দেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৫ কোম্পানির দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। নিন্মে কোম্পানিগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন তুলে ধরা হলো:

নিম্নে কোম্পানিগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন দেয়া হলো:- যমুনা অয়েল: আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৭৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৬ টাকা ৭১ পয়সা। ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ টাকা ৩৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১৩ টাকা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৬৪ টাকা ৪৮ পয়সা ।

দেশ গার্মেন্টস: আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৪ পয়সা (রিস্টেটেড)। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ৪০ পয়সা। ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ পয়সা (রিস্টেটেড) । আগের বছর একই সময় ছিল ২ টাকা ৬৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ৬৫ পয়সা ।

মালেক স্পিনিং: আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৫২ পয়সা। ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৪ পয়সা । আগের বছর একই সময় ছিল ৭৯ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৫ টাকা ৭৭ পয়সা ।

ইস্টার্ন হাউজিং: আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৮৯ পয়সা। ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ২৫ পয়সা । আগের বছর একই সময় ছিল ২ টাকা ৬ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৬১ টাকা ৬০ পয়সা ।

বিকন ফার্মা: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর–ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১২ টাকা।  গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.১৯ টাকা। এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩০ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৩৫ টাকা। কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্ল্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৩০ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১২.৭৯ টাকা।

আরামিট লিমিটেড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর–ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৭ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৫৯ টাকা।এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০৭ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৬৬ টাকা। কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্ল্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৩.০১ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৩৭.৯৭ টাকা।

রহিম টেক্সটাইল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর–ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.১৮ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২.৮৬ টাকা। এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪.৮৮ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪.৭২ টাকা। কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্ল্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১২.৪৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৪০.৯৮ টাকা।

বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর–ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২৮ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৫৩ টাকা। এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৭৩ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৯০ টাকা। কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্ল্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২.৭৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫৯.১৯ টাকা।

আরামিট সিমেন্ট: অর্ধবার্ষিকের অর্থাৎ ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২.৬৯ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.৬৬ টাকা। কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্ল্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৬৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৯.২৭ টাকা।

এপেক্স ট্যানারি: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর–ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) (without fair valuation surplus) হয়েছে ০.৩২ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.১১ টাকা।

এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) (without fair valuation surplus) হয়েছে ০.৬৭ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৫৯ টাকা। কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্ল্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৭.১৭ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৬৬.৭৯ টাকা।

এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়াহ ফান্ড ওয়ানের: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৭১ টাকা। এদিকে, অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৯০ টাকা, ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.২৭ টাকা।

আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৯.১৯ টাকা। “রিলায়েন্স ওয়ান” দ্য ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স মিউচুয়্যাল ফান্ড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.১২ টাকা।

এদিকে, অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.১৮ টাকা, ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.২৭ টাকা। আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১১.২৮ টাকা।

এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০৯ টাকা। এদিকে, অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.০৩ টাকা, ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৩৮ টাকা। আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১০.২৩ টাকা।

এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৫৯ টাকা। এদিকে, অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৮২ টাকা, ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৩০ টাকা। আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৯.২৫ টাকা।

গ্রামীন ওয়ান: স্কিম টু: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.১৮ টাকা। এদিকে, অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৩৮ টাকা, ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৪২ টাকা। আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৬.৩৯ টাকা।