পঞ্চগড়ে বিএসএফের ডিজার হোসেন বাদশা,পঞ্চগড়: পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলায় বিএসএফের নির্যাতনে ভিটেবাড়ী ছাড়া গ্রামের মানুষ।

২৬ আগষ্ট ২০১৩ ইং এই শিরোনামটি বিভিন্ন ইলেকট্রিক মিডিয়া ও  জাতীয় দৈনিক পত্রিকা, অনলাইন পত্রিকা, সামাজিক গণ মাধ্যম ফেসবুকে প্রকাশিত হওয়ার পর পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক সালাহ উদ্দীন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুনিরুজ জামান, বিএসএফের নির্যাতীত সীমান্ত ঘেষা গ্রাম পরিদর্শন করে ভিটেবাড়ী ছাড়া গ্রামের মানুষের খোজ খবর নেন।

এবং দ্রুত এ সমস্ত গ্রামবাসীকে সরকারী খাসজমি বন্ধবস্ত সহ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা দেওয়ার প্রতিশ্র“তি দেন।

তেঁতুলিয়া উপজেলার ভজনপর সীমান্ত ঘেষা ৪২৮ নং মেইন পিলারের ১ এস থেকে ৪২৮ এর ৩ এস নং সাব পিলার বরাবর ফকিরপাড়া গ্রাম। কিন্তু প্রতিশ্র“তি এ সমস্ত নিম্ন আয়ের দিন মুজুর গ্রামের মানুষের কোন কাজে আসেনি।

৫ মাস পেরিয়ে গেলেও এ সমস্ত অসহায় দিন মুজুর মানুষ সরকারী বা বেসরকারী কোন প্রকার সাহায্য সহযোগিতা না পেয়ে হতবাগ। হরতাল অবরোধে কোন কাজ কাম না থাকায় পরিবারের খরজ জোগাতে হিমসিম খাচ্ছে। পাশাপাশি বাব-দাদার পয়ত্রিক ভিটা ছেড়ে অন্যের জমি ভাড়া নিয়ে কোন মতে বাড়ী করে আছেন।

কিন্তু নিজেদের কোন স্থায়ী ঠিকানা নেই। পাহাড়ী হিমেল হাওয়া কনকনে শীত কাবু করে রেখেছে এ সমস্ত গ্রামের মানুষকে। গ্রামবাসীর দাবি বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ৪২ বছর হলেও আমরা কোন স্বাধীনতা পায়নি।

আমাদের এ র্দূসময় কোন প্রকার সাহায্য সহযোগিতা কেন পেলামনা। আজ ৭’ই জানুয়ারী ফেলানী হত্যা দিবসে গ্রামবাসীর দাবি সরকারী পৃস্টপষকাতায় সাহায্য সহযোগিতা পেলে আমরা খুবই উপকৃত হবো।