সিস্টেমস লিমিটেড, ঢাকা ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লি: (ডেসকো), মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিং মিলস, বেঙ্গল উইন্ডসর থার্মোপ্লাস্টিক , আজিজ পাইপস লিমিটেড, বিডি ল্যাম্পস, ন্যাশনাল টি, যমুনা অয়েল, হামিদ ফেব্রিক্স, আইসিবি, আনলিমা ইয়ার্ন, ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স, ফরচুন সুজ, জিবিব পাওয়ার, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ, উসমানিয়া, ডেল্টা স্পিনার্স, সিভিও এবং অলটেক্স ।

সামিট পাওয়ার লিমিটেড:  পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানী খাতের কোম্পানি সামিট পাওয়ার লিমিটেড অর্ধবার্ষিকে (জুলাই,২০১৭-ডিসেম্বর ২০১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৩৩ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৯৭ টাকা।

গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ১.৩৫ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.৯৭ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২৮.৩১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২.৪০ টাকা।

ডোরিন পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড সিস্টেমস লিমিটেড: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানী খাতের কোম্পানি ডোরিন পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড সিস্টেমস লিমিটেড অর্ধবার্ষিকে (জুলাই,২০১৭-ডিসেম্বর ২০১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪.১৯ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩.৩৩ টাকা। সে হিসেবে ৬ মাসে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ২৬ শতাংশ।

গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ১.৮৩ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১.৬৪ টাকা। সে হিসেবে ৩ মাসে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ১২ শতাংশ। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৩৬.৬৮ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১১.৬৯ টাকা।

ডেসকো: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানী খাতের কোম্পানি ডেসকো অর্ধবার্ষিকে (জুলাই,২০১৭-ডিসেম্বর ২০১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৬ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৩২ টাকা।

গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ০.৩৩ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.৭৫ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৩৯.৬২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.১০ টাকা।

মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিং মিলস:  পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিং মিলস অর্ধবার্ষিকে (জুলাই,২০১৭-ডিসেম্বর ২০১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৩ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.১৬ টাকা।

গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ০.২৪ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.৭৮ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৭.৩৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৪৩ টাকা।

বেঙ্গল উইন্ডসর থার্মোপ্লাস্টিক:  অর্ধবার্ষিকে (জুলাই,২০১৭-ডিসেম্বর ২০১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৫ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.১১ টাকা। গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ০.৪৩ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.৬০ টাকা।

এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২৪.৭৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.৩৯ টাকা।

আজিজ পাইপস লিমিটেড:  পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশলী খাতেরে কোম্পানি আজিজ পাইপস লিমিটেড অর্ধবার্ষিকের (জুলাই,২০১৭-ডিসেম্বর ২০১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৭ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৩১ টাকা। গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ০.২৬ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.১৭ টাকা।

বিডি ল্যাম্পস: দ্বিতীয় প্রান্তিক (জুলাই’১৭-ডিসেম্বর’১৭) শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৩৭ টাকা। আগের বছর একই সময় হয়েছিল ০.৮৪ টাকা। এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০৩ টাকা। আগের বছর একই সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছিল ০.৫৪ টাকা।

আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১০০.৬৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৪.৮৯ টাকা।

ন্যাশনাল টি লিমিটেড: পুঁজিবাজারে তালিকভুক্ত খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতের কোম্পানি ন্যাশনাল টি লিমিটেড ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকের (জুলাই,২০১৭-ডিসেম্বর ২০১৭) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আজ বুধবার কোম্পানির পর্ষদ সভায় এই প্রতিবেদন অনুমোদন ও প্রকাশ করা হয়।

আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৫.১৮ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ২০.৯১ টাকা। গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৯.৮৬ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৫.৭৪ টাকা।

এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৬৬.৩৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৪১.১০ টাকা।

যমুনা অয়েল: তালিকভুক্ত যমুনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকের (জুলাই,২০১৭-ডিসেম্বর ২০১৭) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আজ বুধবার কোম্পানির পর্ষদ সভায় এই প্রতিবেদন অনুমোদন ও প্রকাশ করা হয়।

আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২.০৮ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১২.৪৬ টাকা। গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৬.৮৫ টাকা।

এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৬.০৩ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৭২.২৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৩৮.০৩ টাকা।

হামিদ ফেব্রিক্সস: তালিকভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি হামিদ ফেব্রিক্স লিমিটেড ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকের (জুলাই,২০১৭-ডিসেম্বর ২০১৭) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আজ বুধবার কোম্পানির পর্ষদ সভায় এই প্রতিবেদন অনুমোদন ও প্রকাশ করা হয়।

আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০২ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৬০ টাকা। গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ০.৫৫ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.৩৩ টাকা।

আইসিবি: পুঁজিবাজারে তালিকভুক্ত ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) লিমিটেড  ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকের (জুলাই,২০১৭-ডিসেম্বর ২০১৭) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আজ বুধবার কোম্পানির পর্ষদ সভায় এই প্রতিবেদন অনুমোদন ও প্রকাশ করা হয়।

আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৩৯ টাকা এবং এককভাবে ২.৭৭ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ২.১৮ টাকা এবং এককভাবে ১.৯২ টাকা।

এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৭১.৩৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৫৩ টাকা।

এদিকে, গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫২ টাকা এবং এককভাবে ১.৩১ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে সমন্বিত ছিল ১.২৩ টাকা এবং এককভাবে ১.০৬ টাকা।

আনলিমা ইয়ার্ন: পুঁজিবাজারে তালিকভুক্ত আনলিমা ইয়ার্নের লিমিটেড ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকের (জুলাই,২০১৭-ডিসেম্বর ২০১৭) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আজ বুধবার কোম্পানির পর্ষদ সভায় এই প্রতিবেদন অনুমোদন ও প্রকাশ করা হয়।

আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৭ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৫১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস কমেছে ২৭.৪৫ শতাংশ কমেছে।

গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ০.১৮ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.৩৫ টাকা। এছাড়া ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১০.৮৭ টাকা।

ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের ৬ মাসের (জুলাই-ডিসেম্বর, ১৭) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩৪ পয়সা। যা এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১৫ পয়সা।

আর শেষ ৩ মাসে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৭২ পয়সা। যা এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৫৯ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য হয়েছে ১৪ টাকা ৫৩ পয়সা।

ফরচুন সুজ: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফরচুন সুজের ৬ মাসের (জুলাই-ডিসেম্বর, ১৭) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯১ পয়সা। যা এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৮২ পয়সা।

আর শেষ ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’ ১৭) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৪৯ পয়সা। যা এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪৬ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য হয়েছে ১৪ টাকা ৫২ পয়সা।

এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ড: অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর১৭) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.৪৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৪০ টাকা। এছাড়া আলোচিত সময়ে ইউনিট প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ০.৩৮ টাকা । যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৪১ টাকা।

৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ সমাপ্ত সময়ে বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৪.১৭ টাকা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত সময়ে ছিল ১৪.০২ টাকা। আর ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ সময়ে ক্রয় মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১১.৮৪ টাকা, যা ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে ছিল ১২.৯৬ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৭) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.৩৯ টাকা। যা আগের বছর একই সময় লোকসান ছিল ০.৪৩ টাকা।

ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি ফাইন্যান্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান: প্রথম প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৭) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় ইপিইউ) হয়েছে ০.৪৭ টাকা। যা আগের বছর একই সময় লোকসান ছিল ০.০৮ টাকা। এছাড়া আলোচিত সময়ে ইউনিট প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ০.০২ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.১০ টাকা।

৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ সমাপ্ত সময়ে বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১২.২৩ টাকা, যা ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ সমাপ্ত সময়ে ছিল ১২.৪৬ টাকা। আর ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ সময়ে ক্রয় মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১০.৯২ টাকা, যা ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে ছিল ১১.৪৫ টাকা।

জিবিবি পাওয়ার:  পুঁজিবাজারে তালিকভুক্ত জিবিবি পাওয়ার ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকের (জুলাই,২০১৭-ডিসেম্বর ২০১৭) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বুধবার কোম্পানির পর্ষদ সভায় এই প্রতিবেদন অনুমোদন ও প্রকাশ করা হয়।

আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬২ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৫৫ টাকা। এছাড়া শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২০.২০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৯৩ টাকা।

মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: ছয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৩ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.৫৪ টাকা। এছাড়া আলোচিত সময়ে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৪৪.১৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২.১৪ টাকা। এ

দিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর’১৭-ডিসেম্বর’১৭) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.২৬ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.২৮ টাকা।

উসমানিয়া গ্লাস শীট ফ্যাক্টরী লিমিটেড: উসমানিয়া গ্লাস শীট ফ্যাক্টরী লিমিটেড অর্ধবার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১.৬৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৩.১৪ টাকা। এছাড়া শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.৯৮ টাকা (নেগেটিভ)। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৪.৪২ টাকা (নেগেটিভ)।

অর্ধবার্ষিক শেষে উসমানিয়া গ্লাসের শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭.৪৩ টাকা। ৩০জুন,২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছরে যার পরিমাণ ছিল ১২.২২ টাকা।

ডেল্টা স্পিনার্স: ডেল্টা স্পিনার্স লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিক (অক্টোবর’১৭-ডিসেম্বর’১৭) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে । প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। উল্লেখ্য, আজ কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিক সংক্রান্ত পরিচালনা পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

জানা যায়, দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.০৮ টাকা। এছাড়া অর্ধবার্ষিকে (জুলাই’১৭-ডিসেম্বর’১৭) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.১১ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.১৫ টাকা।

৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.০৪ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.১২ টাকা। ৩১ ডিসেম্বর,২০১৭ অর্থবছরে ডেল্টা স্পিনার্সের শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৪.৫২ টাকা। ৩০ জুন,২০১৭ সমাপ্ত অর্থবছর পর্যন্ত যার পরিমাণ ছিল ১৪.৪১ টাকা।

সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল: সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারীর শেয়ারপ্রতি লোকসান কমেছে ৮৭ শতাংশ। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি অর্থবছরের ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর ১৭) এই লোকসান কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

চলতি অর্থবছরের ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ০.১৭ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে এই লোকসানের পরিমাণ ছিল ১.৩৪ টাকা। এ হিসাবে লোকসান কমেছে ১.১৭ টাকা বা ৮৭ শতাংশ।

এদিকে চলতি অর্থবছরের ২য় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৭) শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ০.১০ টাকা। আগের বছরের একই সময়ে এই লোকসানের পরিমাণ ছিল ০.৯২ টাকা। এ হিসাবে লোকসান কমেছে ০.৮২ টাকা বা ৮৯ শতাংশ। কোম্পানিটির ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর নিট শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাড়িয়েছে ১৪.১০ টাকা।

অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ: অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারপ্রতি লোকসান বেড়েছে ৩০০ শতাংশ। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি অর্থবছরের ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর ১৭) এই লোকসান বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

চলতি অর্থবছরের ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৩.০৪ টাকা। যার পরিমাণ আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.৭৬ টাকা। এ হিসাবে লোকসান বেড়েছে ২.২৮ টাকা বা ৩০০ শতাংশ।

এদিকে চলতি অর্থবছরের ২য় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৭) শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১.৮৮ টাকা। আগের বছরের একই সময়ে এই লোকসানের পরিমাণ ছিল ০.৩৮ টাকা। এ হিসাবে লোকসান বেড়েছে ১.৫০ টাকা বা ৩৯৫ শতাংশ। কোম্পানিটির ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর নিট শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাড়িয়েছে ২২.৪৭ টাকা।