দেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি কেয়া কসমেটিকস মালিকানা পরিবর্তন নিয়ে বাজারে নানা গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ছে। আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে না কেয়া কসমেটিকস, বাজারে নানা গুঞ্জন এক এক করে তিন প্রান্তিক পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত চলতি হিসাব বছরের (২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন) কোনো প্রান্তিকের আর্থিক তথ্য প্রকাশ করেনি।

ফলে কোম্পানিটির আর্থিক চিত্র নিয়ে এক প্রকার অন্ধকারে রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। এর মধ্যেই শেয়ারবাজারে গুঞ্জন ছড়িয়েছে কোম্পানিটির মালিকানা পরিবর্তন হতে পারে। এর সঙ্গে আরও গুঞ্জন ছড়িয়েছে চলতি হিসাব বছরের ব্যবসায় কোম্পানিটি ভালো মুনাফা করেছে।

কী কারণে কোম্পানিটির মুনাফা বাড়তে পারে, সে বিষয়েও একটি গুঞ্জন ছড়িয়েছে শেয়ারবাজারে। এ ক্ষেত্রে বলা হচ্ছে, কেয়া কসমেটিকস ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি হিসেবে তালিকাভুক্ত হলেও প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসার বড় অংশ টেক্সটাইল (বস্ত্র) সংশ্লিষ্ট। সম্প্রতি টেক্সটাইল খাতের যেসব প্রতিষ্ঠান আর্থিক তথ্য প্রকাশ করেছে, তার বেশিরভাগের মুনাফা বেড়েছে।

বাজারে ছড়ানো গুঞ্জনের বিষয়ে কেয়া কসমেটিকস’র দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের সুস্পষ্ট কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। কোম্পানিটির সচিব মো. নূর হুসাইন জানিয়েছেন, শিগগিরই চলতি হিসাব বছরের তিন প্রান্তিকের (২০২০ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত) আর্থিক প্রতিবেদন একসঙ্গে প্রকাশ করা হবে।

২০০১ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত এই কোম্পানিটির শেয়ারের বড় অংশই রয়েছে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের হাতে। কোম্পানিটির মোট শেয়ারের ৪৬ দশমিক ২৭ শতাংশই রয়েছে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে। বাকি শেয়ারের মধ্যে ৪৫ দশমিক ৪২ শতাংশ রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আছে ৮ দশমিক ৩১ শতাংশ।

তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, এপ্রিল মাসে কোম্পানিটির বেশকিছু শেয়ার কিনেছেন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। মার্চে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে কোম্পানিটির ৭ দশমিক ৫৮ শতাংশ শেয়ার ছিল। অর্থাৎ এপ্রিলে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা কোম্পানিটির প্রায় ১ শতাংশ শেয়ার কিনেছেন। প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বাড়ার বিপরীতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার সংখ্যা কমেছে। মার্চে কোম্পানিটির ৪৬ দশমিক ১৫ শতাংশ শেয়ার ছিল সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে। উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের শেয়ারের পরিমাণ অপরিবর্তিত রয়েছে।

কোম্পানিটির লভ্যাংশের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০২০ সালে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ১ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়। ২০১৯ সালে কোনো লভ্যাংশ দেয়নি। তার আগে ২০১৮ সালে ১০ শতাংশ, ২০১৭ সালে ২০, ২০১৬ সালে ১৮, ২০১৫ ও ২০১৪ সালে ২০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি। এদিকে মালিকানা পরিবর্তন ও মুনাফা বাড়তে পারে এমন গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ায় বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ সম্প্রতি নতুন করে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার কিনেছে। প্রকৃত অবস্থা কী, তা নিয়ে সম্পূর্ণ অন্ধকারে রয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। কারণ কেয়া কসমেটিকসের পক্ষ থেকে কোনো বিষয়েই তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।

এ বিষয়ে একটি ব্রোকারেজ হাউসের লেনদেন কার্যক্রম পরিচালনা করা এক কর্মকর্তা জানান, ওষুধ ও রসায়ন খাতের প্রতিষ্ঠান হলেও কেয়া কসমেটিকসের ব্যবসার বড় অংশ টেক্সটাইল সংশ্লিষ্ট। সম্প্রতি টেক্সটাইল খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো ভালো মুনাফা করেছে। যে কারণে কেয়া কসমেটিকসের মুনাফা বাড়তে পারে বলে একটি গোষ্ঠী বাজারে গুঞ্জন ছড়িয়েছে। এর সঙ্গে মালিকানা পরিবর্তনের গুঞ্জনও ছাড়িয়েছে বাজারে। এসব কারণে বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ হঠাৎ করেই কোম্পানিটির শেয়ার কিনছে।

তিনি বলেন, ‘বিনিয়োগকারীরা কোম্পানিটির শেয়ার কিনলেও সবাই অন্ধকারে রয়েছেন। কারণ কেয়া কসমেটিকস এখন পর্যন্ত চলতি বছরের তিন প্রান্তিকের কোনো প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে শেয়ারবাজারের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) উচিত কোম্পানিটি কেন আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করছে না- তা দ্রুত ক্ষতিয়ে দেখা। সেই সঙ্গে কোম্পানিটি যাতে দ্রুত প্রকৃত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে তার ব্যবস্থা করা।’

এদিকে, কেয়া কসমেটিকসের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, কসমেটিকসের পাশাপাশি কোম্পানিটির নিট কম্পোজিট, কটন, ইয়াং ও স্পিনিং মিলসের ব্যবসা রয়েছে। তবে কোন খাতের ব্যবসা কত শতাংশ সে বিষয়ে তথ্য পাওয়া যায়নি।

কেয়া কসমেটিকস নিয়ে শেয়ারবাজারে ছড়ানো গুঞ্জনের বিষয়ে জানতে কোম্পানিটির সচিব মো. নূর হুসাইনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, কসমেটিকসের পাশাপাশি আমাদের কটন, ইয়াং, নিটিং ও স্পিনিং মিলের ব্যবসা আছে। মালিকানা পরিবর্তনের বিষয়টি প্রাইস সেনসেটিভ। সুতরাং এ ধরনের কিছু থাকলে আমরা তথ্য প্রকাশ করবো।

আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ না করার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘করোনার কারণে একটু সমস্যা হয়েছে। তাছাড়া আমাদের স্যার দেশের বাইরে ছিলেন। তিনি এখন দেশে এসেছেন। আর্থিক প্রতিবেদন তৈরির কাছ চলছে। শিগগিরই তিন প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন একসঙ্গে প্রকাশ করা হবে।’

পুঁজিবাজারে নতুন নতুন বিনিয়োগের হিড়িক, সূচকের ইতিহাস গড়বে: বাজেট যত ঘনিয়ে আসছে, পুঁজিবাজারে তত চাঙাভাব দেখা যাচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ৫৯৪৫.৮১ পয়েন্ট। ডিএসইএক্স ৩৯ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছেছে। এক দিনেই বৃহস্পতিবার ডিএসইএক্স সূচকটি ১০১ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজারের মাইলফলক ছুঁই ছুঁই করছে। লেনদেনও পৌঁছেছে ২ হাজার ৩৬৯ কোটি টাকায়। এদিকে বাজেট যত ঘনিয়ে আসছে, পুঁজিবাজারও তত বেশি চাঙা হচ্ছে।

আগামী ৩ জুন নতুন অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আর ৩০ জুন শেষ হবে চলতি ২০২০-২১ অর্থবছর। চলতি অর্থবছরে মাত্র ১০ শতাংশ কর দিয়ে শেয়ারবাজারে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়, এ সুবিধা ৩০ জুন শেষ হয়ে যাবে। বাজার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ধারণা করছেন, শেষ দিকে এসে এ সুবিধা নিতে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করছেন।

সংশ্লিষ্টদের চোখে পুঁজিবাজার ইতিবাচক থাকার ৫টি কারণ হলো: আসন্ন প্রস্তাবিত ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজাটে করপোরেট কর কমানোর আভাস, বর্তমানে ব্যাংকগুলো আয় ভালো অবস্থানে রয়েছে ও ভালো লভ্যাংশ দিয়েছে, ব্যাংকের শেয়ার এখনও অনেক কম দাম পাওয়া যাচ্ছে, বিমা কোম্পানিগুলোর আয়ও অনেক বেড়েছে ও ভালো লভ্যাংশ দিচ্ছে এবং শেয়ারবাজারের প্রাইস আর্নিং রেশিও (পিই) অন্যান্য দেশের তুলনায় কম রয়েছে।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বেশ কয়েক বছর ধরে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইক্স ৬ হাজার পয়েন্টের কাছাকাছি আসলেই বিনিয়োগকারীদের মধ্যে একটি মনস্তাত্ত্বিক ভীতি কাজ করে। অনেকেই ভাবতে শুরু করে, এ পরিস্থিতিতে বাজার আর বাড়বে না। বাজার কারেকশন হয়ে ৬ হাজার পয়েন্টের নিচে চলে আসবে।

তবে শেয়ারবাজারের বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগকারীদের মনস্তাত্ত্বিক এ জায়গা থেকে বেরিয়ে আসছে। বাজারের লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ থেকে বাজারে চাঙাভাব ফিরতে শুরু করে। আর চলতি মাস ঈদের আগে-পরে বাজার আরও গতি পায়। তাতে গত এক মাসের ব্যবধানে ঢাকার বাজারের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫৬৪ পয়েন্ট বা সাড়ে ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মধ্যে গত তিন কার্যদিবসে বেড়েছে প্রায় ২০০ পয়েন্ট।

বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কিছুদিন ধরে ডিএসইতে লেনদেন দেড় থেকে আড়াই হাজার কোটি টাকার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে। এতে প্রতিদিনই বাজারে নতুন নতুন বিনিয়োগ বা অর্থ লগ্নি হচ্ছে। বিশেষ করে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওতে আবেদনের ক্ষেত্রে সেকেন্ডারি বাজারে ন্যূনতম ২০ হাজার টাকা বিনিয়োগের বাধ্যবাধকতা আরোপের কারণে চলতি মাসের শুরু থেকে এ বিনিয়োগ এসেছে।

রোববার শুরু হচ্ছে একটি বিমা কোম্পানির আইপিও আবেদন গ্রহণ। ১৯ মে যেসব বিনিয়োগকারীর সেকেন্ডারি বাজারে ২০ হাজার টাকার বেশি বিনিয়োগ ছিল, তাঁরাই এ আইপিওতে আবেদনের সুযোগ পাবেন।

পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট একাধিক প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা বলছেন, বাজারে নতুন বিনিয়োগ আসছে। আর বেশির ভাগ বিনিয়োগ আসছে পুরোনো বিনিয়োগকারীদের হাত ধরে। বর্তমান ইতিবাচক পরিস্থিতির কারণে অনেক নিষ্ক্রিয় বিনিয়োগকারীরা পুনরায় সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। এছাড়া লভ্যাংশ ঘোষণার মৌসুম হওয়ায় অনেক বিনিয়োগকারী সক্রিয় হয়ে উঠেছেন।

বেড়েছে ব্যাংকের বিনিয়োগও। যার ইতিবাচক প্রভাবে বাজার ঊর্ধ্বমুখী। ফলে বাজারের ওপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরেছে। এছাড়া, এবার ডিএসইএক্স সূচক ৬ হাজার পয়েন্ট অতিক্রম করলেই বিনিয়োগকারীদের মনে আস্থা আরও বাড়িয়ে দেবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইক্স চালু হয় ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি। ওই ডিএসইএক্স ছিল ৪০৫৫ পয়েন্টে। এরপর টানা ৪ বছরের বেশি সময় পর ২০১৭ সালের ৪ এপ্রিল ডিএসইএক্স সূচক সর্বোচ্চ ৫৭৭৭ পয়েন্টে উঠে। তারপর সূচকটি পুনরায় নেমে আসে। পরবর্তী সময়ে ওই বছরের ৩১ আগস্ট প্রথমবারের মতো ডিএসইএক্স সূচক ৬ হাজারের মাইলফলক অতিক্রম করে ইতিহাস গড়ে।

ওইদিন ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৬০০৬ পয়েন্টে। এরপর থেকে টানা ছয় মাস অর্থাৎ ২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সূচক ৬ হাজার পয়েন্টে অবস্থান করে। ওইদিন ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৬ হাজার ৫০ পয়েন্টে। এরপর থেকে সূচক পুনরায় ধারাবাহিকভাবেই কমতে শুরু করে। এক পর্যায়ে ২০২০ সালের ৮ জুন ডিএসইএক্স সূচক কমে ৩ হাজার ৯৫৬ পয়েন্টে চলে আসে। তবে ২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির পর থেকে এখন পর্যন্ত ডিএসইএক্স সূচক আর ৬ হাজার পয়েন্ট স্পর্শ করেনি। তবে এর মধ্যে বেশ কয়েকবার ৬ হাজার পয়েন্টের কাছাকাছি অবস্থানে এসেও সূচক ফিরে যেতে লক্ষ্য করা গেছে। ২০২১ সালের ১৪ জানুয়ারি ডিএসইএক্স সূচক ৬ হাজারের কাছাকাছি অর্থাৎ ৫ হাজার ৯০৯ পয়েন্ট উঠে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনারারি অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়ায় শেয়ারবাজার ভালো অবস্থানে রয়েছে। বড় বিনিয়োগকারীদের সক্রিয় ও ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ বাড়ায় বাজার চাঙা হচ্ছে। শেয়ারবাজারের বর্তমান ইতিবাচক পরিস্থিতির কারণে অনেক নিষ্ক্রিয় বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় হচ্ছেন।

বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি সায়েদুর রহমান বলেন, আসন্ন বাজেট আরও শেয়ারবাজারবান্ধব হতে পারে বলে ইতোমধ্যে আভাস পাওয়া গেছে। বাজেটে কিছু ভালো সিদ্ধান্ত আসতে পারে। এছাড়া ব্যাংকগুলোর ইনকাম ভালো রয়েছে। ভালো ডিভিডেন্ড দিয়েছে। ব্যাংকের শেয়ার এখনও অনেক লো প্রাইসে পাওয়া যাচ্ছে।

প্রিমিয়ার ব্যাংক সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সৈয়দ ফজলে রাব্বী বলেন, আশা করছি মার্কেট আরও ভালো হবে। বড় হবে এবং মার্কেটের ক্যাপাসিটি আরও বাড়বে। যে কারণে বিএসইসি নতুন করে ট্রেক অনুমোদন দিয়েছে। সামনে আরও দেবে। এছাড়া ব্রোকারেজ হাউজগুলো নতুন নতুন ব্রাঞ্চ ও ডিজিটাল বুথ খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব উদ্যোগ শেয়ারবাজারের পরিসর বাড়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে।

যদি সবকিছু সঠিক নেতৃত্বে ও সঠিক দিক নির্দেশনায় আগায়, তাহলে সূচক কোনো ব্যাপার না। সূচক ৬ হাজার উঠলেই মার্কেট পড়ে যায়- এটা আসলে বিনিয়োগকারীদের একটা মনস্তাত্ত্বিক ভীতি। গত এক-দেড় বছর আগেও মার্কেটে সঠিক দিক নির্দেশনা ছিল না যা ৬ হাজার সূচক অতিক্রম করতে পারে। এখন মার্কেটের সেই গতি নিয়ে আগাচ্ছে। আমি মনে করি সূচক ৬-৭ হাজার বড় কথা নয়, ডিমান্ড থাকলে মার্কেট বাড়বে।

বাজার পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে বেসরকারি ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বাণিজ্য অনুষদের অধ্যাপক মোহাম্মদ মুসা বলেন, ব্যাংক, বিমা ও ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মূল্যবৃদ্ধির কারণেই মূলত গতকাল সূচকের বড় উত্থান হয়েছে। বাজারের যে গতি, তাতে মনে হচ্ছে শিগগিরই সূচক নতুন উচ্চতায় চলে যেতে পারে। এ অবস্থায় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। এরই মধ্যে অনেক শেয়ারের দাম অতিমূল্যায়িত হয়ে গেছে। সেসব শেয়ারে বিনিয়োগের আগে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সতর্ক থাকতে হবে।

বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বিএসইসির চেয়ারম্যানের যুগোপযোগী সিদ্ধান্তে শেয়ারবাজার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি, অর্থমন্ত্রীর সহযোগিতা, প্রাতিষ্ঠানিক ও বিদেশি বিনিয়োগ পরিস্থিতি বিবেচনায় শেয়ারবাজার ভালো অবস্থানে রয়েছে। এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে ডিএসইএক্স সূচক ৬ হাজারের গণ্ডি পেরিয়ে ৭ হাজার পয়েন্ট অতিক্রম করে নতুন ইতিহাস গড়বে।

সপ্তাহের ব্যবধানে ১২ শতাংশ দরপতন কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের: সমাপ্ত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টপটেন লুজার বা দরপতনের শীর্ষে রয়েছে কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বোচ্চ দর কমেছে ১২.৮২ শতাংশ। ডিএসইর সপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া যায়। তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি সর্বমোট ৫৮ কোটি ১ লাখ ৮৬ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ১৪ কোটি ৫০ লাখ ৪৬ হাজার টাকা।

লুজারের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বোচ্চ দর কমেছে ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি সর্বমোট ৭ কোটি ৮৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ১ কোটি ৯৭ লাখ ৩২ হাজার টাকা।

এম.এল ডাইং লুজার তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। গত সপ্তাহে শেয়ারটি সর্বোচ্চ দর কমেছে ৬.৭৩ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি সর্বমোট ২৯ কোটি ৮১ লাখ ৫০ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৭ কোটি ৪৫ লাখ ৩৭ হাজার টাকা।

তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- রহিমা ফুড কর্পোরেশন, জিলবাংলা সুগার মিলস, ন্যাশনাল ফিড মিলস, জিকিউ বলপেন ইন্ডাস্ট্রিজ, বেক্সিমকো, সাভার রিফ্যাক্ট্ররিজ ও শ্যামপুর সুগার মিলস লিমিটেড।

সপ্তাহজুড়ে ৬৫ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ: সপ্তাহজুড়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের ৬৫ কোম্পানি সমাপ্ত সময়ের প্রথম, দ্বিতীয় ও দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সংশ্লিষ্ট সুত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিগুলো হচ্ছে: ন্যাশনাল ফিড মিলস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৬ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ২৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১৬ পয়সা।  আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ছিল ২০ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১২ টাকা ৯৩ পয়সা।

নাহি অ্যালুমিনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৬০ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৬৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২ টাকা ১৯ পয়সা। আলোচিত সময়ের শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৬০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ১১ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ৮৭ পয়সা।

ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৫২ পয়সা। অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৯৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২ টাকা ৯৯ পয়সা।

বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি -মার্চ’২১) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিলো ২ পয়সা। এদিকে গত ৯ মাসে (জুলাই,২০২০ -মার্চ’২০২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল (ইপিএস) ৯২ পয়সা।

বিবিএস ক্যাবলস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ৫১ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ১০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৫ টাকা ৯৩ পয়সা। আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ৫২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ছিল ৫ টাকা ২২ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩২ টাকা ৭৫ পয়সা।

এমআই সিমেন্ট: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৭০ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ২৯ পয়সা। অন্যদিকে, প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৭৩ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ৬০ পয়সা।

আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ২১ টাকা ২৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ছিল মাইনাস ৩৯ পয়সা। ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫০ টাকা ২৭ পয়সা।

আরামিট সিমেন্ট:চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোসান হয়েছিল ১ টাকা ১৮ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ৩ টাকা ৮৭ পয়সা।

জেনেক্স ইনফোসিস: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS হয়েছে ১ টাকা ১৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ১১ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৩ টাকা ১ পয়সা।

ইয়াকিন পলিমার: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ৬ পয়সা। অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৮ পয়সা।

শাশা ডেনিমস: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১৩ পয়সা। অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৫ পয়সা।

রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৫৪ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ৭৮ পয়সা।

ম্যাকসন্স স্পিনিং: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১ -মার্চ’২১) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি (ইপিএস) ছিল ০৩ পয়সা। এদিকে গত ৯ মাসে (জুলাই,২০২০ -মার্চ’২০২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল (ইপিএস) ০৫ পয়সা। একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৯ টাকা ১৬ পয়সা।

সালভো কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি -মার্চ’২১) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০৪ পয়সা। এদিকে গত ৯ মাসে (জুলাই,২০২০ -মার্চ’২০২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল (ইপিএস) ২৮ পয়সা। একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১২ টাকা ৭৮ পয়সা।

রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি,২১-মার্চ,২১) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। জানা গেছে, প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি,২১-মার্চ,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৫৪ পয়সা।

আরামিট: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৪২ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ২২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ৪৮ পয়সা।

মুন্নু সিরামিক: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৮ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩৮ পয়সা (রিস্টেটেড)।
গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫৭ টাকা ৫৩ পয়সা।

প্যাসিফিক ডেনিমস: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১০ পয়সা। গত বছরও একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ১০ পয়সা ছিল। অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৬৫ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৩ টাকা ৭৪ পয়সা।

জিবিবি পাওয়ার: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ২৫ পয়সা। অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৮০ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২০ টাকা ৫৮ পয়সা।

প্রাইম টেক্সটাইল স্পিনিং মিলস: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২ পয়সা লোকসান হয়েছিল। অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ টাকা ১২ লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৬ পয়সা।

গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬৫ টাকা ১৬ পয়সা।

যমুনা অয়েল: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৩ টাকা ৭৯ পয়সা। অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১২ টাকা ৬৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১৩ টাকা ১৪ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬৬ টাকা ৭৪ পয়সা।

মেট্রো স্পিনিং লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ২০ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১৭ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ৭২ পয়সা।

বৃটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড (বিএটিবিসি): চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির মুনাফা হয়েছে ৩৮৭ কোটি ২০ লাখ টাকা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৩০৩ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।

চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২১ টাকা ৫১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১৬ টাকা ৮৭ পয়সা।

তবে সর্বশেষ বছরের জন্য ঘোষিত বোনাস শেয়ার সমন্বয় করলে বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির প্রকৃত ইপিএস দাঁড়ায় ৭ টাকা ১৭ পয়সা। উল্লেখ, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ৩০০ শতাংশ চূড়ান্ত নগদ লভ্যাংশের পাশাপাশি ২০০ শতাংশ বোনাস ঘোষণা করে বিএটিবিসি। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিক শেষ হওয়া পর্যন্ত ওই বোনাস শেয়ার শেয়ারহোল্ডারদের বিও অ্যাকাউন্টে ক্রেডিট করা হয়নি বলে আগের শেয়ার সংখ্যার ভিত্তিতে প্রথম প্রান্তাকে ইপিএস দেখানো হয় ২১ টাকা ৫১ পয়সা।

লিগ্যাসি ফুটওয়ার: তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৬৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ২২ পয়সা। আর ৯ মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ২১ পয়সা।

সাবমেরিন ক্যাবলস: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ২০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৭২ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭ টাকা ৫৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৯৮ পয়সা।

এসিআই: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ৪ টাকা ৮১ পয়সা পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৫৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১৫ টাকা ৯০ পয়সা।

ডোমিনেজ স্টীল: তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৬ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.৪১ টাকা। এছাড়া নয় মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১.০২ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১.১৩ টাকা।

তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২.৪৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নেট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ১৬.৮৭ টাকা।

নিটল ইন্স্যুরেন্স: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৮১ পয়সা।

আলোচিত সময়ে শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো নেগেটিভ ৯৯ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৪ পয়সা।গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২৭ টাকা ৮৭ পয়সা।

আমরা টেকনোলজি: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১৭ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৭ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২৩ আকা ৪২ পয়সা।

সাফকো স্পিনিং মিলস: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ১ টাকা ৮৫ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ৩১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৩ টাকা ৮৫ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৬ টাকা ৮৮ পয়সা।

আমরা নেটওয়ার্কস: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৯৮ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৭৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ২ টাকা ৬৭ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৬ টাকা ৭০ পয়সা।

হামিদ ফেব্রিকস: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১২ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৩১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৭২ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০১২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছিল ৩৮ টাকা ২৪ পয়সা।

আরডি ফুড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১৩ পয়সা (ডাইলুটেড)।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৩৭ পয়সা (ডাইলুটেড)।গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ৫৪ পয়সা।

সোনারগাঁও টেক্সটাইলস: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৪ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ২৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ৩৭ পয়সা। কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, করোনাভাইরাসের প্রভাবে আলোচিত প্রান্তিকে কোম্পানিটির উৎপাদন বন্ধ থাকায় লোকসানে পড়তে হয়েছে।

সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৩৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৩৭ পয়সা।

অন্যদিকে প্রথম প্রান্তিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (Solo EPS) হয়েছে ৩১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ব্যাংকটির একক ইপিএস হয়েছিল ৩৭ পয়সা। আলোচিত সময়ে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৮৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ঋণাত্মক ১২ টাকা ৭০ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৯ টাকা ৬২ পয়সা।

দেশ গার্মেন্টস: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি দেশ গার্মেন্টস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভা দ্বিতীয় দফায় স্থগিত করা হয়েছে। কোম্পানিটির পর্ষদ সভা আজ ২৪ মে বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অনিবারয কারণে পর্ষদ সভা স্থগিত করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায়, পর্ষদ সভার নতুন তারিখ ও সময় পরবর্তী নোটিসের মাধ্যমে জানানো হবে।

এর আগে কোম্পানিটি গত ২৯ এপ্রিল প্রথম দফায় পর্ষদ সভা স্থগিত করেছিল। সভায় ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের অনীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ আলোচিত প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি। আগের প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় করেছিল ৩২ পয়সা।

ওইম্যাক্স ইলেকট্রোডস: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১৬ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ১ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩ টাকা ৮০ পয়সা।

এপেক্স ফুডস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ৫ টাকা ২৪ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৪ টাকা ৫৮ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১২০ টাকা ৩৪ পয়সা।

সিটি ব্যাংক লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৯৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৭৫ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) এককভাবে সিটি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (Solo EPS) হয়েছে ৮১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির একক ইপিএস হয়েছিল ৬৫ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২৯ টাকা ৩৮ পয়সা।

এপেক্স স্পিনিং অ্যান্ড নিটিং মিলস: গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৬৭ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৫১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ৯৯ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৫৫ টাকা ১৯ পয়সা।

ইষ্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড (ইবিএল): গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ১ টাকা ২৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইবিএলের সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৩ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) এককভাবে ইবিএলের ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (Solo EPS) হয়েছে ১ টাকা ২৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ব্যাংকটির একক ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৩ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৭ টাকা ২ পয়সা।

কোহিনুর কেমিক্যাল বাংলাদেশ লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ২ টাকা ৬৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৫৪ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৮ টাকা ১৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস ছিল ৫ টাকা ২৪ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৫২ টাকা ২১ পয়সা।

আজিজ পাইপস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৫ পয়সা। অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৪৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ২৬ পয়সা।

গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য নেগেটিভ (এনএভি) ১৪ টাকা ৭৬ পয়সা।

ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইয়িং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ২০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ২২ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৩৪ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৯ টাকা ২ পয়সা।

স্কয়ার টেক্সটাইল লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত ‌শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৩৫ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৮৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৯ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৭ টাকা ১৩ পয়সা।

ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং লিমিটেড (ডিবিএইচ): গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৬৮ পয়সা। আলোচিত প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ২৩ টাকা ২২ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল মাইনাস ৫ টাকা ৬২ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৪৩ টাকা ৭৪ পয়সা।

স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড: গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত ‌শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৪ টাকা ৩৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৪ টাকা ০৮ পয়সা।

বছরের ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় হয়েছে ১৩ টাকা ১২ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১১ টাকা ৮৫ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৯৬ টাকা ৪৩ পয়সা।

পূবালী ব্যাংক লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ব্যাংকটির ‌শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় হয়েছে ৯৮ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ৮৬ পয়সা ছিল।

গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৮ টাকা ৬৫ পয়সা।

সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৫৬ পয়সা। আলোচিত সময়ে শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৯৯ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৯৫ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২৫ টাকা ৭৪ পয়সা।

সায়হাম টেক্সটাইলস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১৩ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি হয়েছে ৬৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৭০ পয়সা।

এস্কয়ার নিট কম্পোজিট লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৮৬ পয়সা।অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৮৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ২ টাকা ৪০ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৫০ টাকা ৯৫ পয়সা।

এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৪ পয়সা।

আলোচিত সময়ে শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল নেগেটিভ ১ টাকা ১৯ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২১ টাকা ৭১ পয়সা।

সায়হাম কটন মিলস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১১ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৭২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৫৬ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৬ টাকা ৬৫ পয়সা।

জিল বাংলা সুগার মিলস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১০ টাকা ২৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ৯ টাকা ২২ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪৭ টাকা ৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৪৪ টাকা ৭৩ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ঋণাত্মক ৭৪৮ টাকা ৫৩ পয়সা।

এনআরবি কমার্শিয়াল (এনআরবিসি) ব্যাংক লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৪৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ২৮ পয়সা।

চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (Solo EPS) হয়েছে ৪১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ২৭ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ৮২ পয়সা।

আইটি কনসালটেন্স লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি -মার্চ’২১) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ২৯ পয়সা।

এদিকে গত ৯ মাসে (জুলাই,২০২০ -মার্চ’২০২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল (ইপিএস) ৯৯ পয়সা।

ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো) লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ২৩ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩৭ পয়সা।

বিকন ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ‌শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে দুই টাকা এক পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিলো ২৫ পয়সা। অর্থাৎ তিন মাসে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ১.৭৬ টাকা বা ৭০৪ গুণ।

নয় মাসে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ‌শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে তিন টাকা ২৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিলো ৫৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলোনায় কোম্পানিটির নয় মাসে শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ২.৭২ টাকা বা ৪৯৪ গুণ।আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছিল ২২ টাকা ৭১ পয়সা।

স্টাইলক্রাফট লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৬৯ পয়সা (রিস্টেটেড)।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৪ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২৩ টাকা ৯৫ পয়সা।

ফু-ওয়াং ফুডস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯ পয়সা। গত বছর  একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১০ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৫৩ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১১ টাকা ৭৯ পয়সা।

ইস্টার্ন কেবলস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ২২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির লোকসান হয়েছিল ১ টাকা ৫৩ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ৫১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির লোকসান ছিল ৪ টাকা ৫৩ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১০ টাকা ৫৯ পয়সা।

কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকের (জুন’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৩ পয়সা। ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ৭০ পয়সা। একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩০ টাকা ২৮ পয়সা।

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৩২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৬৬ পয়সা। ৩১ মার্চ,২০২১ সমাপ্ত সময়ে ব্যাংটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ১৯ টাকা ২৪ পয়সা।

ব্র্যাক ব্যাংক: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৯৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৬৬ পয়সা।

চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (Solo EPS) হয়েছে ১ টাকা ৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সলো ইপিএস হয়েছিল ৮১ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৬ টাকা ২৪ পয়সা।

প্রাইম ব্যাংক: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ১ টাকা ৩৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৪৬ পয়সা।

চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (Solo EPS) হয়েছে ১ টাকা ৩৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সলো ইপিএস হয়েছিল ৪৯ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২৬ টাকা ৩৫ পয়সা।

ইসলামী ব্যাংক: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৪৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৪৩ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ৩৩ টাকা ৩৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ১২ টাকা ৪০ পয়সা ছিল। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৯ টাকা ৩৩ পয়সা।

এনসিসি ব্যাংক: প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে হয়েছে ৫৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিত (ইপিএস) ছিল ৮২ পয়সা।

রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৩৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ২২ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৬১ টাকা ৪৭ পয়সা।

ইউনাইটেড ফাইন্যান্স: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১টাকা ৪৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ২৫ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৫২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৪২ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৫১ টাকা ৯১ পয়সা।

প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ১৫ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৪০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৬৪ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২৬ টাকা ১৩ পয়সা।

কুইন সাউথ টেক্সটাইল: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ২৬ পয়সা। অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৭৮ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ৯৪ পয়সা।

মীর আখতার: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মার্চ’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১টাকা ৪৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ২৫ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২০-মার্চ’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৫২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৪২ পয়সা। গত ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৫১ টাকা ৯১ পয়সা।

চাঙ্গা পুঁজিবাজারে ফিরছে আরো সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা: ঈদুল ফিতর পরবর্তী প্রথম সপ্তাহের মতো দ্বিতীয় সপ্তাহও উত্থান হয়েছে শেয়ারবাজারে। সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। একই সাথে বেড়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। তবে লেনদেন একদিন কম হওয়ায় টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা কমেছে। আর গড় লেনদেন আগের সপ্তাহ থেকে বেড়েছে। আর সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজারে আরো সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা বাজার মূলধন ফিরেছে।

জানা গেছে, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৯২ হাজার ২৯২ কোটি ৯ লাখ ৬৬ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ২ হাজার ৭৪৩ কোটি ৫০ লাখ ২৮ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীরা ১০ হাজার ৪৫১ কোটি ৪০ লাখ ৬২ হাজার টাকা বাজার মূলধন ফিরে পেয়েছে।

বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৭ হাজার ৬৮৩ কোটি ৭৮ লাখ ৭৩ হাজার ১১৫ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৮ হাজার ৪২৪ কোটি ৪৬ লাখ ২৩ হাজার ৬৪০ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ৭৪০ কোটি ৬৭ লাখ ৫০ হাজার ৫২৫ টাকা বা ৯ শতাংশ কমেছে।

সামগ্রিকভাবে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমলেও ডিএসইতে গড় লেনদেন বেড়েছে। বিদায়ী ডিএসইতে গড়ে প্রতি কার্যদিবস লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৯২০ কোটি ৯৪ লাখ ৬৮ হাজার ২৭৯ টাকার। আর আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৬৮৪ কোটি ৮৯ লাখ ২৪ হাজার ৭২৮ টাকা করে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে ২৩৬ কোটি ৫ লাখ ৪৩ হাজার ৫৫১ টাকা বেড়েছে।

সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৭২.৭৫ পয়েন্ট বা ২.৯৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯৮৫.৮২ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১২.২০ পয়েন্ট বা ০.৯৬ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১১.২৬ পয়েন্ট বা ০.৫২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়ে যথাক্রমে ১ হাজার ২৮৫.০১ পয়েন্ট এবং ২ হাজার ১৮৯.৭৪ পয়েন্টে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৭০টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২৩৭টির বা ৬৪.০৫ শতাংশের, কমেছে ৯২টির বা ২৪.৮৭ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টির বা ১১.০৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৪৪৪ কোটি ১১ হাজার ৯৪৪ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৪৭৩ কোটি ৮৬ লাখ ১৪ হাজার ৪৬৮ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ২৯ কোটি ৮৬ লাখ ২ হাজার ৫২৪ টাকা বা ৬ শতাংশ কমেছে।

সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫০৯.৭৬ পয়েন্ট বা ৩.০২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৩৪৭.৪০ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ৩০৫.৪৬ পয়েন্ট বা ৩ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ২২৫৫.৭৭ পয়েন্ট বা ১.৭৬ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ২৬.৪৫ পয়েন্ট বা ২.০৯ শতাংশ এবং সিএসআই ১৬.০৩ পয়েন্ট বা ১.৪৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১০ হাজার ৪৫৪.৫৩ পয়েন্ট, ১৩ হাজার ৫.০২ পয়েন্টে, ১ হাজার ২৯৩.৮২ পয়েন্টে এবং সিএসআই ১ হাজর ৪৮.৮০ পয়েন্টে।

সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩২৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২০৪টির বা ৬২.৫৮ শতাংশের দর বেড়েছে, ৯০টির বা ২৭.৬১ শতাংশের কমেছে এবং ৩২টির বা ৯.৮১ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

ডিএসই’র ১০ কোম্পানির কব্জায় লেনদেনের ২৪ শতাংশ: বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে চারদিন। প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) চার দিনে লেনদেন হয়েছে ৭ হাজার ৬৮৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আলোচ্য সপ্তাহে শীর্ষ ১০ কোম্পানির লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৮৩২ কোটি ৫ লাখ ৩৪ হাজার টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ২৩.৮৪ শতাংশ। কোম্পানিগুলো হল-বেক্সিমকো, প্রাইম ব্যাংক, লংকা বাংলা ফাইন্যান্স, এনআরবি কর্মাশিয়াল ব্যাংক, পাইওনিয়ার ইন্সুরেন্স, সাইফ পাওয়ারটেক, ব্রিটিশ আ্যমেরিকান ট্যোবাকো, আইএফআইসি, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল ও ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেড।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে লেনদেনের প্রথম স্থানে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৫২৩ কোটি ৫৪ লাখ ৫৪ হজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসইর মোট লেনদেনে কোম্পানিটির অংশগ্রহণ ছিল ৬.৮১ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৫ কোটি ৯৫ লাখ ৩৫ হাজার ৭০১টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

লেনদেন তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড। কোম্পানিটির ৮ কোটি ২৯ লাখ ৫৫ হাজার ৭৮৫টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ২১৪ কোটি ৪৪ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। ডিএসইর মোট লেনদেনে এই কোম্পানির অবদান ছিল ২.৭৯ শতাংশ।

লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লেনদেনের তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছে। কোম্পানিটির ৪ কোটি ৫৯ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ১৬৫ কোটি ৩৮ লাখ ৪ হাজার টাকা। ডিএসইর মোট লেনদেনে এই কোম্পানির অংশগ্রহণ ছিল ২.১৫ শতাংশ।

লেনদেন তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছে এনআরবি কর্মাশিয়াল ব্যাংক। কোম্পানিটির ৪ কোটি ৮১ লাখ ৩১ হাজার ৭০৪টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ছিল ১৬৪ কোটি ২ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। ডিএসইর মোট লেনদেনে এই কোম্পানির অবদান ছিল ২.১৩ শতাংশ।

লেনদেন তালিকায় পঞ্চম স্থানে থাকা পাই্ওনিয়ার ইন্সুরেনেন্সের ১ কোটি ৩০ লাখ ৩৬ হাজার ৮৬৯ টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ছিল ১৫৭ কোটি ৯০ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। ডিএসইর মোট লেনদেনে এই কোম্পানির অবদান ছিল ২.০৬ শতাংশ।

লেনদেন তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে সাইফ পাওয়ারটেক। কোম্পানিটির ৫ কোটি ৯৫ লাখ ৩৩ হাজার ৭২২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ছিল ১৫৫ কোটি ৬৪ লাখ ৮৫ হাজার টাকা।ডিএসইর মোট লেনদেনে এই কোম্পানির অংশগ্রহণ ছিল ২.০৩ শতাংশ।

লেনদেন তালিকায় সপ্তম স্থানে রয়েছে ব্রিটিল আমেরিকান ট্যোবাকো। কোম্পানিটির ২১ লাখ ৭০ হাজার ৪২৩টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ছিল ১২১ কোটি ৪৫ লাখ ১৩ হাজার টাকা। ডিএসইর মোট লেনদেনে এই কোম্পানির অংশগ্রহণ ছিল ১,৫৮ শতাংশ।

লেনদেন তালিকায় অষ্টম স্থানে রয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক। কোম্পানিটির ৮ কোটি ৩৪ লাখ ৬৭ হাজার ৩৪৭ টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ছিল ১১১ কোটি ৫২ লাখ ১২ হাজার টাকা। ডিএসইর মোট লেনদেনে এই কোম্পানির অংশগ্রহণ ছিল ১.৪৫ শতাংশ।

লেনদেন তালিকায় নবম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানিটির ৬০ লাখ ৮২ হাজার ১৩ টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ছিল ১১১ কোটি ৩৮ লাখ ৩৬ হাজার টাকা। ডিএসইর মোট লেনদেনে এই কোম্পানির অংশগ্রহণ ছিল ১.৪৫ শতাংশ।

লেনদেন তালিকায় দশম স্থানে থাকা ন্যাশনাল ফিড মিলের ৩ কোটি ৬ লাখ ৩২ হাজার ৪৪৮ টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ছিল ১০৬ কোটি ৭৪ লাখ ৪২ হাজার টাকা। ডিএসইর মোট লেনদেনে এই কোম্পানির অবদান ছিল ১.৩৯ শতাংশ।

২৫ কোম্পানির শেয়ার RSI অনুযারি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে: পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ উপযোগী শেয়ার কিংবা বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ শেয়ার অ্যানালাইসিসের জন্য বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন নির্দেশক (Indicator) ব্যবহার করে থাকেন। এর মধ্যে প্রধানত হল-ট্যাকনিক্যাল ইনডিকেটর (Technical Indicator) ও ফান্ডমেন্টাল ইনডিকেটর (Fundamental Indecator)।

টেকনিক্যাল ইনডিকেটরের মধ্যে Relative Strength index অথবা আরএসআই (RSI) ইনডিকেটর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আরএসআই-এর মাধ্যমে খুব সহজেই বিনিয়োগ উপযোগী শেয়ার খুঁজে বের করা যায়। ঠিক তেমনি বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ শেয়ারও সনাক্ত করা যায়।

আরএসআই-এর মাধমে বাজারের overbought ও oversold অবস্থান নির্দেশ করে। এর স্কেলমান শুন্য হতে ১০০ পর্যন্ত হয়। সাধারণত: ২০ এর নিচের শেয়ার oversold, ৮০ এর উপরে শেয়ার overbought নির্দেশ করে। সাধারণত, oversold অবস্থায় বড় বিনিয়োগকারীদের শেয়ার buy (কেনা) এবং overbought অবস্থায় বড় বিনিয়োগকারীদের sell pressure (বিক্রির চাপ) নির্দেশ করে থাকে।

তবে অনেক ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রমও হয়। যদি কোম্পানির মূল্য সংবেদনশীল তথ্য থাকে, তাহলে সেক্ষেত্রে আরএসআই অকার্যকর হয়ে পড়ে। মূল্য সংবেদনশীল তথ্যের ভিত্তিতে শেয়ারের দর উঠা-নামা করে।

আবার যদি কোন শেয়ারের পেছনে বড় হাত থাকে বা স্মার্ট মানি থাকে, সেক্ষেত্রেও আরএসআই সাধারণত অকার্যকর হয়ে যায়। তবে সাধারণ নিয়মে যেসব কোম্পানির শেয়ার দর যদি আরএসআই-এর নিচের পর্যায়ে থাকে, তাহলে সেসব কোম্পানিতে বিনিয়োগ নিরাপদ মনে করা হয়।

আবার যেসব কোম্পানির শেয়ার দর আরএসআই-এর উচ্চ পর্যায়ে থাকে, সেসব কোম্পানিতে আপাতত বিনিয়োগ না করে ওয়েট অ্যান্ড সি পলিসি অনুসরণ করার পরামর্শ দেয়া হয়। এতে করে পুঁজি নিরাপদ থাকে। তবে শেয়ার দর যখন বাড়তে বা কমতে থাকে আরএসআই ইনডিকেটরের দরের সঙ্গে সামঞ্জস্যতা রেখে পরিবর্তন হয়।

উল্লেখ্য, আরএসআই ইনডিকেটর অনুযায়ি শেয়ার কেনা-বেচা করতে হবে, এমন কোন স্বত:সিদ্ধ নিয়ম বা বাধ্যবাধকতা নেই। তবে আরএসআই ইনিডিকেটর অনুসরণ করলে সমূহ ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। আমারস্টক-এর তথ্য অনুযায়ি, সর্বশেষ ২৭ মে, ২০২১ তারিখের দর অনুযায়ি বর্তমানে ২৫টি কোম্পানির আরএসআই সর্বোচ্চ অবস্থানে রয়েছে। কোম্পানিগুলোর নাম, সর্বশেষ দর ও আরএসআই হিসাব নিচে তুলে দেয়া হল:

সপ্তাহজুড়ে ৫ বীমা কোম্পানির ডিভিডেন্ড ঘোষণা: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৫ কোম্পানি সপ্তাহজুড়ে ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। কোম্পানিগুলো হলো: রিপাবলিক ইন্সুরেন্স, স্ট্যান্ডার্ড ইন্সুরেন্স, মার্কেন্টাইল ইন্সুরেন্স, সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্স ও কর্ণফুলী ইন্সুরেন্স লিমিটেড।

সমাপ্ত অর্থবছরে রিপাবলিক ইন্সুরেন্স, স্ট্যান্ডার্ড ইন্সুরেন্স, মার্কেন্টাইল ইন্সুরেন্স ও সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্সের ডিভিডেন্ড, আয়, সম্পদ মূল ও নগদ কার্যকরী প্রবাহ সবই বেড়েছে। তবে কর্ণফুলী ইন্সুরেন্সের ডিভিডেন্ড অপরিবর্তিত থাকলে কোম্পানিটির আয়, সম্পদ মূল ও নগদ কার্যকরী প্রবাহ বেড়েছে।

রিপাবলিক ইন্সুরেন্স: ২০২০ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য রিপাবলিক ইন্সুরেন্স ১৪ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ৭ শতাংশ ক্যাশ ও ৭ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড। আগের বছরও কোম্পানিটি ১৪ শতাংশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। এর মধ্যে ছিল ৭ শতাংশ ক্যাশ ও ৭ শতাংশ স্টক। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩৬ পয়সা। আগের বছর ইপিএস ছিল ১ টাকা ৯৮ পয়সা (পুর্নমূল্যায়িত)।

সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ কার্যকরী প্রবাহ হয়েছে ২ টাকা ৯৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২ টাকা ২৪ পয়সা। আলোচিত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ৯ পয়সা। আগের বছর সম্পদমূল্য ছিল ১৮ টাকা ২০ পয়সা। আগামী ২৭ জুলাই বেলা ১১টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এ কোম্পানির ২১তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এজন্য কোম্পানিটির রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩ জুন।

স্ট্যান্ডার্ড ইন্সুরেন্স: ২০২০ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য স্ট্যান্ডার্ড ইন্সুরেন্স ১২.৫০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। আগের বছর কোম্পানিটি ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৭ পয়সা। আগের বছর ইপিএস ছিল ১ টাকা ৮৮ পয়সা।

সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ কার্যকরী প্রবাহ হয়েছে ২ টাকা ৮৭ পয়সা। আগের বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২ টাকা ৪৪ পয়সা। আলোচিত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ৯ পয়সা। আগের বছর সম্পদমূল্য ছিল ১৮ টাকা ২ পয়সা। আগামী ৮ জুলাই বেলা ১১টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এ কোম্পানির ২১তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এজন্য কোম্পানিটির রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩ জুন।

মার্কেন্টাইল ইন্সুরেন্স : সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য মার্কেন্টাইল ইন্সুরেন্স ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। আগের বছর কোম্পানিটি ৭ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৬৮ পয়সা। আগের অর্থবছরে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ৪৩ পয়সা।

সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ কার্যকরী প্রবাহ ১ টাকা ৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ২ পয়সা।আলোচিত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ৫ পয়সা। আগের বছর সম্পদমূল্য ছিল ১৮ টাকা ২৭ পয়সা।

আগামী ৩০ জুন বেলা ১১টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এ কোম্পানির ২১তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এজন্য কোম্পানিটির রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ জুন।

সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্স : সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্স ১৩.৫০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ৬ শতাংশ ক্যাশ ও ৭.৫০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড। আগের বছর কোম্পানিটি ১৩ শতাংশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। এর মধ্যে ৭ শতাংশ ক্যাশ ও ৬ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড।

সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ১৮ পয়সা। আগের অর্থবছরে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ২ টাকা ১৪ পয়সা। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ কার্যকরী প্রবাহ ৩ টাকা ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২ টাকা ৭ পয়সা।আলোচিত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ২ পয়সা।

আগের বছর সম্পদমূল্য ছিল ২৪ টাকা ৬৮ পয়সা।আগামী ২৯ জুলাই বেলা ১১টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এ কোম্পানির ২১তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এজন্য কোম্পানিটির রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৭ জুন।

কর্ণফুলী ইন্সুরেন্স : সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য কর্ণফুলী ইন্সুরেন্স ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। আগের বছরও কোম্পানিটি ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৬০ পয়সা। আগের অর্থবছরে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ১০ পয়সা।

সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ কার্যকরী প্রবাহ ৫ টাকা ৭৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ৫৫ পয়সা। আলোচিত বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৮২ পয়সা। আগের বছর সম্পদমূল্য ছিল ১৮ টাকা ২২ পয়সা।

আগামী ২৬ আগস্ট বেলা ১২টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এ কোম্পানির ২১তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এজন্য কোম্পানিটির রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৭ জুন।

৩০ শতাংশ শেয়ারধারণে ব্যর্থ ১১ কোম্পানির পর্ষদকে বিএসইসিতে তলব: নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ারধারণে ব্যর্থ ১১টি কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদকে তলব করেছে। বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী ওই ১১টি কোম্পানির মধ্যে ৯টি এখনও পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করা বাকি রয়েছে। পর্ষদ পুনর্গঠনের কর্মপরিকল্পনা অংশ হিসেবে ৩০ শতাংশ শেয়ারধারণে ব্যর্থতার জন্য ১১টি কোম্পানির কর্তাদের তলব করেছে বিএসইসি।

মঙ্গলবার (২৫ মে) থেকে ওই কোম্পানিগুলোর এ শুনানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কোম্পানিগুলোর এ শুনানি কার্যক্রম ধারাবাহিকভাবে ৯ জুন পর্যন্ত চলবে। শুনানি কার্যক্রমে কোম্পানিগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ পরিচালনা পর্ষদকে তলব করেছে বিএসইসি। একইসঙ্গে কোম্পানিগুলোর প্রধান অর্থ কর্মকর্তা (সিএফও) এবং কোম্পানি সচিব কেও (সিএস) ডাকা হয়েছে বলে বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে।

২০২০ সালের ১০ ডিসেম্বর ও ২০১৯ সালের ২১ মে জারি করা নির্দেশনা অনুযায়ী শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সকল কোম্পানির উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের মোট পরিশোধিত মূলধনের সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ ধারণ করার বিধান রয়েছে। তবে ওই কোম্পানিগুলোর মোট পরিশোধিত মূলধনের মধ্যে ৭.৩৩ শতাংশ রয়েছে ফু-ওয়াং সিরামিক ইন্ডাস্ট্রির, ১২.০৪ শতাংশ রয়েছে অ্যাক্টিভ ফাইন কেমিক্যালের,

১২.৭৮ শতাংশ রয়েছে আল-হাজ্জ টেক্সটাইল মিলসের, ১৮.০৭ শতাংশ রয়েছে ডেল্টা স্পিনার্সের, ৪.০১ শতাংশ রয়েছে ফ্যামিলিটেক্স বিডির, ৬.৩৮ শতাংশ রয়েছে ফাইন ফুডসের, ৭.৮৫ শতাংশ ফু-ওয়াং ফুডসের, ১৩.৮২ শতাংশ রয়েছে জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনসের, ১৭.২০ শতাংশ রয়েছে মিথুন নিটিং অ্যান্ড ডাইংয়ের, ২২.৪১ শতাংশ রয়েছে সালভো কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের ও ১২.০১ শতাংশ রয়েছে সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের।

সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ারধারণ না করায় ওই ১১টি কোম্পানি ২০২০ সালের ১০ ডিসেম্বর ও ২০১৯ সালের ২১ মে বিএসইসির জারি করা নির্দেশনা লঙ্ঘন করেছে। এই অনিয়মের ব্যাখা জানতে চেয়ে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ পরিচালনা পর্ষদকে ডেকেছে বিএসইসি। এ সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত গুলো পরিচালনা পর্ষদকে উপস্থাপন করতে বলা হয়েছে।

সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অধ্যাদেশ ১৯৬৯ এর ধারা ১১(২) অনুযায়ী কোম্পানিগুলোতে এ নির্দেশ দিয়েছে বিএসইসি। বিষয়টি দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালককেও অবহিত করা হয়েছে। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার, ২৭ মে বিকেলে অ্যাক্টিভ ফাইন কেমিক্যালের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) ফু-ওয়াং সিরামিক ইন্ডাস্ট্রির শুনানি হয়।

এছাড়া আল-হাজ্জ টেক্সটাইল মিলস, ডেল্টা স্পিনার্স, ফ্যামিলিটেক্স বিডি, ফাইন ফুডস, ফু-ওয়াং ফুডস, জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনস, মিথুন নিটিং অ্যান্ড ডাইং, সালভো কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ ও সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজকে বিভিন্ন দিনে শুনানির জন্য ডাকা হয়েছে।

২০১০ সালে শেয়ারবাজার ধস পরবর্তী বাজারকে গতিশীল করতে ২০১১ সালে সম্মিলিতভাবে ও ন্যূনতম শেয়ারধারণের নির্দেশনা জারি করে বিএসইসি। তবে দীর্ঘদিন ধরে বেশ কিছু কোম্পানি বিএসইসির এ নির্দেশনা মানছিল না। এমন পরিস্থিতিতে গতবছর মে মাসে বিএসইসি তথা শেয়ারবাজারের হাল ধরা অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের নেতৃতত্বাধীন কমিশন এ নির্দেশনাটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়।

এরই ধারাবাহিকতায় চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে ২২টি কোম্পানি ওই নির্দেশনা পরিপালন করলেও ২১টি কোম্পানি তা মানেনি। ফলে গত বছরের ২৫ নভেম্বর বিএসইসির ৭৫০তম কমিশন সভায় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ারধারণে ব্যর্থ কোম্পানিগুলোর পর্ষদ পুনর্গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করে বিএসইসি।

ইতোমধ্যে ২১টি কোম্পানির মধ্যে ৪টির পর্ষদ পুনর্গঠন করা হয়েছে। বাকি ১৭টি কোম্পানির পর্ষদ ধরাবাহিক ভাবে পুনর্গঠিত করা হবে। পর্ষদ পুনর্গঠন হওয়া কোম্পানিগুলো হলো- আল-হাজ্জ টেক্সটাইল মিলস, ফ্যামিলিটেক্স বিডি, অগ্নি সিস্টেমস ও সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইল।

পর্ষদ পুনর্গঠনের প্রক্রিয়াধীন কোম্পানিগুলো হলো- সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ, অ্যাকটিভ ফাইন কেমিক্যালস, ফাস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস, সালভো কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ ডেল্টা স্পিনার্স, ফাইন ফুডস, ফু-ওয়াং ফুডস, ফু-ওয়াং সিরামিক, অ্যাপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্স, মিথুন নিটিং অ্যান্ড ডায়িং, নর্দার্ণ জুট ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি, অলিম্পিক অ্যাকসেসরিজ, ফার্মা এইডস, ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক, জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনস ও পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স।

এ বিষয়ে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, ‘সম্মিলিতভাতে ৩০ শতাংশ শেয়ারধারণ না করা কোম্পানিগুলোর ব্যর্থতার জন্য তাদের পর্ষদ পুনর্গঠন করছে বিএসইসি। ইতোমধ্যে কিছু কোম্পানির পর্ষদ পুনর্গঠন করা হয়েছে। আইন লঙ্ঘন করা বাকিগুলোর পর্ষদ পুনর্গঠন করার কাজ চলছে। এরই ধারাবাহিকতায় কোম্পানিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করতে ডাকা হয়েছে।’

পুঁজিবাজারে আসতে চায় কর্ণফুলী মাস্টারব্যাচ অ্যান্ড প্লাস্টিক: স্মলক্যাপ প্লাটফর্মে (এসএমই বোর্ড) পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হতে চায় কর্ণফুলী মাস্টারব্যাচ অ্যান্ড প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড (কেএমপিআই)। এজন্য প্রতিষ্ঠানটির সাথে মার্চেন্ট ব্যাংক বিএমএসএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের সাথে চুক্তি হয়েছে। তারা কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করবে। বৃহস্পতিবার (২৭ মে) বিএমএসএল ইনভেস্টমেন্ট-এর মতিঝিলস্থ প্রধান কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএমএসএল ইনভেস্টমেন্ট-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সাধারণ সম্পাদক মোঃ রিয়াদ মতিন, কর্ণফুলী মাস্টারব্যাচ অ্যান্ড প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরমান পাশা, পরিচালক মাসুম শাহরিয়ার ও কোম্পানির উপদেষ্টা নূরুল হক।

এ প্রসঙ্গে রিয়াদ মতিন বলেন, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) স্মলক্যাপ প্লাটফর্ম চালু করেছে। এটি একটি ভাল উদ্যোগ। বিএসইসির এই উদ্যোগকে সফল করতে এসএমই উদ্যোক্তাদের নিয়ে আসার চেষ্টা করছি। ইতিমধ্যে প্রথম অনুমোদন পাওয়া কোম্পানি ব্যপক সাড়া পেয়েছে। তাই আমরা এসএমই বোর্ডকে গতিশীল করতে বিএসইসির সহায়ক হিসেবে কাজ করছি।