দেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে বিদায়ী সপ্তাহে ৫৮টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের ১৪৫ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ৪৫ কোটি টাকা বা ৪৫ শতাংশ কম। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, সপ্তাহজুড়ে ৫৮টি প্রতিষ্ঠানের ৩ কোটি ৫৬ লাখ ৮৬ হাজার ৯৫৯টি শেয়ার ১৪২ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১৪৪ কোটি ৭০ লাখ ৬৩ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে ৫৫ কোম্পানির ২ কোটি ৭৭ লাখ ৭২ হাজার ৭০টি শেয়ার ১২১ বার হাত বদলের মাধ্যমে ৯৯ কোটি ৯৭ লাখ ২ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছিল। অর্থাৎ সপ্তাহে ব্যবাধনে ডিএসইর ব্লক মার্কেটে লেনদেন ৪৪ কোটি ৭৩ লাখ ৬১ হাজার টাকা বা ৪৪.৭৪ শতাংশ কমেছে।

রও পড়ুন…

করোনার মধ্যেও প্রভিশন ঘাটতিতে পুঁজিবাজারের ৮ ব্যাংক 

সপ্তাহজুড়ে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৮৮ কোটি ৫৪ লাখ ২৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে স্কয়ার ফার্মার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৩৮ লাখ ৬০ হাজার টাকার এবি ব্যাংকের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ৯৭ লাখ ৭৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ব্যাংক এশিয়ার।

এছাড়া আমান ফিডের ৩১ লাখ ৭১ হাজার টাকার, বিবিএস কেবলসের ৫৪ লাখ ৬০ হাজার টাকার, সিটি ব্যাংকের ৯৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের ৫ লাখ টাকার, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৫ লাখ ৪ হাজার টাকার, এক্সিম ব্যাংকের ১৭ লাখ ৮০ হাজার টাকার, গ্রীণডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৭ লাখ ৯৩ হাজার টাকার, ইবনে সিনার ১৫ লাখ ৪০ হাজার টাকার, আইসিবি এএমসিএল দ্বিতীয় মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৬ লাখ ২৭ হাজার টাকার, আইএফআইসি ব্যাংকের ৪৬ লাখ ১৬ হাজার টাকার, যমুনা অয়েলের ৩২ লাখ ৩৮ হাজার টাকার, ম্যারিকোর ১২ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ১ কোটি ৪২ লাখ ৫০ হাজার টাকার,

রও পড়ুন…

নাভানা সিএনজির ৫৯ লাখ ৫৪ হাজার টাকার, সায়হাম টেক্সটাইলের ১২ লাখ ৪৩ হাজার টাকার, প্রিমিয়ার ব্যাংকের ১ কোটি ২৭ লাখ ৬৮ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৬৫ লাখ টাকার, ইয়াকিন পলিমারের ১৯ লাখ ৪৮ হাজার টাকার, বিএসআরএম লিমিটেডের ৩ কোটি ১২ লাখ ৭২ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ব্যাংকের ৫ লাখ ৩০ হাজার টাকার, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের ৫১ লাখ টাকার, ইনফর্মেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কের ৭ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, যমুনা ব্যাংকের ৪ কোটি ৮৫ লাখ টাকার,

কোহিনুর কেমিক্যালের ২৫ লাখ ৯৫ হাজার টাকার, খুলনা প্রিন্টিংয়ের ৫ লাখ ২ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ২ কোটি ৪৬ লাখ ৯৫ হাজার টাকার, সায়হাম কটনের ১৬ লাখ ১০ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ১ কোটি ৮২ লাখ ২৪ হাজার টাকার, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ১৯ লাখ ৭২ হাজার টাকার, গ্রামীণ ওয়ান স্কিম টু মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৮ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, সামিট এলায়েন্স পোর্টের ১৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার, শাহজিবাজার পাওয়ারের ৮০ লাখ ২৭ হাজার টাকার,

রও পড়ুন…

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ঘুষ নিয়ে করোনা পরীক্ষা! 

বারাকা পাওয়ারের ১৬ লাখ ২০ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ৭ লাখ ২০ হাজার টাকার, কেঅ্যান্ডকিউয়ের ১ কোটি ১ লাখ ২৫ হাজার টাকার, লিগ্যাসির ৭৫ লাখ ২ হাজার টাকার, ম্যারিকোর ৫ লাখ ৩১ হাজার টাকার, পদ্মা অয়েলের ২ কোটি ৪৫ লাখ ৫২ হাজার টাকার, রেকিট বেনকিজারের ৩ কোটি ৪৯ লাখ ৯৩ হাজার টাকার, রেনেটার ৫ কোটি ২৮ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, সী পার্লের ১ কোটি ৯৫ লাখ ২২ হাজার টাকার, সুহৃদের ৬৭ লাখ ১০ হাজার টাকার,

সিঙ্গার বিডির ১০ লাখ টাকার, বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ১২ লাখ ৯৪ হাজার টাকার, বসুন্ধরা পেপারের ৫ লাখ টাকার, বার্জার পেইন্টসের ২৫ লাখ ৪০ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ৫৪ লাখ ৯০ হাজার টাকার, সিনোবাংলার ৫ লাখ ১ হাজার টাকার,

আরএসআরএম স্টিলের ৬ লাখ ২১ হাজার টাকার, মেঘনা পেট্রোলিয়ামের ৭ লাখ ১১ হাজার টাকার, মেট্রো স্পিনিংয়ের ৫ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, খুলনা পাওয়ারের ৫ লাখ ৩৩ হাজার টাকার, জেএমআই সিরিঞ্জের ৫ লাখ ১৬ হাজার টাকার এবং ইন্দো-বাংলা ফার্মার ৭ লাখ ১৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।