dseআলমগীর হোসেন, দেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর পরিচালকদের কাছে সম্মিলিতভাবে ন্যুনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার রাখতে হবে। এক্ষেত্রে কোম্পানিগুলোর সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ করতে ব্যর্থ হলে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বিএসইসি সূত্রে যারা এ আইন পরিপালনে ব্যর্থ হবে তাদের বিরুদ্ধে রেড এ্যালার্ট জারি করা হবে।

পরিচালনা পর্ষদে থাকতে হলে হয় শেয়ার কিনতে হবে নতুবা পদ ছাড়তে হবে। এক্ষেত্রে কোন ছাড় নয়। সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণে ব্যর্থদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিএসইসির চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন স্বাক্ষরিত চিঠি গত ১১ মার্চ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এবং সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশের (সিডিবিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর পাঠানো হয়েছে।

এর আগে গত ১৩ ফেব্রæয়ারি বিএসইসির ৬২৯তম কমিশন সভায় সম্মিলিতভাবে যেসব উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারনে ব্যর্থ হয়েছে তাদের অবিলম্বে তা ধারণ নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে একটি নির্দেশনা জারি করে বিএসইসি।
সুত্রে জানায়, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা থাকলেও কিছু কিছু কোম্পানি বিনিয়োগকারীদের সাথে টালবাহানা শুরু করেছেন।

কখনও ৩০ শতাংশ শেয়ার তাদের হাতে থাকলেও কখনও কখনও তা না রেখে তারা শেয়ার বিক্রি করে দেন। গত ১৭ জুলাই ইস্যু করা এক চিঠিতে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জকে এ ব্যাপারে নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশনা দিয়েছে বিএসইসি। একই সঙ্গে ন্যুনতম শেয়ার ধারণে ব্যর্থ কোম্পানির পরিচালকদের শেয়ার কেবল নিজ কোম্পানির পরিচালকরা বøক মার্কেটে কেনাবেচা করতে পারবে বলে ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

এতে পরিচালকরা তাদের মধ্যে শেয়ার বিনিময় হলেও সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণ কমবে না। পাশাপাশি চিঠিতে বলা হয়েছে, যেসব কোম্পানির পরিচালকদের কাছে সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার নেই তারা শেয়ার কেনাবেচা ও হস্তান্তর করতে চাইলে বিএসইসির কাছ থেকে অনুমোদন নিতে হবে।

এতে কোম্পানির পরিচালকদের কাছে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন বিএসইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর পরিচালকদের কাছে সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ নিশ্চিত করার বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।

এ ব্যাপারে ডিএসইর সাবেক প্রেসিডেন্ট রকিবুর রহমান বলেন, আমাদের পুঁজিবাজারে জবাবদিহিতা বাড়াতে হবে। জবাবদিহিকতার জায়গা খুব কম। এ কারনে কোম্পানির আইন ব্যতয় কাজ করে থাকে। যে কোম্পানির পরিচালকরা বাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর কোম্পানির ন্যুনতম শেয়ার হাতে রাখেন না,তাদেরকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে।

পরিচালকদের কাছে শেয়ার না থাকলে কোম্পানির প্রতি তাদের কাজের উদ্যম কমে যায়। দায়িত্ববোধ কমে যায়। ফলে কোম্পানি ভালো মুনাফা করতে পারে না। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হন সাধারণ শেয়ারহোল্ডাররা। নিয়ন্ত্রক সংস্থা এ বিষয়ে কঠোর হলে সাধারণ শেয়ারহোল্ডাররা উপকৃত হবেন।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাইব্যাকের (বাজারে শেয়ার ছাড়ার পর উদ্যোক্তাদের আবার শেয়ার কিনে নেওয়া) পদ্ধতি রয়েছে। তাই শেয়ারের দাম অনেক কমে গেলে পরিচালকরা বাজার থেকে শেয়ার কিনে নেন।
বিষয়টি কোম্পানির প্রতি পরিচালকদের টান ও দায়িত্ববোধ প্রকাশ করে।

আমাদের দেশে এ পদ্ধতি দেখা যায় না। বরং অনেক কোম্পানিই বাজারে তালিকাভুক্তির পর সেখানে তাদের দায়িত্ববোধ কমে যেতে দেখা যায়। এক্ষেত্রে ন্যুনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ নিশ্চিত করা হলে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।

এদিকে ২০০৯ ও ২০১০ সালে যখন পুঁজিবাজার চাঙ্গা হতে থাকে তখন তালিকাভুক্ত কোম্পানির অনেক উদ্যোক্তা-পরিচালক হাজার হাজার কোটি টাকার শেয়ার বাজারে বিক্রি করে দেন। পরে দেখা যায়, পরিচালকদের সম্মিলিত শেয়ার ধারণ অনেক নিচে চলে এসেছে। এতে কোম্পানিগুলোর প্রতি পরিচালকদের দায়িত্ববোধ নিয়ে প্রশ্ন উঠে।

তাছাড়া বাজারেও ব্যাপক ধস নামে। তখন ২০১১ সালের ২২ নভেম্বর কোম্পানির পরিচালকদের ন্যূনতম শেয়ার ধারণ নিয়ে একটি নির্দেশনা জারি করে বিএসইসি। নির্দেশনায় বলা হয়, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সব কোম্পানির উদ্যোক্তা বা পরিচালককে ন্যুনতম ২ শতাংশ শেয়ার ধারণ করতে হবে।

একই সঙ্গে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ করতে হবে। সে সময় তালিকাভুক্ত ব্যাংকের পরিচালকরা ন্যুনতম শেয়ারধারণের শর্ত থেকে ব্যাংকগুলোকে অব্যাহতি দেওয়ার দাবি জানান।

কয়েকটি ব্যাংকের পরিচালক বিএসইসির এ নির্দেশনার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে মামলাও করেন। পরে মামলায় হেরে পর্ষদের সদস্যপদও ছাড়তে হয়েছে একাধিক ব্যাংক পরিচালককে।

ভয়াবহ ধসের পর পুঁজিবাজারের বিদ্যমান অস্থিতিশীলতা দূর করতে গত ২০১১ সালের ২২ নভেম্বর উদ্যোক্তা পরিচালকদের জন্য নিজ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ধারণের নির্দেশনা দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

তাতে প্রত্যেক পরিচালকের জন্য ২ শতাংশ ও কম্পানির জন্য সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের বাধ্যবাকতা আরোপ করা হয়। অধিকাংশ কম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালক বিএসইসির নির্দেশনা মানলেও অনেকে এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আদালতের দ্বারস্ত হন।

পরবর্তী সময়ে ২০১২ সালের ২১ মে ও ২১ জুন হাইকোর্ট পৃথক রায়ে বিএসইসির নির্দেশনা বহাল রাখেন। ফলে বিএসইসির নির্দেশনা মানতে বাধ্য থাকে তালিকাভুক্ত কম্পানিগুলো। ইতিমধ্যে ২ শতাংশ শেয়ার ধারণের পরিচালকদের পদ শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে।

এদিকে তালিকাভুক্ত ২৪১টি কোম্পানির মধ্যে ৪৭টি সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। উচ্চ আদালতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা বহাল থাকায় ওই কম্পানিগুলোর রাইট শেয়ার ইস্যু করে এবং পুনঃ গণপ্রস্তাব বা আরপিওর মাধ্যমে মূলধন বাড়ানোর সুযোগ বন্ধ রয়েছে।

সেই সঙ্গে কম্পানিগুলোর উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা তাঁদের শেয়ার বিক্রি অথবা হস্তান্তর করারও সুযোগ হারিয়েছেন। ফলে এসব প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশ বা রাইট ইস্যুর সুবিধা বঞ্চিত হবেন এর শেয়ারহোল্ডাররা বলে মনে করছেন বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
ডিএসই সুত্র মতে, বর্তমানে ৪৩ কোম্পানির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ নেই।

এসব কোম্পানিকে তাদের বিদ্যমান শেয়ার ধারণের সঙ্গে প্রয়োজনীয় শেয়ার সংখ্যা যোগ করে কোম্পানিগুলোর স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের কোটা পূরণ করতে হবে।

আর এই ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণে কোটা পূরণ করতে কোম্পানিগুলোকে বিপুল পরিমাণ শেয়ার কিনতে হবে। এক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত ৪৩ কোম্পানিকে মোট ১১৭ কোটি ৩২ লাখ ৪৯ হাজার ৬৮টি শেয়ার কিনতে হবে বলে ডিএসই সূত্রে জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হলো: একটিভ ফাইন ক্যামিকেল, আফতাব অটোমোবাইলস, অগ্নি সিস্টেমস, এপেক্স ফুটওয়্যার, এ্যাপোলো ইষ্পাত, বারাকা পাওয়ার, বিডিকম অনলাইন, বিডি ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেষ্টমেন্ট, বিডি থাই এলমুনিয়াম, বেক্সিমকো লিমিটেড, বিজিআইসি, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস,

সি এন্ড এ টেক্সটাইল, ডেল্টা স্পিনার্স, দুলামিয়া কটন স্পিনিং, এমারেল্ড অয়েল, ফ্যামিলিটেক্স বিডি, ফাইন ফুডস, ফুওয়াং সিরামিকস, ফু-ওয়াং ফুডস, জেনারেশন ফ্যাশন নেক্সট লিমিটেড, আইএফআইসি ব্যাংক,ইনটেক লিমিটেড, ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্ক,

কে অ্যান্ড কিউ বাংলাদেশ লিমিটেড, ম্যাকসন স্পিনিং মিলস, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, মেট্রো স্পিনিং লিমিটেড, মিথুন নিটিং অ্যান্ড ডায়িং, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড, অলিম্পিক এক্সেসরিজ লিমিটেড, অলিম্পিক ইন্ডাষ্ট্রিজ লিমিটেড, পিপলস ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, ফার্মা এইড, রহিমা ফুড করপোরেশন, রংপুর ডেইরি অ্যান্ড ফুড প্রডাক্টস, সালভো কেমিক্যাল, সুহৃদ ইন্ডাষ্ট্রিজ, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক ইন্ডাষ্ট্রিজ, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ (বিডি),উসমানিয়া গ্লাস সিট ফ্যাক্টরী এবং উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড।

একটিভ ফাইন ক্যামিকেলের মোট শেয়ারের পরিমাণ ১৯ কোটি ৯৯ লাখ ৪৭ হাজার ১৫০টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ১২.০২ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ১৭.৯৮ শতাংশ বা ৩ কোটি ৫৯ লাখ ৪৯৮টি শেয়ার কিনতে হবে।

আফতাব অটোমোবাইলসের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৯ কোটি ৫৭ লাখ ৩২ হাজার ৪২২টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২৮.৪২ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ১.৫৮ শতাংশ বা ১৫ লাখ ১২ হাজার ৫৭৩টি শেয়ার কিনতে হবে।

অগ্নি সিস্টেমস লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৬ কোটি ৯১ লাখ ১ হাজার ১৩৭টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ১১.৪০ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ১৮.৬০ শতাংশ বা ১ কোটি ২৮ লাখ ৫২ হাজার ৮১২ টি শেয়ার কিনতে হবে।

এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ১ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ১৯.৪২ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ১০.৫৮ শতাংশ বা ১১ লাখ ৯০ হাজার ২৫০টি শেয়ার কিনতে হবে।

এ্যাপোলো ইষ্পাত কমপ্লেক্সের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৩৮ কোটি ৯৬ লাখ ২০ হাজার। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২১.৯০ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৮.১০ শতাংশ বা ৩ কোটি ১৫ লাখ ৫৯ হাজার ২২০ টি শেয়ার কিনতে হবে।

বারাকা পাওয়ার লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ২০ কোটি ৫৫ হাজার ৭৮৮টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ১৮.৯৩ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ১১.০৭ শতাংশ বা ২ কোটি ২১ লাখ ৪৬ হাজার ১৭৬ টি শেয়ার কিনতে হবে।

বিডিকম অনলাইনের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৪ কোটি ৬৫ লাখ ২২ হাজার ১৩৬টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২৩.১০ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৬.৯০ শতাংশ বা ৩২ লাখ ১০ হাজার ২৮ টি শেয়ার কিনতে হবে।

বিডি ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেষ্টমেন্ট লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ১৩ কোটি ৮৪ লাখ ৫৪ হাজার ২২৩টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২৫.১৭ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৪.৮৩ শতাংশ বা ৬৬ লাখ ৮৭ হাজার ৩৩৯ টি শেয়ার কিনতে হবে।

বিডি থাই এলমুনিয়ামের মোট শেয়ারের পরিমাণ ১১ কোটি ৫৩ লাখ ৯৮ হাজার ৭৩৬টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২৩.১৩ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৬.৮৭ শতাংশ বা ৭৯ লাখ ২৭ হাজার ৮৯৪ টি শেয়ার কিনতে হবে।

বেক্সিমকো লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৮৩ কোটি ৪৫ লাখ ৮৯ হাজার ৪১০টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২০.১৫ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৯.৮৫ শতাংশ বা ৮ কোটি ২২ লাখ ৭ হাজার ৫৭টি শেয়ার কিনতে হবে।

বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি (বিজিআইসি) লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৫ কোটি ৪০ লাখ ২৭ হাজার ২৫৫টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ১৬.১৬ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ১৩.৮৪ শতাংশ বা ৭৪ লাখ ৭৭ হাজার ৩৭৩টি শেয়ার কিনতে হবে।

বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৪০ কোটি ৫৫ লাখ ৫৬ হাজার ৪৪৫টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ১৩.১৮ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ১৬.৮২ শতাংশ বা ৬ কোটি ৮২ লাখ ১৪ হাজার ৫৯৫টি শেয়ার কিনতে হবে।

সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালসের মোট শেয়ারের পরিমাণ ১১ কোটি ৪০ লাখ ৯৬ হাজার ৪২টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২৫.৮৯ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৪.১১ শতাংশ বা ৪৬ লাখ ৮৯ হাজার ৩৪৮টি শেয়ার কিনতে হবে।

সি এন্ড এ টেক্সটাইল লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ২৩ কোটি ৯৩ লাখ ১৬ হাজার। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২২.১৪ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৭.৮৬ শতাংশ বা ১ কোটি ৮৮ লাখ ১০ হাজার ২৩৭টি শেয়ার কিনতে হবে।

ডেল্টা স্পিনার্সের মোট শেয়ারের পরিমাণ ১৬ কোটি ৬৪ লাখ ৮১ হাজার ৯৬৪টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ১৮ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ১২ শতাংশ বা ১ কোটি ৯৯ লাখ ৭৭ হাজার ৮৩৬টি শেয়ার কিনতে হবে।

দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিলসের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৭৫ লাখ ৫৬ হাজার ৬০০টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২১.০৪ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৮.৯৬ শতাংশ বা ৬ লাখ ৭৭ হাজার ৭২টি শেয়ার কিনতে হবে।

এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাষ্ট্রিজের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৫ কোটি ৯৭ লাখ ১৩ হাজার ৫০০টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২৮.৪২ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ১.৫৮ শতাংশ বা ৯ লাখ ৪৩ হাজার ৪৭৪টি শেয়ার কিনতে হবে।

ফ্যামিলিটেক্স বিডির মোট শেয়ারের পরিমাণ ৩৩ কোটি ৭২ লাখ ৯৫ হাজার ৬০৯টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২২.৪৩ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৭.৫৭ শতাংশ বা ২ কোটি ৫৫ লাখ ৩৩ হাজার ২৭৮টি শেয়ার কিনতে হবে।

ফাইন ফুডস লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ১ কোটি ৩৫ লাখ ৬৬ হাজার ৯১২টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ১.০৬ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ২৮.৯৪ শতাংশ বা ৩৯ লাখ ২৬ হাজার ২৬৫টি শেয়ার কিনতে হবে।

ফুওয়াং সিরামিকস ইন্ডাষ্ট্রিজের মোট শেয়ারের পরিমাণ ১২ কোটি ৩৮ লাখ ৮০ হাজার ৯৯৫টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ৫.৩৩ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ২৪.৬৭ শতাংশ বা ৩ কোটি ৫ লাখ ৬১ হাজার ৪৪১টি শেয়ার কিনতে হবে।

ফু-ওয়াং ফুডসের মোট শেয়ারের পরিমাণ ১০ কোটি ৭ লাখ ৬২ হাজার ৯৮৭টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ৬.৪২ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ২৩.৫৮ শতাংশ বা ২ কোটি ৩৭ লাখ ৫৯ হাজার ৯১৩টি শেয়ার কিনতে হবে।

জেনারেশন ফ্যাশন নেক্সট লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৪৪ কোটি ৯৯ লাখ ৭৬ হাজার ৮৬৯টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ১৩.৮২ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ১৬.১৮ শতাংশ বা ৭ কোটি ২৮ লাখ ৬ হাজার ২৫৮টি শেয়ার কিনতে হবে।

আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ১১৯ কোটি ৫৩ লাখ ২ হাজার ৪৪২টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ৫.৯২ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ২৪.০৮ শতাংশ বা ২৮ কোটি ৭৮ লাখ ২৮ হাজার ৮২৮টি শেয়ার কিনতে হবে।

ইনটেক লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ২ কোটি ৮২ লাখ ১৭ হাজার ৩২১টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ৪.৭৭ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ২৫.২৩ শতাংশ বা ৭১ লাখ ১৯ হাজার ২৩০টি শেয়ার কিনতে হবে।

ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্ক লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ১ কোটি ৯ লাখ ২০ হাজার ৩টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২১.৬৫ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৮.৩৫ শতাংশ বা ৯ লাখ ১১ হাজার ৮২১টি শেয়ার কিনতে হবে।

কে অ্যান্ড কিউ বাংলাদেশ লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৪৯ লাখ ২ হাজার ৫৩০টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২৪.০৬ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৫.৯৪ শতাংশ বা ২ লাখ ৯১ হাজার ২১১টি শেয়ার কিনতে হবে।

ম্যাকসন স্পিনিং মিলস লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ২৩ কোটি ৮২ লাখ ৩২ হাজার ৫৩৯টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২৪.৪৬ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৫.৫৪ শতাংশ বা ১ কোটি ৩১ লাখ ৯৮ হাজার ৮২টি শেয়ার কিনতে হবে।

মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৩ কোটি ৩৫ লাখ ২১ হাজার ৯১৪টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ১৮.৪৩ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ১১.৫৭ শতাংশ বা ৩৮ লাখ ৭৮ হাজার ৪৮৬টি শেয়ার কিনতে হবে।

মেট্রো স্পিনিং লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৬ কোটি ৪ লাখ ৮৮ হাজার ৫০৫টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২৪.৫২ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৫.৪৮ শতাংশ বা ৩৩ লাখ ১৪ হাজার ৭৭০টি শেয়ার কিনতে হবে।

মিথুন নিটিং অ্যান্ড ডায়িং লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৩ কোটি ২৪ লাখ ৯১ হাজার ১৬২টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ১৭.২০ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ১২.৮০ শতাংশ বা ৪১ লাখ ৫৮ হাজার ৮৬৯টি শেয়ার কিনতে হবে।

ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ২৩৭ কোটি ৪ লাখ ৫৩ হাজার ৪৯৪টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২৭.৯৫ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ২.০৫ শতাংশ বা ৪ কোটি ৮৫ লাখ ৯৪ হাজার ২৯৭টি শেয়ার কিনতে হবে।

অলিম্পিক এক্সেসরিজ লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ১৫ কোটি ৪১ লাখ ১৫ হাজার ৪৩৮টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২৫.৮১ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৪.১৯ শতাংশ বা ৬৪ লাখ ৫৭ হাজার ৪৩৭টি শেয়ার কিনতে হবে।

অলিম্পিক ইন্ডাষ্ট্রিজ লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ১৯ কোটি ৯৯ লাখ ৩৮ হাজার ৮৮৬টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২৭.৭৭ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ২.২৩ শতাংশ বা ৪৪ লাখ ৫৮ হাজার ৬৩৮টি শেয়ার কিনতে হবে।

পিপলস ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৪ কোটি ৬২ লাখ। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২১.০৭ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৮.৯৩ শতাংশ বা ৪১ লাখ ২৫ হাজার ৬৬০টি শেয়ার কিনতে হবে।

ফার্মা এইডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৩১ লাখ ২০ হাজার। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২৪.৮৫ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৫.১৫ শতাংশ বা ১ লাখ ৬০ হাজার ৬৮০টি শেয়ার কিনতে হবে।

রহিমা ফুড করপোরেশনের মোট শেয়ারের পরিমাণ ২ কোটি ২০০টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২৪.৪৫ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৫.৫৫ শতাংশ বা ১১ লাখ ১০ হাজার ১২টি শেয়ার কিনতে হবে।

রংপুর ডেইরি অ্যান্ড ফুড প্রডাক্টস লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৬ কোটি ৫৫ লাখ ৯১ হাজার ৬৮০টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২৩.৪৮ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৬.৫২ শতাংশ বা ৪২ লাখ ৭৬ হাজার ৫৭৮টি শেয়ার কিনতে হবে।

সালভো কেমিক্যাল ইন্ডাষ্ট্রিজ লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৬ কোটি ১৯ লাখ ২৬ হাজার ৪৭১টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২২.১৪ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ৭.৮৬ শতাংশ বা ৪৮ লাখ ৬৭ হাজার ৪২১টি শেয়ার কিনতে হবে।

সুহৃদ ইন্ডাষ্ট্রিজ লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৫ কোটি ২১ লাখ ৫২ হাজার ৫০০টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ১৩.৩৫ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ১৬.৬৫ শতাংশ বা ৮৬ লাখ ৮৩ হাজার ৩৯২টি শেয়ার কিনতে হবে।

স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক ইন্ডাষ্ট্রিজ লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৬৪ লাখ ৬০ হাজার ৬৫০টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ২৮.৪৫ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ১.৫৫ শতাংশ বা ১ লাখ ১৪১টি শেয়ার কিনতে হবে।

ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ (বিডি) লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৮২ কোটি ৮০ লাখ ৯৮ হাজার ৪৮০টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ৪.১৬ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ২৫.৮৪ শতাংশ বা ২১ কোটি ৩৯ লাখ ৮০ হাজার ৬৪৮টি শেয়ার কিনতে হবে।

উসমানিয়া গ্লাস সিট ফ্যাক্টরী লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ১ কোটি ৫৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ৮.০৯ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ২১.৯১ শতাংশ বা ৩৪ লাখ ৬৭ হাজার ৯৩৫টি শেয়ার কিনতে হবে।

উত্তরা ব্যাংক লিমিটেডের মোট শেয়ারের পরিমাণ ৪০ কোটি ৮০ হাজার ৩৩৭টি। কোম্পানিটির স্পন্সর পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ১২.৫৮ শতাংশ। অর্থাৎ কোম্পানিটিকে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের জন্য আরো ১৭.৪২ শতাংশ বা ৬ কোটি ৯৬ লাখ ৯৩ হাজার ৯৯৫টি শেয়ার কিনতে হবে।

এ প্রসঙ্গে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সাইফুর রহমান বলেন, ‘কমিশনের নির্দেশনা সবাইকে মানতে হবে। এক্ষেত্রে আর ছাড় নয়।