দেশ প্রতিক্ষণ, ঢাবি: ছাত্রলীগের ২১ কেন্দ্রীয় নেতাকে বিগত ১৭ ডিসেম্বর অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে ১১ জন কেন্দ্রীয় নেতার পদ। অব্যাহতি পাওয়া ২১ জন হলেন: তানজিল ভূঁইয়া তানভির (সহ-সভাপতি), আরেফিন সিদ্দিক সুজন (সহ-সভাপতি), আতিকুর রহমান খান (সহ-সভাপতি), বরকত হোসেন হাওলাদার (সহ-সভাপতি), শাহরিয়ার কবির বিদ্যুৎ (সহ-সভাপতি), সাদিক খান (সহ-সভাপতি), সোহানী হাসান তিথী (সহ-সভাপতি), মুনমুন নাহার বৈশাখী (সহ-সভাপতি), আবু সাঈদ (সহ-সভাপতি), রুহুল আমিন (সহ-সভাপতি), রাকিব উদ্দিন (সহ-সভাপতি),

সোহেল রানা (সহ-সভাপতি), ইসমাইল হোসেন তপু (সহ-সভাপতি), আহসান হাবীব (দপ্তর সম্পাদক), তাজ উদ্দীন (ধর্ম সম্পাদক) মমিন শাহরিয়ার (উপ-দপ্তর সম্পাদক), মাহমুদ আব্দুল্লাহ বিন মুন্সী (উপ-দপ্তর সম্পাদক), বি এম লিপি আক্তার (উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক), আফরিন লাবনী (উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক), সামিয়া সরকার (সহ-সম্পাদক) ও রনি চৌধুরী (সহ-সম্পাদক)। অব্যাহতি দেয়া ছাত্রলীগের ২১ কেন্দ্রীয় নেতা গতকাল সন্ধ্যায় ধানমন্ডিস্থ দলীয় সভানেত্রীর কার্যালয়ে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে সাক্ষাৎ করেন।

গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতারা কোন রকম প্রমাণিত অভিযোগ ও কোন রকম নোটিশ প্রদান ছাড়াই কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের এই হঠকারী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদমুলক মৌখিক বিবৃতি কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের নিকট প্রদান করেন। দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামীলীগ নেতারা অব্যাহতিপ্রাপ্তদের বিষয়ে ৪ঠা জানুয়ারি ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর পর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে আশ্বস্থ করেছেন বলে বিশ্বস্ত সুত্রে জানা গেছে। এসময় কেন্দ্রীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা অব্যাহতি পাওয়া ছাত্রলীগের নেতাদের অভিযোগ মনোযোগ সহকারে শোনেন। একই সাথে জয় লেখকের ভুলভ্রান্তি থাকতে পারে বলে মন্তব্য করেন।

এ বিষয় অব্যাহতি পাওয়া ছাত্রলীগের সহ সভাপতি ইসমাইল হোসেন তপু বলেন, আমরা আ’লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে সাক্ষাৎ করছি। তারা আমাদের আশ্বস্ত করছেন যে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর পর এ বিষয় সুরাহা হবে।