dividendsদেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা: পুঁজিবাজারে চলছে ডিভিডেন্ড ঘোষণার মৌসুম। জুন ক্লোজিং করা বেশ কিছু কোম্পানি সংশ্লিষ্ট বিনিয়োগকারীদের জন্য বিভিন্ন হারে ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। বাকী কোম্পানিগুলো ঘোষণার অপেক্ষায় রয়েছে। সব মিলিয়ে জুন ক্লোজিং করা কোম্পানিগুলোর ডিভিডেন্ড ঘোষণা অব্যাহত রয়েছে। ফলে কোম্পানিগুলোকে ঘিরে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা বাড়ছে। মুনাফার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে কোম্পানিগুলো ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে এমন প্রত্যাশা বিনিয়োগকারীদের।

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে ক্যাপিটাল গেইন ও ডিভিডেন্ড গেইন সাধারনত এ দুই ধরনের মুনাফা করে বিনিয়োগকারীরা। তবে পুঁজিবাজারে প্রত্যাশিত গতি না থাকায় ক্যাপিটাল গেইন তেমন হচ্ছে না। বিনিয়োগ করা শেয়ারের দর তলানিতে নেমে যাওয়ায় বিক্রিও করতে পারছেন না। এ অবস্থায় বছর শেষে কোম্পানিগুলোর ঘোষিত ডিভিডেন্ডই বিনিয়োগকারীদের একমাত্র ভরসা। তাই ডিভিডেন্ড ঘোষণার সময়ে এলে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা অনেক বেড়ে যায়।

তবে কিছু কিছু কোম্পানি বছরের পর বছর বিনিয়োগকারীদের ডিভিডেন্ড বঞ্চিত করে আসছে। আবার কিছু কোম্পানি মুনাফার সঙ্গে সঙ্গতি না রেখেই ডিভিডেন্ড ঘোষণা করছে। এ কারণে প্রত্যাশিত ডিভিডেন্ড থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন তারা। বিনিয়োগকারীদের আশা ডিভিডেন্ড ঘোষণার অপেক্ষায় থাকা কোম্পানিগুলো মুনাফার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে।

বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজানুর রশীদ চৌধুরী বলেন, বাজারের অধিকাংশ বিনিয়োগকারী দীর্ঘ দিন ধরে লাভের মুখ দেখছেন না। বিনিয়োগ করা শেয়ার দর কমে যাওয়ায় তাদের পুঁজিও আটকে আছে।
ফলে বছর শেষে কোম্পানি ডিভিডেন্ড দিলে আর্থিক সংকট কিছুটা কাটে। আর না দিলে তো সেই সংকট আরও বেড়ে যায়। তাই আমাদের অনুরোধ থাকবে ডিভিডেন্ড ঘোষণার অপেক্ষায় থাকা কোম্পানিগুলো সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কথা মাথায় রেখে ডিভিডেন্ড ঘোষণা করে।

এদিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত জুন ক্লোজিং ১৮৮ কোম্পানির ডিভিডেন্ডের অপেক্ষায় রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ৩০ জুন, ২০১৮ অর্থবছর শেষ হওয়া কোম্পানিগুলোর পর্ষদ সভা অনুষ্ঠান করার সময় এসে গেছে। কেননা সামনে জুন ক্লোজিং কোম্পানিগুলো তাদের ২০১৭-১৮ অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করবে। সে প্রেক্ষিতে দীর্ঘদিনের লোকসানের মাত্রা কিছুটা সমন্বয়ের আশায় বিনিয়োগকারীর কোম্পানিগুলোর ডিভিডেন্ডের উপর আস্থা রাখছে।

সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ রুলস ১৯৮৭ এর ১২(৩এ) এবং ১৩নং ধারায় বলা হয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর অর্থবছর শেষ হওয়ার ১২০ দিনের মধ্যে বার্ষিক প্রতিবেদন তৈরী করতে হবে এবং ১৪ দিনের মধ্যে তা উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ ও কমিশনে জমা দিতে হবে। সেই হিসেবে বার্ষিক প্রতিবেদনের সাথে সাথে ডিভিডেন্ডের ঘোষণাও আসতে পারে।
তালিকাভূক্ত হওয়া জুন ক্লোজিং হওয়া (ব্যাংক, বিমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড এবং বহুজাতিক কোম্পানি বাদে) কোম্পানির সংখ্যা রয়েছে ১৯৬টি।

এর মধ্যে ডিভিডেন্ড ঘোষণা দিয়েছে ৮ কোম্পানি। কোম্পানিগুলো হলো: ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিভিউশন, ড্রাগণ সোয়েটার অ্যান্ড স্পিনিং, কেডিএস এক্সসরিজ, মেঘনা সিমেন্ট, এ্যাপেক্স ট্যানারী, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপওর্য়াড, পেনিনসুলা চিটাগাং, ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড শেয়াহোল্ডারদের জন্য ২০১৭-১৮ অর্থবছরের ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে।

বাকী ১৮৯টি কোম্পানি আগামী অক্টোবর মাসের মধ্যে বিনিয়োগকারীদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। তারা বলেন, দিনের পর দিন লোকসানের মধ্যে থেকে বিনিয়োগকারীর অনেকটাই হতাশাগ্রস্থ হয়েছে পড়েছে। রাস্তায় আন্দোলন করেও পুঁজি বাঁচাতে পারছেন না বিনিয়োগকারীরা। এমনকি নীতিনির্ধারণীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেও কোনো সুফল পাচ্ছেন না তারা। ফলে তাদের এখন ভরসা করতে হচ্ছে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর ওপর। এগুলো থেকে ডিভিডেন্ড পেলে ক্ষতির মাত্রা কিছুটা সমন্বয় হবে বলে মনে করছেন তারা।

ডিএসইর তথ্যানুযায়ী, সিমেন্ট খাতে থাকা ৭ কোম্পানি মধ্যে মেঘনা সিমেন্ট ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। আর হাইডেলবার্গ সিমেন্ট এবং লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডে হিসাব বছর শেষ ৩১ ডিসেম্বর হবে। অতএব এ খাতে ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে বাকী আছে ৪ কোম্পানি। এগুলো হলো: আরামিট সিমেন্ট, কনফিডেন্স সিমেন্ট, এমআই সিমেন্ট এবং প্রিমিয়াম সিমেন্ট লিমিটেড।

সিরামিক খাতে থাকা ৫ কোম্পানির মধ্যে আরএকে সিরামিকের হিসাব বছর শেষ ৩১ ডিসেম্বর হবে। এ খাতেও ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে বাকী আছে ৪ কোম্পানি। এগুলো হলো- ফু-ওয়াং সিরামিক, মুন্নু সিরামিক, শাইন পুকুর সিরামিক এবং স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক লিমিটেড।

প্রকৌশল খাতে থাকা ৩৬ কোম্পানির মধ্যে কেডিএস এক্সসরিজ এবং ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপওর্য়াড শেয়াহোল্ডারদের জন্য ২০১৭-১৮ অর্থবছরের ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। আর সিঙ্গার বিডির হিসাব বছর ৩১ ডিসেম্বর শেষ হবে। অতএব এ খাতে থাকা ৩৩ কোম্পানির ডিভিডেন্ড ঘোষণা করা বাকী রয়েছে।

কোম্পানিগুলো হলো- আফতাব অটোমোবাইল, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, এ্যাপোলো ইস্পাত, এটলাস বাংলাদেশ, আজিজ পাইপস, বিবিএস, বিবিএস ক্যাবলস, বিডি অটোকার্স, বিডি ল্যাম্পস, বিডি থাই, বেঙ্গল উন্ডসোর, বিএসআরএম স্টীল, বিএসআরএম লিমিটেড, দেশবন্ধু পলিমার, ইস্টার্ন ক্যাবলস, গোল্ডেন সন, ইফাদ অটোস, কে অ্যান্ড কিউ, মুন্নু জুট স্ট্যাফলার্স, নাহি অ্যালুমিনিয়াম, নাভানা সিএনজি, ন্যাশনাল পলিমার, ন্যাশনাল টিউবস, অলেম্পিক এক্সসরিজ, কাশেম ডাইসেল, রংপুর ফাউন্ডিং, রেকিট বেনকিজার, আরএসআরএম স্টিল, এস আলম কোল্ড রোল্ড, সুহৃদ ইন্ডান্ডিজ এবং ইয়াকিন পলিমার লিমিটেড।
খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতে থাকা ১৭ কোম্পানির মধ্যে একমাত্র বিট্রিশ আমেরিকান টোবাকো বাদে সব কোম্পানি হিসাব বছর শেষ জুন মাসে।

বিট্রিশ আমেরিকান টোবাকোর হিসাব বছর ৩১ ডিসেম্বর শেষ হবে। অতএব এ খাতে ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে বাকী আছে ১৬ কোম্পানি। এগুলো হলো: এএমসিএল(প্রাণ), এপেক্স ফুডস, বঙ্গজ, বিচ হ্যাচারী, এমারাল্ড অয়েল, ফাইন ফুডস, ফু-ওয়াং ফুড, জেমিনী সী ফুড, গোল্ডেন হাভেস্ট এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ, ন্যাশনাল টি, অলেম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, আরডি ফুড, শ্যামপুর সুগার এবং জিলবাংলা সুগার মিলস লিমিটেড।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানী খাতে থাকা ১৯ কোম্পানির মধ্যে একমাত্র ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন শেয়াহোল্ডারদের জন্য ২০১৭-১৮ অর্থবছরের ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। আর লিনডে বিডির হিসাব বছর ৩১ ডিসেম্বর শেষ হবে।

অতএব এ খাতে ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে বাকী আছে ১৭ কোম্পানির। এগুলো হলো- বারাকা পাওয়ার, বিডি ওয়েল্ডিং, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, ডেসকো, ডোরিন পওায়ার, ইস্টার্ন লুবিকেন্টস, জিবিবি পাওয়ার, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন , যমুনা অয়েল, খুলনা পাওয়ার, এমজেএল বিডি, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, পদ্মা অয়েল, পাওয়ার গ্রীড, শাহজিবাজার পাওয়ার, সামিট পাওয়ার এবং তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড।

বিবিধ খাতের ১৩ কোম্পানির মধ্যে বার্জার পেইন্ট বাংলাদেশ বাদে বাকী সব কোম্পানি জুন ক্লোজং। বার্জার পেইন্টে হিসাব বছর শেষ ৩১ মার্চ। অতএব এ খাতের ডিভিডেন্ড ঘোষণা বাকী ১২ কোম্পানি হলো- আমান ফিড, আরামিট লিমিটেড, বেক্সিমকো লিমিটেড, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, জিকিউ বলপেন, খান ব্রাদার্স পিপি ওভ্যান ব্যাগ, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ, ন্যাশনাল ফিড মিলস, সাভার রিফ্যাক্টরিজ, সিনো বাংলা ইন্ডস্ট্রিজ, এসকে ট্রিমস এবং উসমানিয়া গøাস শীট ফ্যাক্টরি লিমিটেড।

ওষুধ খাতের ২৯ কোম্পানির মধ্যে গø্যাক্সেস্মিথক্লিন বাংলাদেশ, ম্যারিকো এবং রেকিট বেনকিজারের বাদে বাকী ২৬ কোম্পানির হিসাব বছর শেষ ৩০ জুন। এ খাতে ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে বাকী থাকা কোম্পানিগুলো হলো- এসিআই লিমিটেড, এসিআই ফরমুলেশন, একমি ল্যাম, একটিভ ফাইন কেমিক্যাল, অ্যাডভেন্ট ফার্মা, এএফসি এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, এ্যাম্বি ফার্মা, বিকন ফার্মা, বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো সিনথেটিকস, সেন্টাল ফার্মাসিটিক্যাল, ফার কেমিক্যাল, গেøাবাল হেভি কেমিক্যাল, ইবনে সিনা, ইমাম বাটন, জেএমআই সিরিঞ্জ, কেয়া কসমেটিকস, কহিনূর কেমিক্যাল, লিবরা ইনফিউশন, ওরিয়ন ইনফিউশন, ওরিয়ন ফার্মা, ফার্মা এইডস, রেনেটা, সালভো কেমিক্যাল, স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যাল এবং ওয়াটা কেমিক্যাল লিমিটেড।

বস্ত্র খাতের ৫২ কোম্পানির মধ্যে একমাত্র ড্রাগণ সোয়েটার ২০১৭-১৮ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। অতএব এ খাতে ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে বাকী আছে ৫১ কোম্পানি। এগুলো হলো- আমান কটন, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, আল-হাজ্ব টেক্সটাইল, আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, আনলিমা ইয়ান, এ্যাপেক্স স্পিনিং, আরগণ ডেনিমস, সিএনএ টেক্সটাইল, ঢাকা ডাইং, ডেল্টা স্পিনিং, দেশ গামেন্টস, দুলামিয়া কটন, এনভয় টেক্সটাইল, ইভিন্স টেক্সটাইল, ফ্যামিলি টেক্সটাইল, ফারইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইং,

জেনারেসন নেক্সট ফ্যাশন, হামিদ ফেব্রিকস, এইচআর টেক্সটাইল, হা-ওয়েল টেক্সটাইল, ম্যাকসন্স স্পিনিং, মালেক স্পিনিং, মতিন স্পিনিং, মেট্রো স্পিনিং, মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিং মিলস, মিথুন নিটিং, এমএল ডাইং, নূরানী ডাইং, প্যাসিফিক ডেনিমস, প্রাইম টেক্স, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, কুইন সাউথ টেক্সটাইল, রহিম টেক্সটাইল, রিজেন্ট টেক্সটাইল, আরএন স্পিনিং, সাফকোং স্পিনিং, সায়হাম কটন, সায়হাম টেক্সটাইল, শাশা ডেনিমস, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, সিমট্রেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, সোনারগাঁও টেক্সটাইল, স্কয়ার টেক্সটাইল, স্টাইল ক্রাফট, তাল্লু স্পিনিং, তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ, তুং হাই নিটিং, ভিএফএস থ্রেড ডাইং, জাহিন স্পিনিং এবং জাহিন টেক্সটাইল লিমিটেড।

চামড়া খাতের ৬ কোম্পানির মধ্যে একমাত্র এপেক্স ট্যানারী ২০১৭-১৮ সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। আর বাটা সুর হিসাব বছর ৩১ ডিসেম্বর শেষ হবে। অতএব এ খাতে ৪ কোম্পানির ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে বাকী রয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- এ্যাপেক্স ফুট, ফরচুন সুজ, লিগ্যাসি ফুটওয়্যার এবং সমতা লেদার কমপেক্স লিমিটেড।
টেলিকমিকেশন খাতের গ্রামীণফোনের হিসাব বছর শেষ ৩১ ডিসেম্বর। আর বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭-১৮ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে।

সেবা ও আবসন খাতের ৪ কোম্পানির মধ্যে ইস্টার্ন হাউজিং ২০১৭-১৮ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। অতএব এ খাতে ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে বাকী আছে ৩ কোম্পানির। এগুলো হলো: সাইফ পাওয়ার টেক, শমরিতা হসপিটাল এবং সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেড। ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৪ কোম্পানির মধ্যে পেনিনসুলা চিটাগাং ২০১৭-১৮ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে।

অতএব এ খাতে ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে বাকী আছে ৩ কোম্পানির। এগুলো হলো- বিডি সার্ভিস, ইউনিট হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট এবং ইউনাইটেড এয়ারওয়েস লিমিটেড। এছাড়া আইটি খাতের আমরা নেটওর্য়াক, আমরা টেকনোলজি, অগ্নি সিস্টেমস, বিডিকম অনলাইন, ড্যাফোডিল কম্পিউটার, ইনটেক অনলাইন, ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওর্য়াক এবং আইটি কনসালট্যান্টস লিমিটেড। জুট খাতের জুট স্পিনিং, নদার্ণ জুট এবং সোনালী আঁশ লিমিটেড।

পেপার ও প্রিন্টিং খাতের বসুন্ধরা পেপার মিলস, হাক্কানী পাল্প এবং খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের হিসাব বছর শেষ ৩০ জুন। আর এ সব কোম্পানির ভাল ডিভিডেন্ড দিবে বলে আশায় রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।