দেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা: সপ্তাহজুড়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৮টি কোম্পানির শীর্ষে লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিগুলো হলো: ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স, সাউথ ইস্ট ব্যাংক, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স, বেক্সিমকো ফার্মা, বিকনফার্মা, ফরচুন সুজ, রেনাটা লিমিটেড, ভিএএমএলবিডি মিউচুয়াল ফান্ড ফার্স্ট।

বিদায়ী সপ্তাহে ব্লক মার্কেটে বিশাল লেনদেনের চিত্র তুলে ক্রমানুসারে ধরা হলো- ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৯৭ কোটি ৩৯ লক্ষ ৪৯ হাজার টাকার, সাউথ ইস্ট ব্যাংকের ৩৯ কোটি ৪০ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকার, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ১৭ কোটি ৮২ লক্ষ ৪১ হাজার টাকার,

বেক্সিমকো ফার্মার ১৫ কোটি ৫৫ লক্ষ ৫৯ হাজার টাকার, বিকনফার্মার ১২ কোটি ৪৯ লক্ষ ২ হাজার টাকার, ফরচুন সুজের ১০ কোটি ৭৫ লক্ষ ৭০ হাজার টাকার, রেনাটা লিমিটেডের ৮ কোটি ৮৬ লক্ষ ৫ হাজার টাকার এবং ভিএএমএলবিডি মিউচুয়াল ফান্ড ফার্স্ট ৭ কোটি ১৫ লক্ষ টাকার লেনদেন হয়েছে।

ডিএসই শেয়ার দর ও মূলধন নিয়ে ভুল তথ্য প্রকাশ: বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কোম্পানির শেয়ার দর, মূলধন ও মূল্যসূচক নিয়ে ভুল তথ্য দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি প্রায়শই ভুল তথ্য দিয়ে বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করছে বলে বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ রয়েছে।

গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসে নতুন তালিকাভুক্ত বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ারের শেয়ার দর বেড়েছে ৬ টাকা ২০ পয়সা বা ১৬.১০ শতাংশ। অথচ ডিএসই থেকে প্রকাশ করা তথ্যে বলা হয়েছে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ৪০.১৩ শতাংশ।

একইভাবে গত সপ্তাহে জিপিএইচ ইস্পাতের শেয়ার দর বেড়েছে ২৯.৩৫ শতাংশ। অথচ ডিএসই’র তথ্যে বলা হয়েছে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ৩৩.৭৮ শতাংশ। এভাবে গত সপ্তাহে দর বাড়া এবং কমার প্রায় সব কোম্পানির ক্ষেত্রেই ভুল তথ্য প্রকাশ করেছে ডিএসই।

এছাড়া বাজার মূলধনের চিত্র তুলে ধরতে গিয়ে বড় ধরনের ভুল তথ্য প্রকাশ করেছে ডিএসই। ডিএসই’র প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, গত সপ্তাহে বাজার মূলধন বেড়েছে ৯ হাজার ১৩৩ কোটি টাকা। প্রকৃত পক্ষে গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন ৭৮১ কোটি টাকা কমেছে।

মূল্যসূচকের ক্ষেত্রেও বড় ধরনের ভুল তথ্য দেয়া হয়েছে। ডিএসই জানিয়েছে, গত সপ্তাহে ডিএসই’র প্রধান মূল্যসূচক ডিএসই-এক্স বেড়েছে ১১৭ দশমিক ৯০ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৮৭ শতাংশ। প্রকৃত পক্ষে গত সপ্তাহে এই সূচকটি বেড়েছে ২০ দশমিক ২১ পয়েন্ট বা দশমিক ৩২ শতাংশ।

একইভাবে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক এবং ইসলামী শরিয়াহ্ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ্ সূচকের ক্ষেত্রেও ভুল তথ্য দেয়া হয়েছে।

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের এখনই সুবর্ণ সময়: বিএসইসি চেয়ারম্যান: ‘বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বড় ধরনের ভূমিকা রাখছে পুঁজিবাজারে। সম্ভাবনাময় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের অপূর্ব সুযোগ রয়েছে। প্রবাসীদের জন্য পুঁজিবাজারে নিটা একাউন্টের মাধ্যমে বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। এই একাউন্টের মাধ্যমে বিনিয়োগের অর্থ এবং লভ্যাংশ বিনা অনুমতিতে বিদেশে পাঠানো যাচ্ছে।

বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেটে সুশাসন নিশ্চিত করা হয়েছে।এছাড়া,বাংলাদেশ পুঁজিবাজার গত এক বছরে এশিয়ার সেরা পারফরম্যান্স দেখিয়েছে।করোনাকালেও পুঁজিবাজারে দিন দিন টার্নওভার বাড়ছে, মার্কেট ক্যাপিটাল বাড়ছে, ইন্ডেক্স বাড়ছে’। সুতরাং বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন‌্য এখন সুবর্ণ সময়।

বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের অপূর্ব সুযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। শুক্রবার (৩০ জুলাই) লস অ্যাঞ্জেলসে স্থানীয় সময় বিকেল সাড়ে ৫টায় ইন্টারকন্টিনেন্টাল লস অ্যাঞ্জেলস ডাউনটাউন হোটেলের উইলশায়ার গ্রান্ড বল রুমে পুঁজিবাজার বিষয়ক রোড শো’র তৃতীয় পর্বের শুরুতে তিনি এসব কথা বলেন।

বিএসইসির চেয়াম্যান বলেন, বাংলাদেশ পুঁজিবাজার গত এক বছরে সেরা পারফরম্যান্স দেখিয়েছে। গত বছরের সেপ্টেম্বর এবং ডিসেম্বর মাসে পুঁজিবাজার থেকে সবচেয়ে বেশি রিটার্ন পেয়েছে বিনিয়োগকারীরা। যা এশিয়ান ফ্রন্টিয়ার জার্নালে উঠে এসেছে। করোনাকালেও পুঁজিবাজারে দিন দিন টার্নওভার বাড়ছে, মার্কেট ক্যাপিটাল বাড়ছে, ইন্ডেক্স বাড়ছে। আমাদের মার্কেট ক্যাপিটালাইজেশন জিডিপির ১২ শতাংশ।

অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, শুধু সেকেন্ডারী মার্কেটে নয়, বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে নতুন নতুন পণ্য আসছে। বন্ড মার্কেট উন্নত হচ্ছে। বিশেষ করে ব্লু বন্ড, সুকুক বন্ড, পারপেচুয়াল বন্ড আছে পুঁজিবাজারে। তুলনামূলকভাবে এসব পণ্যে সবচেয়ে বেশি রিটার্ন পাওয়া যায়। কোম্পানিগুলো বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে সফলতা দেখিয়েছে। এছাড়া আমাদের শেয়ারবাজারে মিউচুয়াল ফান্ড রয়েছে। মিউচুয়াল ফান্ড খাত দিন দিন উন্নতি হচ্ছে। এসব কারণে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের সম্ভাবনা রয়েছে। আর এই সম্ভাবনাময় শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সুর্বন সুযোগ অপেক্ষা করছে।

বিএসইসি চেয়ারম্যান, বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেটে সুশাসন নিশ্চিত করা হয়েছে। বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে ২ কোটি লোক প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে জড়িত। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বড় ধরনের ভূমিকা রাখছে পুঁজিবাজার। সম্ভাবনাময় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের অপূর্ব সুযোগ রয়েছে। প্রবাসীদের জন্য পুঁজিবাজারে নিটা একাউন্টের মাধ্যমে বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। এই একাউন্টের মাধ্যমে বিনিয়োগের অর্থ এবং লভ্যাংশ, মুনাফা কোন ধরনের অনুমতি ছাড়াই বিদেশে পাঠানোর সুযোগ আছে।

অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশে ১০০ অর্থনৈতিক জোন রয়েছে। এগুলো খুবই ব্যবসা সহায়ক। এসব অর্থনৈতিক অঞ্চলে ব্যবসার প্লট প্রস্তুত রয়েছে। এছাড়া প্রস্তত রয়েছে জ্বালানি, গ্যাস এবং অবকাঠামো সুবিধা। সবকিছু প্রস্তুত শুধু একজন বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে এসে ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের জন্য এসব অথনৈতিক অঞ্চলগুলো খুবই আকর্ষনীয়। ফলে জাপানিজ বিনিয়োগকারীরা ম্যানুফ্যাক্টারিং প্ল্যান্ট করতে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাজ করেছে।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে পর্যটন একটি বড় ধরনের বিনিয়োগের আকর্ষনীয় খাত। বাংলাদেশের কুয়াকাটা একটি বিশেষ পর্যটন অঞ্চল। যেখানে সুর্যোদয় এবং সুর্যাস্ত দেখা যায়। এছাড়া কক্সবাজার বৃহত্তম সি বিচ, সিলেট, টাঙ্গুয়া হাওর, সুন্দরবন ম্যানগ্রোভ অঞ্চলের মতো আকর্ষনীয় পর্যটন জোন রয়েছে বাংলাদেশে। তাছাড়াও প্রাকৃতিক অনেক সুন্দর সুন্দর এলাকা বাংলাদেশে রয়েছে। ফলে বড় ধরনের বিনিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে পর্যটন খাতে। এছাড়া রয়েছে এভিয়েশন খাতে বিনিয়োগের সুযোগ।

স্টার্টআপ একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত। তরুন প্রজন্ম নতুন নতুন আইডিয়া নিয়ে স্টার্ট আপ কোম্পানি করছে। পাঠাও বাংলাদেশের একটি ছোট কোম্পানি, তবুও সেটি মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি। তরুণ প্রজন্ম নতুন নতুন আইডিয়া নিয়ে কাজ করছে। তারা সফলও হচ্ছে। এ খাতে বিনিয়োগে ভালো রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে এ খাতে অনেক জয়েন্ট ভেঞ্চার কোম্পানি হচ্ছে।

বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, পৃথিবীর বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এদেশের বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ী বন্ধুরা আসুন বাংলাদেশে বিনিয়োগ করুন। আমরা চাই আপনারা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করুন। বাংলাদেশের সক্ষমতা আছে।

অবকাঠামোগত সুবিধা, গ্যাস, বিদ্যুৎ জ্বালানির সুবিধা আছে। দিন দিন রিজার্ভে রেকর্ড সৃষ্টি করছে। বাংলাদেশে বর্তমানে যে পরিমাণ রিজার্ভ রয়েছে তা দিয়ে ১০ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। বাংলাদেশের ফরেন এক্সচেঞ্জ খুবই শক্তিশালী। বাংলাদেশে ব্যাংকের আমানতের সুদের হার কম। এ কারণে ব্যবসার উৎপাদন খরচ কম হচ্ছে।

২৬১ টাকার মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ৪২ টাকা লভ্যাংশ: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন দুটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ- আইসিবি পরিচালিত ইউনিট ফান্ড ইউনিটপ্রতি ৪২ টাকা লভ্যাংশ দেবে।

এই ফান্ডটির দাম ২৬১ টাকা। অর্থাৎ তার দামের ১৬ শতাংশ এক বছরের লভ্যাংশ হিসেবেই পাওয়া যাবে, যা দেশের যে কোনো সঞ্চয়ী হিসাবে লভ্যাংশের তুলনায় কয়েক গুণ। এমনকি সঞ্চয়পত্রেও এই হারে মুনাফা পাওয়া যায় না।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির ট্রাস্টি বোর্ডের সভায় এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়। তবে এখন আর এই লভ্যাংশ দেয়ার সুযোগ নেই। গত ৩০ জুন তারিখে যাদের কাছে ফান্ডটির ইউনিট ছিল, তারাই তা পাবেন।

আইসিবি ইউনিট ফান্ডের পুনঃক্রয় মূল্যও নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ১ আগস্ট থেকে ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের ইউনিট কেনা যাবে নতুন নির্ধারণ করা দামে। গত বছর এই ফান্ডে ইউনিটপ্রতি ৪০ টাকা মুনাফা পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।

অন্যদিকে আর ইবিএল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট পরিচালিত ইবিএল এএমএল ফার্স্ট ইউনিট ফান্ড ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ২০ পয়সা লভ্যাংশ দেবে। এই ফান্ডের ইউনিট মূল্য ১০ টাকার কিছু বেশি। এই হিসাবে ইউনিট মূল্যের ১২ শতাংশের মতো লভ্যাংশ পাওয়া যাবে।

এই ফান্ডটি গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৭২ পয়সা। গত ৩০ জুন যাদের হাতে ইউনিট ছিল, তারাই এই লভ্যাংশ পাবেন। সবশেষ হিসাব অনুযায়ী ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি সম্পদমূল্য আছে ১০ টাকা ২১ পয়সা। এটির ক্রয় ও বিক্রয়মূল্যও সম পরিমাণ।

বীমা খাতের ১৪ বিমা কোম্পানির মুনাফায় চমক: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৮টি সাধারণ বিমার মধ্যে এ পর্যন্ত ১৬টি কোম্পানি অর্ধবার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন (জানুয়ারি-জুন’২১) প্রকাশ করেছে। এর মধ্যে দুটির আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় কমলেও চমক দেখিয়েছে বাকি সবগুলো বিমা কোম্পানি।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আয় বেড়েছে প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের। চলতি বছর জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৫৮ পয়সা আয় করেছে। ২০২০ সালের অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির আয় ছিল ২৬ পয়সা। শতকরা হিসেবে আয় বেড়েছে ৮৮৪.৫৬ শতাংশ।

দ্বিতীয় অবস্থান সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের। এই কোম্পানিটি গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত শেয়ার প্রতি আয় করেছে ৮১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৫৬ পয়সা। শতকরা হিসেবে আয় বেড়েছে ২২৪ শতাংশ। প্রবৃদ্ধিতে তৃতীয় অবস্থানে প্রাইম ইন্স্যুরেন্স। ছয় মাসে তারা শেয়ার প্রতি আয় করেছে ৭৫ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৩১ পয়সা। এই সময়ে কোম্পানির আয় বেড়েছে ৪৪ পয়সা বা ১৪১.৯ শতাংশ।

প্রবৃদ্ধিতে চতুর্থ অবস্থানে থাকলেও শেয়ার প্রতি আয় সবচেয়ে বেশি গ্রিনডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের। এই কোম্পানিটি ছয় মাসে শেয়ার প্রতি আয় করেছে ৩ টাকা ৮৭ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ৬৩ পয়সা। আয় বেড়েছে ২ টাকা ২৪ পয়সা বা ১৩৭.৪ শতাংশ।

গত এক বছরে ১০ গুণেরও বেশি দাম বৃদ্ধি পাওয়া প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স ছয় মাসে শেয়ার প্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৮২ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৯৪ পয়সা। আয় বেড়েছে ৮৮ পয়সা বা ৯৩.৬২ শতাংশ।

প্রবৃদ্ধিতে ষষ্ঠ অবস্থানে আর টাকার অঙ্কে শেয়ার প্রতি আয়ের দিক থেকে তৃতীয় অবস্থানে থাকা প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের ছয় মাসে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ১১ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে আয় ছিল ২ টাকা ৫ পয়সা। আয় বেড়েছে ১ টাকা ৬ পয়সা বা ৫১.৭১ শতাংশ।

পিপলস ইন্স্যুরেন্স এই সময়ে আয় করেছে ১ টাকা ১৪ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৮১ পয়সা। আয় বেড়েছে ৩৩ পয়সা বা ৪০.৭৪ শতাংশ। জনতা ইন্স্যুরেন্স শেয়ার প্রতি আয় করেছে ৯৮ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৭০ পয়সা। আয় বেড়েছে ২৮ পয়সা বা ৪০ শতাংশ।

স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ছয় মাসে জানুয়ারি থেকে জুন সময়ে শেয়ার প্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৪০ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ৭ পয়সা। এই সময়ে কোম্পানির আয় বেড়েছে ৩৩ পয়সা বা ৩৪.৫৭ শতাংশ।

প্রবৃদ্ধিতে খুব বেশি এগিয়ে না থাকলেও শেয়ার প্রতি আয়ের দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস ৩ টাকা ৩১ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে আয় ছিল ২ টাকা ৪৯ পয়সা। আয় বেড়েছে ৮২ পয়সা বা ৩২.৯৩ শতাংশ।

এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স শেয়ার প্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৯৭ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ৫১ পয়সা। আয় বেড়েছে ৪৬ পয়সা বা ৩০.৪৬ শতাংশ। কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স শেয়ার প্রতি আয় করেছে ১ টাকা ১৭ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৯৯ পয়সা। আয় বেড়েছে ১৮ পয়সা বা ১৮.১৮ শতাংশ।

ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স চলতি বছর জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৮১ পয়সা আয় করেছে। গত বছরের একই সময়ে এই আয় ছিল ১ পয়সা ৫৭ ছিল। শতকরা হিসেবে আয় বেড়েছে ১৫.২৮ শতাংশ। রূপালী ইন্স্যুরেন্স শেয়ার প্রতি আয় করেছে ৯৬ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৯৫ পয়সা। এই সময়ে কোম্পানির আয় বেড়েছে ১ পয়সা বা ১.০৫ শতাংশ।

মুনাফা কমেছে যেগুলোর :  বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ছয় মাসে জানুয়ারি থেকে জুন সময়ে শেয়ার প্রতি আয় করেছে ৭৫ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৯৩ পয়সা। কোম্পানির আয় কমেছে ১৮ পয়সা বা ১৯.৩৫ শতাংশ।

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ছয় মাসে জানুয়ারি থেকে জুন সময়ে শেয়ার প্রতি আয় করেছে ১ টাকা ০৯ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ২৫ পয়সা। এই সময়ে কোম্পানির আয় কমেছে ১৬ পয়সা বা ১২.৮ শতাংশ।

পুঁজিবাজারের ৯ কোম্পানির রপ্তানি ট্রফি পাচ্ছে: রপ্তানি বাণিজ্যে বড় ভূমিকা রাখার স্বীকৃতি হিসেবে ২০১৭-১৮ অর্থবছরের জন্য রপ্তানি ট্রফি পাচ্ছে ৬৬টি প্রতিষ্ঠান। এরমধ্যে রয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় প্রতিষ্ঠান।

রপ্তানি ট্রফি পাওয়ার প্রতিষ্ঠানগুলো হলো-এনভয় টেক্সটাইল-স্বর্ণ, এপেক্স ট্যানারি-স্বর্ণ, প্রাণ ডেইরি-স্বর্ণ, শাইনপুকুর সিরামিকস-স্বর্ণ, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস-স্বর্ণ, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস-রৌপ্য, এনার্জিপ্যাক-স্বর্ণ, স্কয়ার টেক্সটাইল-রৌপ্য এবং বিএসআরএম স্টিলস-স্বর্ণ। বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব খন্দকার সাদিয়া আরাফিন স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে একটি প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ রপ্তানি আয়ের জন্য সেরা রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রপ্তানি ট্রফি পাচ্ছে। বাকি ৬৫টি প্রতিষ্ঠানকে খাতভিত্তিক রপ্তানি আয়ে অবদানের জন্য স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ ট্রফি দেয়া হচ্ছে।

ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও সংস্থাকে স্বীকৃতি দিয়ে রপ্তানিকে উৎসাহিত করতে প্রতিবছর বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ ট্রফি দিয়ে থাকে। এ বছর খাতভিত্তিক রপ্তানিতে স্বর্ণ ট্রফি পাচ্ছে ২৮টি প্রতিষ্ঠান। রৌপ্য ট্রফি পাচ্ছে ২৩টি ও ব্রোঞ্জ ট্রফি পাচ্ছে ১৫টি প্রতিষ্ঠান।

ট্রফি পাচ্ছে যে প্রতিষ্ঠানগুলো: ২০১৭-১৮ অর্থবছরে সব খাত মিলিয়ে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি আয়ের জন্য হোম ও স্পেশালাইজড টেক্সটাইল খাতের জাবের অ্যান্ড জুবায়ের ফেব্রিকস লিমিটেড পাচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রপ্তানি ট্রফি’।

এছাড়া তৈরি পোশাক (ওভেন) খাতে স্বর্ণপদক পাচ্ছে হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টস লিমিটেড। একই খাতে রৌপ্য ট্রফিও পাচ্ছে একেএম নিটওয়্যার লিমিটেড। এ খাতে ব্রোঞ্জ ট্রফি পাচ্ছে তারাশিয়া অ্যাপারেলস লিমিটেড। তৈরি পোশাকে স্বর্ণ ট্রফি পাচ্ছে স্কয়ার ফ্যাশনস লিমিটেড, রৌপ্য ট্রফি পাচ্ছে ফোর এইচ ফ্যাশনস লিমিটেড ও ব্রোঞ্জ ট্রফি পাচ্ছে জিএমএস কম্পোজিট নিটিং ইন্ডাাস্ট্রিজ লিমিটেড।

সব ধরনের সুতা রপ্তানি খাতে বাদশা টেক্সটাইলস পাচ্ছে স্বর্ণ ট্রফি। আর কামাল ইয়ার্ন রৌপ্য ও নাইস কটন লিমিটেড পাচ্ছে ব্রোঞ্জ ট্রফি। টেক্সটাইল ফেব্রিকস খাতে এনভয় টেক্সটাইল স্বর্ণ, ফোর এইচ ডায়িং অ্যান্ড প্রিন্টিং ব্রোঞ্জ ও নোমান উইভিং মিলস লিমিটেড পাচ্ছে রৌপ্য ট্রফি। হোম ও স্পেশালাইজড টেক্সটাইল খাতে স্বর্ণ ট্রফি পাচ্ছে জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফেব্রিকস লিমিটেড, এসিএস টেক্সটাইলস (বাংলাদেশ) লিমিটেড রৌপ্য ট্রফি পাচ্ছে।

টেরিটাওয়েল খাতে নোমান টেরিটাওয়েল মিলস লিমিটেড স্বর্ণ ট্রফি পাচ্ছে। এ খাতে আর কোনো ট্রফি দেয়া হয়নি। হিমায়িত খাদ্য খাতে সি মার্ক (বিডি) স্বর্ণ ট্রফি পাচ্ছে। আর এম ইউ সি ফুডস লিমিটেড রৌপ্য ও জালালাবাদ ফ্রোজেন ফুডস লিমিটেড পাচ্ছে ব্রোঞ্জ ট্রফি।

কাঁচা পাট খাতে একমাত্র ইন্টারন্যাশনাল জুট ট্রেডার্স পাচ্ছে স্বর্ণ ট্রফি। পাটজাত দ্রব্য খাতে আকিজ জুট মিলস লিমিটেড পাচ্ছে স্বর্ণ ও দি গোল্ডেন ফাইবার ট্রেড সেন্টার লিমিটেড রৌপ্য ট্রফি পাচ্ছে। ক্রাস্ট বা ফিনিশড চামড়া খাতে এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড স্বর্ণ ট্রফি পাচ্ছে।

পিকার্ড বাংলাদেশ চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি খাতে স্বর্ণ, এবিসি ফুটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড রৌপ্য ও বি বি জে লেদার গুডস লিমিটেড ব্রোঞ্জ ট্রফি পাচ্ছে। সব ধরনের পাদুকা রপ্তানি খাতে স্বর্ণ ট্রফি পাচ্ছে বে-ফুটওয়্যার লিমিটেড। আর এফবি ফুটওয়্যার রৌপ্য ও অ্যালায়েন্স লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার লিমিটেড ব্রোঞ্জ ট্রফি পাচ্ছে।

কৃষিপণ্য (তামাক ব্যতীত) রপ্তানি খাতে স্বর্ণ ট্রফি পাচ্ছে মনসুর জেনারেল ট্রেডিং লিমিটেড, রৌপ্য পাচ্ছে হেরিটেজ এন্টারপ্রাইজ ও আব্দুল্লাহ ট্রেডিং পাচ্ছে ব্রোঞ্জ ট্রফি। প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্য রপ্তানিতে প্রাণ ডেইরি লিমিটেড স্বর্ণ ট্রফি পাচ্ছে। প্রাণ এগ্রো লিমিটেড রৌপ্য ও হবিগঞ্জ এগ্রো লিমিটেড ব্রোঞ্জ ট্রফি পাচ্ছে।

হস্তশিল্পজাত পণ্য খাতে কারুপণ্য রংপুর লিমিটেড স্বর্ণ, ক্লাসিক্যাল হ্যান্ডমেড প্রোডাক্টস বিডি রৌপ্য ও বিডি ক্রিয়েশন ব্রোঞ্জ ট্রফি পাচ্ছে। প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানিতে বেঙ্গল প্লাস্টিকস লিমিটেড (ইউনিট-৩) স্বর্ণ, অল প্লাস্ট বাংলাদেশ লিমিটেড রৌপ্য ও তানভীর পলিমার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ব্রোঞ্জ ট্রফি পাচ্ছে। সিরামিক সামগ্রী খাতে শাইনপুকুর সিরামিকস লিমিটেড পাচ্ছে স্বর্ণ ট্রফি। এছাড়া আর্টিসান সিরামিকস লিমিটেড পাচ্ছে রৌপ্য ট্রফি।

হালকা প্রকৌশল পণ্য রপ্তানিতে মেসার্স ইউনিগোরী সাইকেল কম্পোনেন্ট লিমিটেড স্বর্ণ, রংপুর মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড (ইউনিট-২) রৌপ্য পাচ্ছে ট্রফি। ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিকস পণ্য রপ্তানিতে এনার্জিপ্যাক ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড স্বর্ণ ও বিআরবি কেবল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড রৌপ্য ট্রফি পাচ্ছে।

অন্যান্য শিল্পজাত পণ্য খাতে বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেড স্বর্ণ, মেরিন সেফটি সিস্টেম রৌপ্য ও এশিয়া মেটাল মেরিন সার্ভিস ব্রোঞ্জ পাচ্ছে। ফার্মাসিউটিক্যালস পণ্য রপ্তানিতে স্বর্ণ ট্রফি পাচ্ছে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। এ খাতে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড পাচ্ছে রৌপ্য ট্রফি।

ইপিজেডের শতভাগ বাংলাদেশি মালিকানাধীন তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ইউনিভার্সেল জিন্স লিমিটেড স্বর্ণ, প্যাসিফিক জিন্স লিমিটেড রৌপ্য ট্রফি পাচ্ছে। ইপিজেডভুক্ত শতভাগ দেশি মালিকানার অন্যান্য পণ্য ও সেবা খাতে ফারদিন অ্যাকসেসরিস লিমিটেড স্বর্ণ ও আর এম ইন্টারলাইনিংস লিমিটেড রৌপ্য ট্রফি পাচ্ছে। প্যাকেজিং ও অ্যাকসেসরিজ খাতে মন ট্রিমস লিমিটেড স্বর্ণ, এম অ্যান্ড ইউ প্যাকেজিং লিমিটেড রৌপ্য ও ইউনিগোরী পেপার অ্যান্ড প্যাকেজিং ব্রোঞ্জ ট্রফি পাচ্ছে।

অন্যান্য প্রাথমিক পণ্য রপ্তানিতে স্বর্ণ ট্রফি পাচ্ছে অর্কিড ট্রেডিং করপোরেশন, রৌপ্য পাচ্ছে ইকো ফ্রেশ ইন্টারন্যাশনাল ও বাং চুং ট্রেড অ্যান্ড ট্যুরিজম ব্রোঞ্জ ট্রফি পাচ্ছে। এছাড়া অন্যান্য সেবা রপ্তানিতে মীর টেলিকম লিমিটেড স্বর্ণ ট্রফি পাচ্ছে। নারী উদ্যোক্তা ও রপ্তানিকারকদের জন্য সংরক্ষিত খাতে স্কয়ার টেক্সটাইলস লিমিটেড, আল-সালাম ফ্রেবিকস প্রাইভেট লিমিটেড রৌপ্য ও ইব্রাহিম নিট গার্মেন্টস প্রাইভেট লিমিটেড ব্রোঞ্জ ট্রফি পাচ্ছে।

৫৪ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৫৪ কোম্পানির বিভিন্ন প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো-

প্রাইম ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ প্রাইম ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৭ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ৯ পয়সা ছিল। প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) ব্যাংকের সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৮১ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ৫৫ পয়সা ছিল।

দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৭ টাকা ১৫ পয়সা। আগের বছর ছিল ৭৮ পয়সা। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৫ টাকা ১৮ পয়সা।

নাভানা সিএনজি: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় হয়েছ ০৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ২৪ পয়সা। অর্থবছরের ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় (ইপিএস) হয়েছে ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময় আয় ৮২ পয়সা ছিল। ৩১ মার্চ ২০২১ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৫ টাকা ২৭ পয়সা।

আফতাব অটো:তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ০৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১১ পয়সা। অর্থবছরের ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ০৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় আয় ৫৮ পয়সা ছিল। ৩১ মার্চ ২০২১ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৫৯ টাকা ৪০ পয়সা ।

লিন্ডে বিডি:দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২২ টাকা ৫৪ পয়সা। আগের বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ৭ টাকা ৭৯ পয়সা ছিল। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪১ টাকা ৪২ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ২৫ টাকা ১৬ পয়সা ছিল। দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪৬ টাকা ১ পয়সা, যা গত বছর ১৩ টাকা ৭৪ পয়সা ছিল। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৫৭ টাকা ১৭ পয়সা।

ম্যারিকো:  প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৪ টাকা ২৯ পয়সা। আগের বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ৩১ টাকা ৬৪ পয়সা ছিল। প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ২৭ টাকা ৩৮ পয়সা, যা গত বছর ৩৩ টাকা ৭৪ পয়সা ছিল। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৮৬ টাকা ২৪ পয়সা।

আইএফআইসি ব্যাংক : দ্বিতীয় প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৭ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ৯ পয়সা ছিল। প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) ব্যাংকের সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৯১ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ৫৯ পয়সা ছিল।

দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪ টাকা ৬৪ পয়সা, যা গত বছর ৪ টাকা ১৪ পয়সা ছিল। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ২১ পয়সা।

ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড :দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ১৪ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ২ টাকা ২৩ পয়সা ছিল। প্রথম দুই প্রান্তিকে তথা অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) ব্যাংকটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৫৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ৩ টাকা ৪২ পয়সা ছিল।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ২৩ টাকা ৯৩ পয়সা, যা গত বছর ২৯ টাকা ১৮ পয়সা ছিল। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫৩ টাকা ১৫ পয়সা।

রবি আজিয়াটা লিমিটেড : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১৩ পয়সা। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১৬ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ২ টাকা ৫৪ পয়সা ছিল। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১২ টাকা ৪৫ পয়সা।

হাইডেলবার্গ সিমেন্ট লিমিটেড : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৫৬ পয়সা, গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৩ টাকা ৩১ পয়সা। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ টাকা ৭৯ পয়সা। গতবছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিতভাবে লোকসান হয়েছিল ২ টাকা৫৪ পয়সা। দুই প্রান্তিক ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৭৭ টাকা ৯০ পয়সা।

আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড : দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৫ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৪৫ পয়সা। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৮৫ পয়সা। দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ১৬ টাকা ৯২ পয়সা, যা গত বছর ৩ টাকা ৮২ পয়সা ছিল। গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৫ টাকা ৮৮ পয়সা।

এনআরবিসি ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৬৭ পয়সা। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৪৯ পয়সা ছিল। দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৭৮ পয়সা, যা গত বছর ১ টাকা ২৭ পয়সা ছিল। গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৫ টাকা ৩০ পয়সা।

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি ৩১ পয়সা লোকসান ছিল। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) ব্যাংকের সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২৩ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ৬ পয়সা ছিল।

দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ২ টাকা ৭ পয়সা, যা গত বছর মাইনাস ৩ টাকা ৫৩ পয়সা ছিল। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ৮৯ পয়সা।

ইস্টার্ন ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৭ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ৭৮ পয়সা ছিল। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) ব্যাংকের সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৫৬ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ১ টাকা ৬৫ পয়সা ছিল।

দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৯ টাকা ২৫ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে মাইনাস ১২ টাকা ১০ পয়সা ছিল। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩১ টাকা ৯৭ পয়সা।

গ্রীণডেল্টা ইন্স্যুরেন্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল’২১-জুন’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ২৩ পয়সা, যা গত বছরের ছিল ৬৫ পয়সা। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৮৭ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৬৩ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৯৫ পয়সা, যা গত বছর ১ টাকা ৪৪ পয়সা ছিল। গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬৫ টাকা ১৭ পয়সা।

ওয়ান ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল’২১-জুন’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৬৭ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ১৮ পয়সা। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩৭ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৯২ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ১৩ পয়সা, যা গত বছর মাইনাস ৮ টাকা ৯৭ পয়সা ছিল। গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৯ টাকা ৭৭ পয়সা।

ইউনিলিভার: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮ টাকা ৩৯ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৯ টাকা ৪১ পয়সা (বেসিক অ্যান্ড ডাইলুটেড ফর কন্টিনিউয়িং অপারেশন)। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৮ টাকা ৫৯ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ২৪ টাকা ৩৬ পয়সা (বেসিক অ্যান্ড ডাইলুটেড ফর কন্টিনিউয়িং অপারেশন)। দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৫ টাকা ৯৫ পয়সা, যা গত বছর ৬ টাকা ৪৯ পয়সা ছিল। গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯৭ টাকা ৬৭ পয়সা।

এক্সিম ব্যাংক: প্রথম প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৮৪ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৯৬ পয়সা ছিল। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৮৯ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা।

দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৭ টাকা ৪৬ পয়সা, যা গত বছর মাইনাস ১৪ টাকা ৫২ পয়সা ছিল। গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ৫৫ পয়সা।

রেকিট বেনকিাজার :দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩২ টাকা ৬৪ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩৩ টাকা ৪৭ পয়সা। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬২ টাকা ৩ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে যার ছিল ৫৭ টাকা ৫১ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৪৩ টাকা ৯৬ পয়সা, যা গত বছর ২১১ টাকা ৯৮ পয়সা ছিল। গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৩২ টাকা ৯৮ পয়সা।

ট্রাস্ট ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল’২১-জুন’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ৪১ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৯ পয়সা। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) ব্যাংকের সমন্বিত ইপিএস (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৪২ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা পয়সা ছিল (রিস্টেটেড)।

দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ২ টাকা ৮৪ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৩৭ টাকা ৮৬ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩০ টাকা ৭০ পয়সা।

মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন’২১) অনিরীক্ষিত ইপিএস হয়েছে ২৬ পয়সা যা গত বছর ছিল ৭৯ পয়সা। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) ব্যাংকের সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৮ পয়সা। গত বছরের দুই প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ১ টাকা ৩৪ পয়সা ছিল (রিস্টেটেড)। দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৬০ পয়সা, যা গত বছর ছিল মাইনাস ৬ টাকা ১৬ পয়সা। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ১৪ পয়সা।

ইসলামিক ফাইন্যান্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৩ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ৩২ পয়সা ছিল। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৭৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ৭০ পয়সা ছিল। দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৩ টাকা ৯৩ পয়সা, যা গত বছর ১৭ পয়সা ছিল। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ৭৪ পয়সা।

প্রিমিয়ার ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ৩৯ পয়সা ছিল। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) ব্যাংকের সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫৮ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ছিল ৯০ পয়সা। দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৫ টাকা ৪৮ পয়সা, যা গত বছর ৩ টাকা ১৪ পয়সা

ডিবিএইচ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা। আগের বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ৭ পয়সা ছিল। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৮০ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ১ টাকা ৫৩ পয়সা ছিল। দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১১ টাকা ৪২ পয়সা, যা গত বছর ৪ টাকা ৫৪ পয়সা ছিল। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৭ টাকা ৭৮ পয়সা।

রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯৬ পয়সা। আগের বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ১ টাকা ২৭ পয়সা ছিল। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৩১ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ২ টাকা ৪৯ পয়সা ছিল। দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪ টাকা ৮৫ পয়সা, যা গত বছর ৪ টাকা ৫৬ পয়সা ছিল। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬১ টাকা ৮১ পয়সা।

যমুনা ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪ পয়সা। আগের বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ৬৫ পয়সা ছিল। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) ব্যাংকের সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৬৪ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ২ টাকা ৭ পয়সা ছিল। দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৩ টাকা ৪ পয়সা। আগের বছর ১ টাকা ৪৩ পয়সা ছিল। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৪ টাকা ৯১ পয়সা।

কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫৬ পয়সা। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৯৯ পয়সা। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৯ টাকা ৮০ পয়সা।

পপুলার লাইফ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ৫৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকার প্রিমিয়াম আয় কমেছে। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৭০২ কোটি ৬১ লাখ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৮ কোটি ৯০ লাখ টাকা। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৬৪৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।

প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন,২১) কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় কমেছে ৮১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬৭৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা। যা আগের বছর কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় হয়েছিল ৩৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৬৬১ কোটি ৬ লাখ টাকার।

বিডি ফাইন্যান্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭০ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ১১ পয়সা ছিল। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১৭ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ৪৪ পয়সা ছিল।

দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৫২ পয়সা, যা গত বছর ২ টাকা ১ পয়সা ছিল। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ৪৬ পয়সা।

সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২০ পয়সা। গত একই সময়ে যার শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল ২০ পয়সা। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে যার শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল ৩১ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো মাইনাস এক টাকা ১৫ পয়সা, যা গত বছর এক টাকা ৬০ পয়সা ছিল। গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ৩৭ পয়সা।

সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স:দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩১ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ১৮ পয়সা। প্রথম দুই প্রান্তিকে অর্থাৎ প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮১ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ২৫ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো মাইনাস এক টাকা ৫৮ পয়সা গত একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৫৩ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২১ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ১৭ টাকা ৮৪ পয়সা।

ইউনাইটেড ফাইন্যান্স: প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫০ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ২৭ পয়সা। দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো মাইনাস ২ টাকা ৬৫ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল মাইনাস ৪ টাকা ৬২ পয়সা।

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৬ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৪৭ পয়সা। অন্যদিকে, প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাক ৯ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল এক টাকা ২৫ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো এক টাকা ৫ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৪ টাকা। গত ৩০ জুন, ২০২১ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ২০ টাকা ৯১ পয়সা।

স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৩ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৫২ পয়সা। অন্যদিকে, প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাক ৪০ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল এক টাকা ৭ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো এক টাকা ৯৯ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৬১ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২১ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ২০ টাকা ৪৯ পয়সা।

জনতা ইন্স্যুরেন্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল’২১-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৪ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৩০ পয়সা। অন্যদিকে, প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৮ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৭০ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো এক টাকা ৮৬ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৮৭ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২১ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ১৪ টাকা ৫৩ পয়সা।

ব্যাংক এশিয়া: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ এ ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (কনাসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৭০ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ২১ পয়সা। দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ এ ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (কনাসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ৭৫ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল এক টাকা ৩৭ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ৭ টাকা ১৫ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৯ টাকা ২৩ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২১ পর্যন্ত সমন্বিতভবে এ ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ২৩ টাকা ৮১ পয়সা।

ব্র্যাক ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ এ ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (কনাসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৯৬ পয়স, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ২১ পয়সা। দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ এ ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (কনাসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ৮৫ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৮৪ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ৩ টাকা ৩২ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ২৪ টাকা ৪৩ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২১ পর্যন্ত সমন্বিতভবে এ ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ৩৪ টাকা ৩ পয়সা।

সাউথইস্ট ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ এ ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (কনাসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ৩৪ পয়সা, যা গত একই সময়ে ছিল ৬৩ পয়সা (রিস্টেটেড)। দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ এ ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (কনাসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫৬ পয়সা,

যা গত বছর একই সময়ে ছিল এক টাকা ৫৯ পয়সা (রিস্টেটেড)। দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ৮ টাকা ৮৩ পয়সা গত একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল মাইনাস ৩ টাকা ৬১ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২১ পর্যন্ত সমন্বিতভবে এ ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ২৭ টাকা ৯৭ পয়সা।

প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৪ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৩৬ পয়সা। অন্যদিকে, প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ৮২ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৯২ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২১ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ১৯ টাকা ৮৬ পয়সা।

ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৬ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৬৭ পয়সা। দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাক ৮১ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল এক টাকা ৫৭ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২১ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ৪৮ টাকা ৫৭ পয়সা।

সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় হয়েছে ৬৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ১৮ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) কোম্পানিটির লাইফ ফান্ডের আকার বেড়েছে ২৫ কোটি ২৫ লাখ টাকা। গত বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৭ কোটি ২ লাখ টাকা। প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির লাইফফান্ডের আকার দাঁড়িয়েছে ১৯৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। গত বছরের ৩০ জুন যার পরিমাণ ছিল ১১২ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।

ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন,২১) কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় বেড়েছে ৯৬ কোটি ৩২ লাখ টাকা। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ১২০ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। আগের বছর একই সময় ছিল ৫২ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৭১৫ কোটি ৮৯ লাখ টাকা।

২ প্রান্তিকে তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন,২১) কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় বেড়েছে ১১৩ কোটি ১৭ লাখ টাকা। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ১২০ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। আগের বছর কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় হয়েছিল ১৬ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৭১৫ কোটি ৮৯ লাখ টাকার।

প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স: কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে ২ কোটি ৫৮ লাখ টাকার প্রিমিয়াম আয় বেড়েছে। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫৯৯ কোটি ২০ লাখ টাকা। আগের বছর একই সময় ছিল ৯ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ ছিল ৫৭৯ কোটি ২৮ লাখ টাকা।

এদিকে বছরের ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১)কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় বেড়েছে ৪ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫৯৯ কোটি ২০ লাখ টাকা। আগের বছর কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় হয়েছিল ১০ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ ছিল ৫৭৯ কোটি ২৮ লাখ টাকার।

আরএকে সিরামিক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫২ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে লোকসান হয়েছিল ৪৪ পয়সা। দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে লোকসান হয়েছিল ৯ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৫১ পয়সা, যা গত বছর ৫৭ পয়সা মাইনাস ছিল। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ৪৩ পয়সা যা গত বছর ছিল ১৫ টাকা ৬০ পয়সা।

নিটল ইন্সুরেন্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৩ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ৭৪ পয়সা। দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩৭ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৫৫ পয়সা। দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৬৯ পয়সা মাইনাস, যা গত বছর ছিল ৭১ পয়সা।

৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ২৮ টাকা ৬০ পয়সা যা গত বছর ছিল ২৭ টাকা ৪৪ পয়সা।

এসআইবিএল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২২ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ১১ পয়সা।

দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৫৫ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ৪৮ পয়সা। দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৫ টাকা ২৬ পয়সা যা গত বছর ছিল ২ টাকা ৪০ পয়সা মাইনাস ছিল। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ১৯ টাকা ৮৪ পয়সা যা গত বছর ছিল ১৮ টাকা ৯৩ পয়সা।

ফার্স্ট প্রাইম ফাইন্যান্স মিউচুয়াল ফান্ড:দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত ইউনিট প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২১ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইউনিট প্রতি লোকসান ছিল ৩ পয়সা। দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) কোম্পানির সমন্বিত ইউপিএস হয়েছে ৪৯ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইউপিএস ছিল ১০ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৮ পয়সা যা গত বছর ছিল ১৯ পয়সা ছিল। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ১৮ টাকা ২২ পয়সা যা গত বছর ছিল ১৮ টাকা ৩ পয়সা।

ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮ টাকা ৭৯ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ৫ টকা ৪৯ পয়সা।

দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১৫ টাকা ৯৬ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ১১ টাকা ১২ পয়সা। দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪ টাকা ২৯ পয়সা মাইনাস যা গত বছর ছিল ২ টাকা ২৮ পয়সা মাইনাস।

৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ৬৮ টাকা ৯৩ পয়সা যা গত বছর ছিল ৬২ টাকা ৯৬ পয়সা।

রূপালী ইন্সুরেন্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫১ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ৪৭ পয়সা।

দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৯৬ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ৯৫ পয়সা। দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪৩ পয়সা যা গত বছর ছিল ৬০ পয়সা। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ২২ টাকা ১৪ পয়সা যা গত বছর ছিল ২১ টাকা ৪১ পয়সা।

ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২২ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ১৬ পয়সা।

দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৫৪ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ৮২ পয়সা। দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৮৯ পয়সা মাইনাস যা গত বছর ছিল ৮ টাকা ৯৬ পয়সা মাইনাস।

৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ১৯ টাকা ৪৬ পয়সা যা গত বছর ছিল ১৭ টাকা ৬ পয়সা।

সিটি ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৩ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ২৯ পয়সা।

দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৬ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ১ টাকা। দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ৮৫ পয়সা যা গত বছর ছিল ৩ টাকা ৪৮ পয়সা মাইনাস। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ২৮ টাকা ২৪ পয়সা যা গত বছর ছিল ২৭ টাকা ৬৫ পয়সা।

আইডিএলসি: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪২ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ৯৪ পয়সা। দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৬১ পয়সা।

গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬৮ পয়সা। দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৭ টাকা ৯৩ পয়সা যা গত বছর ছিল ৪ টাকা ৪ পয়সা। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ৩৯ টাকা ৫২ পয়সা যা গত বছর ছিল ৩৮ টাকা ৪৯ পয়সা।

পিপলস ইন্সুরেন্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬০ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ৩৮ পয়সা।

দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১৪ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ৮১ পয়সা। দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৭৮ পয়সা যা গত বছর ছিল ৮৮ পয়সা। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ২৯ টাকা ৭৪ পয়সা যা গত বছর ছিল ২৭ টাকা ৯৫ পয়সা।

মার্কেন্টাইল ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩৮ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ৪২ পয়সা।

দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ২ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ৯৭ পয়সা। দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৮ টাকা ৯৩ পয়সা যা গত বছর ছিল ৩ টাকা ৫ পয়সা। ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ২২ টাকা ৫৮ পয়সা যা গত বছর ছিল ২২ টাকা ৬১ পয়সা।

প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ৭৪ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৩৭ পয়সা। অন্যদিকে, প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২১) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাক ৫৮ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ২৬ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২১ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ২৪ টাকা ৮৫ পয়সা।

সপ্তাহজুড়ে চার কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত চার কোম্পানি বিদায়ী সপ্তাহে শেয়ারহোল্ডারদের ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। কোম্পানিগুলো হলো-ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স, সন্ধানী লাইফ ইন্সুরেন্স, ম্যারিকো বাংলাদেশ ও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএস) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স: ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ অর্থবছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৩২ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৭৬ পয়সা।

আলোচ্য অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪৮ টাকা ২৭ পয়সা, আগের বছর শেষে যা ছিল ৩৭ টাকা ১৫ পয়সা। কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে ২৯ সেপ্টেম্বর। এরজন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৮ আগস্ট. ২০২১

সন্ধানী লাইফ ইন্সুরেন্স: সন্ধানী লাইফ ইন্সুরেন্স ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ অর্থবছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১২ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪১ পয়সা।

আলোচ্য অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ১৫ পয়সা। আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ১৮ টাকা ৩৬ পয়সা। কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে ২৮ মেপ্টেম্বর। এর জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২৫ আগস্ট, ২০২১

ম্যারিকো বাংলাদেশ: ম্যারিকো বাংলাদেশ শেয়ারহোল্ডারদের ২০০ শতাংশ অন্তবর্তীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। এর জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৮ আগস্ট. ২০২১।

বার্জার পেইন্টস্: বার্জার পেইন্টস্ ৩১ মার্চ ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৩৭৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। আলোচ্য অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৩২ টাকা ৭৮ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ২০৪ টাকা ২০ পয়সা। কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১। এর জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৬ আগস্ট, ২০২১।

চাঙ্গা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছে ৭৮০ কোটি টাকা: সপ্তাহজুড়ে চাঙ্গা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছে ৭৮০ কোটি টাকা। আগের সপ্তাহের মতো বিদায়ী সপ্তাহও উত্থান হয়েছে পুঁজিবাজারে। সপ্তাহটিতে পুঁজিবাজারের একটি বাদে সব সূচক বেড়েছে। একই সাথে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে। তবে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। লেনদেন বাড়লেও সপ্তাহটিতে বিনিয়োগকারীরা ৭৮০ কোটি টাকা হারিয়েছে।

জানা গেছে, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৩৫ হাজার ১৮৫ কোটি ২৩ লাখ ৫৬ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ৩৪ হাজার ৪০৪ কোটি ৮০ লাখ ২৮ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীরা ৭৮০ কোটি ৪৩ লাখ টাকা বাজার মূলধন হারিয়েছে।

বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৭ হাজার ১২৮ কোটি ৬৭ লাখ ৫ হাজার ৬৬৫ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৬ হাজার ৭০৬ কোটি ৪৮ লাখ ৭৩ হাজার ৯০৯ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ৪২২ কোটি ১৮ লাখ ৩১ হাজার ৭৫৬ টাকা বা ৬ শতাংশ বেড়েছে।

সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১৭.৯০ পয়েন্ট বা ১.৮৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৪২৫.২৬ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৪১.৬৮ পয়েন্ট বা ৩.০৭ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫২.৯৭ পয়েন্ট বা ২.৩৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়ে যথাক্রমে ১ হাজার ৪০১.০৫ পয়েন্ট এবং ২ হাজার ৩২৭.৮৮ পয়েন্টে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৭৭টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৯টির বা ৫২.৭৯ শতাংশের, কমেছে ১৬৭টির বা ৪৪.৩০ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির বা ২.৯১ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ২৫৯ কোটি ৭৪ লাখ ৬৪ হাজার ২০৫ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১১৫ কোটি ৯৪ লাখ ৪৭ হাজার ৭২৮ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১৪৩ কোটি ৮০ লাখ ১৬ হাজার ৪৭৭ টাকা বা ১২৪ শতাংশ বেড়েছে।

সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৬৫.৬৩ পয়েন্ট বা ০.৩৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৬৩৫.৩৯ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ৪২.৫৯ পয়েন্ট বা ০.৩৮ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ৫.৮৩ পয়েন্ট বা ০.৪৩ শতাংশ এবং সিএসআই ১৮.২৮ পয়েন্ট বা ১.৫৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ১৯০.২৫ পয়েন্ট, ১ হাজার ৩৫০.৮৬ পয়েন্টে এবং সিএসআই ১ হাজর ১৭৭.৭০ পয়েন্টে। অপর সূচক সিএসই-৩০ সূচক ৯৬.৪৫ পয়েন্ট বা ০.৭০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৬৫৭.১১ পয়েন্টে।

সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৩৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৪৬টির বা ৪৩.০৬ শতাংশের দর বেড়েছে, ১৬৬টির বা ৪৮.৯৭ শতাংশের কমেছে এবং ২৭টির বা ৭.৯৭ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

ডিএসইতে টানা লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো লিমিটেড: দীর্ঘদিন ধরে প্রতি সপ্তাহে সবেচেয় বেশি লেনদেন হয়ে আসছিল বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানির (বেক্সিমকো) শেয়ার। তবে সর্বশেষ কয়েক মাস শেয়ারটি লেনদেনের শীর্ষে থাকলেও দর বাড়ছিল না। যা অর্থনীতির চিরন্তন বাণি ‘চাহিদা বাড়লে দাম বাড়ে, চাহিদা কমলে দাম কমে’ এর সঙ্গে যাচ্ছিল না। যে কোম্পানিটি বিদায়ী সপ্তাহে (২৫-২৯ জুলাই) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষ স্থান হারিয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে ৭ হাজার ১২৮ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি টাকার লেনদেন হয়েছে সাইফ পাওয়ারটেকের শেয়ার।

জানা গেছে, সপ্তাহটিতে সাইফ পাওয়ারটেকের ৮ কোটি ৮০ লাখ ৫০ হাজার ২২৪টি শেয়ার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিটির ২৫০ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা গত সপ্তাহের মোট লেনদেনের ৩.৫২ শতাংশ। এর মাধ্যমে সাইফ পাওয়ারটেক ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন টার্নওভারের শীর্ষ স্থান দখল রেখেছে।

ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন টার্নওভারে উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে – বেক্সিমকোর ২২৩ কোটি ৬১ লাখ টাকার, জিপিএইচ ইস্পাতের ১৮২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার, বিএটিবিসির ১৭০ কোটি ৮৮ লাখ টাকার, বারাকা পতেঙ্গার ১৬৩ কোটি ৫৬ লাখ টাকার, ফু-ওয়াং সিরামিকসের ১৫৫ কোটি ৩৯ লাখ টাকার, একটিভ ফাইন কেমিক্যালসের ১১৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকার, বিএফআইসির ৯৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকার, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ৮৬ কোটি ৯৯ লাখ টাকার এবং আইএফআইসি ব্যাংকের ৮৬ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।