মুহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক, দেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা : ছোটবেলা থেকে বি এম ইউসুফ আলী বেশ উদ্যমী হলেও তার পথচলা কসুমাস্তীর্ণ ছিলো না। নানা প্রতিকূলতা ও বৈরী পরিবেশের সাথে লড়াই করে মানুষের জন্য বিমা সেক্টরকে সাজানোর ব্রত নিয়ে কর্মজীবনে পা বাড়ান। দিনমজুর থেকে শুরু করে যে কোন শ্রেণি পেশার মানুষের নিরাপত্তা, বিশ্বাস, সাহস ও আস্থা বৃদ্ধিতে একজন শিক্ষকের মতো আপনজনের ভূমিকায় নিজকে নিয়োজিত করেন। উদারতা, বদান্যতা ও বিশালতায় মাঠের কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছেন প্রতি মুহূর্তে। জীবন বিমা ব্যবসায় অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করা ও

জননিরাপত্তায় লাইফ ইন্সুরেন্স-এ সত্য বাস্তবায়নে তিনি নিরলসভাবে সারাদেশে পপুলার ইন্সুরেন্সের সহযোদ্ধা হয়ে কাজ করে চলছেন দুর্দান্ত গতিতে। তাইতো পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স জীবন বিমাখাতে প্রতিবার সেরা কোম্পানির তালিকায় অবস্থান করে আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে। তারই নিজস্ব সৃষ্টিশীলতায় বিমাখাত আজ অনন্য উচ্চতায় দাঁড়িয়েছে।

মানুষকে আপন করে নেওয়ার অসাধারণ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী সদা হাসোজ্জ্বল এই মানুষটি বিমা পেশায় ঈর্ষণীয় সাফল্যের স্বাক্ষর রেখে চলেছেন। একইভাবে তৃণমূল তথা তার নিজ জেলা শরীয়তপুরের আম-জনতার কাছে তিনি বিশ্বাসযোগ্যতার মাপকাঠিতে সর্বমহলে আলোকিত সাদামনের একজন বিশ্বস্ত নেতৃস্থানীয় মানুষ হিসেবে নিজকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন নিজেরই অজান্তে।

অভাগা জাতি। দুর্ভাগা এ দেশ। অপার সম্ভাবনার এদেশে বিমা খাত নিয়ে নানা কুসংস্কার ও সংকটের পাহাড় ডিঙ্গিয়ে গণমানুষের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে দিকপালের ভূমিকায় আবির্ভূত হলেন বি এম ইউসুফ আলী। বিমা ব্যবসায় মূলধন সততায় শির উঁচু করা আকর্ষণীয় ব্যক্তি চরিত্রের অধিকারী বি এম ইউসুফ আলী স্বীয় মেধা, মন, মনন, মানসিকতা, আত্ম-জিজ্ঞাসা, আত্ম-মর্যাদা, আত্ম-অনুসন্ধানে অসচেতন জনগোষ্ঠীকে পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্সের ব্যানারে ধাপে ধাপে এগিয়ে এনেছেন মানব কল্যাণে।

অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে শুরুতে একক বিমার পাশাপাশি নিম্ন আয়ের মানুষের কল্যাণে ক্ষুদ্র বিমা চালু করেন তিনি। যাতে করে মানুষের মধ্যে বিমা সুবিধার সাথে সাথে সঞ্চয় করার মানসিকতাও গড়ে উঠে। মূলত ব্যতিক্রমী সব প্রকল্প গ্রহণ ও সফল বাস্তবায়নের কারণেই পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স আজ সবার শীর্ষে। একারণেই প্রতিষ্ঠার দু’বছরের মাথায় অর্থ্যাৎ ২০০২সালে পলিসি হোল্ডারদের মধ্যে সর্বপ্রথম বোনাস ঘোষণা করে চমক সৃষ্টি করে পপুলার। অদ্যাবধি ১০টির মতো প্রকল্পের মাধ্যমে কোম্পানিটি সারাদেশে বিমা সেবা প্রদান করছে। ক্রেডিট রিপোর্ট অনুযায়ী পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স AA+ অর্জন করে প্রতিবার। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পপুলার ৩হাজার কোটি টাকারও বেশী বিমা দাবি পূরণ করে নজির স্থাপন সৃষ্টি করেছে।

মানুষের অভাব নামক অশান্তির লড়াইয়ের ঘোর অমানিশা দূর করতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কালজয়ী চিরন্তন আদর্শিক চেতনায় জীবন বিমা খাতে মুক্তির দিশা নিয়ে এগুতে থাকেন বি এম ইউসুফ আলী।

পপুলারের হাল ধরে তিনি সর্বাগ্রে কোম্পানিকে আধুনিকীকরণের উদ্যোগ নিয়ে সুশাসন, আধুনিক পলিসি ও গ্রাহকের আস্থা-এ তিনের সমন্বয়ে গড়ে তোলেন সৎ, যোগ্য, দক্ষ, অভিজ্ঞ ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ একদল কর্মী। যারা গ্রাহক প্রতিশ্রুতি রক্ষা ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের নিয়ম-কানুন সঠিকভাবে পরিপালন করায় পপুলার এখন দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে। এ কারণে পপুলারে গৃহীত প্রকল্পসমূহের মাধ্যমে সারাদেশে লাখো লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে।

বিমা সেক্টরে অসাধারণ অবদানের জন্য সেরা কোম্পানি হিসেবে 2nd icsb National Award for Corporate Governance Excellence-২০১৪ পদক অর্জন করেন বি এম ইউসুফ আলী। ২০১৭ সালে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের উদ্যোগে সিলেটে অনুষ্ঠিত দু’দিনব্যাপি বিমা মেলায় প্রথম পুরস্কার গ্রহণ করেন। মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার প্রতিরোধে মাদক বিরোধী কার্যক্রমে সারাদেশে সক্রিয় ভূমিকা রাখায় পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স প্রথম পুরস্কার অর্জন করে।

অটিস্টিক শিশুদের সুস্থ ও সুন্দর জীবন গড়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত বিশেষায়িত স্কুল প্রয়াসকে সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে পপুলার ২০১৮ সালে ১০ লাখ টাকা অনুদান প্রদান করে। বি এম ইউসুফ আলী প্রয়াসের পৃষ্ঠপোষক দিলশান নাহার আজিজ-এর নিকট অনুদানের চেক হস্তান্তর করেন।

২০১৭ সালে ভারতের মুম্বাইয়ে 2nd Annual Insurance India Summit & Award-২০১৭ প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্সকে Insurance Company of the Year অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। ২০১৮ সালে ইন্ডিয়া চেম্বার অব কমার্স এর আয়োজনে থাইল্যান্ডে Emerging Asia Insurance Award 2018-এ পপুলার লাইফকে Best Life Insurance হিসেবে পুরস্কৃত করা হয়। অনুষ্ঠানে পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্সকে ইমার্জিং এশিয়া ইন্সুরেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০১৮-এর পৃথক পৃথক ৩টি পুরুস্কারে ভূষিত করা হয়।

পুরস্কারগুলো হলো- বাংলাদেশের বেস্ট লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি, সর্বোচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী কোম্পানি এবং শ্রেষ্ঠ সেবা দানকারী কোম্পানি। এ ছাড়া শিক্ষা সম্প্রসারণে বৃত্তি প্রদান, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা, স্বাস্থ্য সেবা, দারিদ্র বিমোচন, বৃক্ষরোপণ, জাতীয় ভিত্তিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ গণসচেতনতামূলক সামাজিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করে আলোকবর্তিকার ন্যায় দেশ গঠনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছেন বি এম ইউসুফ আলী।

দক্ষ সংগঠক বি এম ইউসুফ আলী পপুলার লাইফ ইসুরেন্স কোম্পানীর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এবং বিমা প্রতিষ্ঠানসমূহের মুখ্য নির্বাহীদের সংগঠন বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স ফোরামের প্রেসিডেন্ট এবং বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স এসোসিয়েশন-এর নির্বাহী পরিষদের সদস্য। সফল এই বিমাবিদের জন্ম ১৯৭০ সালে শরীয়তপুর জেলার পালং উপজেলার এক সম্ভ্রান্তÍ মুসলিম পরিবারে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি এবং স্বনামধন্য একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.এ এবং এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন।

১৯৯১ সালে ডেল্টা লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীতে যোগদানের মাধ্যমে বিমা পেশার সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৯৫ সালে তিনি একই কোম্পানীর গণবিমা প্রকল্পের ঢাকা বিভাগীয় ব্যবস্থাপক এবং ১৯৯৮ সালে হোমল্যান্ড লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর ঢাকা এবং রাজশাহী বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০০ সালে রূপালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর প্রজেক্ট ডিরেক্টর হিসেবে যোগ দেন এবং ২০০১ সালে কোম্পানীর জেনারেল ম্যানেজার পদে পদোন্নতি লাভ করেন।

এ সময় তিনি স্বল্পকালীন ম্যানেজিং ডিরেক্টরের চলতি দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ২০০২ সালে তিনি পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীতে নির্বাহী পরিচালক পদে যোগ দেন। এ পদে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে কোম্পানীর উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন এবং কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ উর্ধ্বতন নির্বাহী পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি পান।

পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর পরিচালনা পর্ষদ তার অসাধারণ কর্মদক্ষতা ও কর্তব্যনিষ্ঠায় সন্তুষ্ট হয়ে ২০০৬ সালে তাকে কোম্পানীর অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে পদোন্নতি দান করেন। তাঁর কর্তব্যনিষ্ঠা, বিশ্বস্ততা ও অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে কোম্পানীর আর্থিক প্রবৃদ্ধি দ্রুত প্রসার লাভ করায় ২০০৮ সালের জুন মাসে তাঁকে এ কোম্পানীর বিজ্ঞ পরিচালনা পর্ষদ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এর দায়িত্ব প্রদান করে। অদ্যাবধি তিনি এ পদে সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন।

২০১৫ সালে তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশে ব্যবসারত সকল বিমা কোম্পানীর ব্যবস্থাপনা পরিচালক/ মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তাদের নিয়ে বাংলাদেশ ইসুরেন্স ফোরাম (বিআইএফ) প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। তিনি সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এ কৃতী ও গুণী বিমা ব্যক্তিত্ব বিমা পেশার বাইরে অসংখ্য সামাজিক, সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন।

তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে সার্বিক সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে প্রভূত সুনাম অর্জন করেছেন। নিজ এলাকায় স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, মসজিদ ইত্যাদি স্থাপনে ব্যাপক ভূমিকার পাশাপাশি দু:স্থ ও অসহায় মানুষ এবং দরিদ্র শিক্ষার্থীদের কল্যাণেও কাজ করে চলছেন।

তিনি অসংখ্য কর্মহীন মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন। বি এম ইউসুফ আলী বৃহত্তর ফরিদপুর চাকরিজীবী কল্যাণ সমিতির অর্থ সচিব, শরীয়তপুর জেলা শিক্ষা ট্রাস্ট-এর আজীবন সদস্য, পৃষ্ঠপোষক ও কার্যনির্বাহী পরিষদের সচিব, ঢাকাস্থ শরীয়তপুর সমিতির উপদেষ্টা এবং বাংলাদেশ ভলিবল ফেডারেশন-এর মহিলা ভলিবল কমিটির প্রধান উপদেষ্টা।

তাছাড়া তিনি শরীয়তপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি, বি.এম আইডিয়াল কলেজ শরীয়তপুর-এর ম্যানেজিং কমিটির সদস্য, আব্দুর রাজ্জাক কলেজ, শরীয়তপুর-এর ম্যানেজিং কমিটির সদস্য, আটং উচ্চ বিদ্যালয় শরীয়তপুর-এর প্রতিষ্ঠাতা ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, মিরপুর সাংবাদিক আবাসিক এলাকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির আহবায়ক এবং শরীয়তপুর কাগদী দাখিল মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি।

বহুমুখী সামাজিক ও জনহিতকর কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ বিভিন্ন সংগঠন থেকে তাকে সম্মাননা ও পুরস্কার (Award) প্রদান করা হয়েছে। এসব সম্মাননা ও পুরস্কারের মধ্যে রয়েছে জাতীয় পর্যায়ে গ্রন্থাগারিকদের পেশাজীবী সংগঠন বাংলাদেশ গ্রন্থাগার সমিতি (ল্যাব) কর্তৃক গ্রন্থাগার বান্ধব ব্যক্তিত্ব সম্মাননা, মাদকবিরোধী কার্যক্রমে ব্যাপক ভূমিকা রাখা ও কোম্পানীর মাধ্যমে দীর্ঘ দিন যাবৎ এ বিষয়ে দেশব্যাপী নেতৃত্ব প্রদানের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদত্ত ২০০৮ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত পরপর ৯বার প্রথম পুরস্কার অর্জন, ঢাকা কালচারাল রিপোর্টার্স ইউনিটি কর্তৃক ডিসিআরইউ শোবিজ অ্যাওয়ার্ড-২০১০, মহাত্মা গান্ধী গবেষণা পরিষদ কর্তৃক মহাত্মা গান্ধী পিস অ্যাওয়ার্ড-২০১২ ইত্যাদি। তাছাড়া তিনি বিমা শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য শ্রেষ্ঠ ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে ব্যাংক বিমা পত্রিকা কর্তৃক ব্যাংক-বিমা অ্যাওয়ার্ড-২০০৯,

স্বাধীনতা সংসদ কর্তৃক স্বাধীনতা সংসদ সম্মাননা পুরস্কার-২০০৯, বাংলাদেশ লেখক ফোরাম কর্তৃক কাজী নজরুল ইসলাম স্বর্ণপদক-২০১১, ব্যাংক-বিমা অর্থনীতি পত্রিকা কর্তৃক ব্যাংক বিমা অর্থনীতি অ্যাওয়ার্ড-২০১১, বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা পত্রিকা কর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা অ্যাওয়ার্ড-২০১১, বাংলাভিশন ফাউন্ডেশন কর্তৃক বাংলাভিশন অ্যাওয়ার্ড-২০১২, পাক্ষিক বিজনেস ডাইজেস্ট কর্তৃক বিজনেস ডাইজেস্ট অ্যাওয়ার্ড-২০১৩, অতীশ দীপঙ্কর গবেষণা পরিষদ কর্তৃক বিজ্ঞানী অতীশ দীপঙ্কর স্বর্ণপদক-২০১৩, হিউম্যান রাইটস কালচারাল এন্ড সোসাইটি কর্তৃক শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হক স্বর্ণপদক-২০১৩ লাভ করেন।

সাহিত্যের কাগজ চন্দ্রদীপ কর্তৃক তাঁকে নওয়াব ফয়জুন্নেসা স্বর্ণপদক-২০১৩, মানবাধিকার ও পরিবেশ সাংবাদিক সোসাইটি কর্তৃক মাদার তেরেজা গোল্ড মেডেল অ্যাওয়ার্ড-২০১৩, শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হক গবেষণা পরিষদ কর্তৃক শেরই-বাংলা স্বর্ণপদক-২০১৩, জাতীয় স্বাধীনতা মঞ্চ কর্তৃক মহান স্বাধীনতা দিবস পদক-২০১৩, বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন কর্তৃক নবাব সিরাজউদ্দৌলা স্বর্ণপদক-২০১৩, স্বাধীনতা একাডেমি কর্তৃক স্বাধীনতা একাডেমি অ্যাওয়ার্ড-২০১৩. টেলিভিশন রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ট্র্যাব) কর্তৃক ১২তম ট্র্যাব অ্যাওয়ার্ড, বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা পত্রিকা কর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা অ্যাওয়ার্ড-২০১৩,

দৈনিক ভোরের কাগজ পত্রিকা কর্তৃক জীবন বিমা শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় জীবন বিমা সেক্টরে শ্রেষ্ঠ ব্যবস্থাপনা পরিচালক-২০১৩ সম্মাননা স্মারক, সৃজন বার্তা কলকাতা, ভারত কর্তৃক কলকাতার সত্যজিৎ রায় অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত মৈত্রী উৎসব-২০১৪-এর সম্মাননা স্মারক, মাসিক ব্যাংক বিমা শিল্প ডাইজেস্ট পত্রিকা কর্তৃক প্রদত্ত ব্যাংক বিমা শিল্প ডাইজেস্ট বিজনেস অ্যাওয়ার্ড-২০১৪, লিজা ললিতকলা একাডেমির ২৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সম্মাননা স্মারক-২০১৪.

অতীশ দীপঙ্কর গবেষণা পরিষদ কর্তৃক অতীশ দীপঙ্কর মাদকবিরোধী সম্মাননা স্মারক-২০১৪, অর্থকণ্ঠ পত্রিকা কর্তৃক Best Company CEO of Bangladesh অ্যাওয়ার্ড এবং বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) কর্তৃক বিশেষ সম্মাননা স্মারক-২০১৬ প্রদান করা হয়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে একাধিকবার শ্রেষ্ঠ ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত বি এম ইউসুফ আলী জীবন বিমা সংক্রান্ত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, সভা ইত্যাদিতে অংশগ্রহণের জন্য পৃথিবীর বহু দেশ সফর করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য দেশসমূহ হচ্ছে-জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, ইংল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স, ইতালি, সৌদি আরব, বাহরাইন, আবুধাবী, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড ও ভারত ইত্যাদি।

পুনশ্চ বিমা ব্যবসা ও মানবসেবায় বেদনার সাগর পাড়ি দেয়া এক অগ্রসেনানীর নাম বি এম ইউসুফ আলী। মানবতার কল্যাণে জীবন বিমা ব্যবসায় জীবন জিজ্ঞাসার সমাধান দিয়ে জানান দিয়েছেন বিমা শিল্প খাতের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করা যায় অনায়াসে। বিমা খাতের চরম ক্রান্তিকালেও মানুষকে বিমা ব্যবসার মূলধারায় আনার জন্য শব্দের গ্রন্থনা, ভাবের জোছনা, সম্মোহনী বাচনভঙ্গী ও দূরদর্শিতায় প্রমাণ করেছেন তিনি দেশকে গড়তে স্বপ্ন দেখেন। আর এ স্বপ্ন তাকে মানুষের মাঝেই বাঁচিয়ে রাখবে মহাকাল পর্যন্ত।