দেশ প্রতিক্ষণ, ঢাকা : ২০১০ সালের মহাধসের পর পুঁজিবাজারে আজ (রোবার) লেনদেনের রেকর্ড হয়েছে। রেকর্ড লেনদেনের দিনেও আজ প্রধান তিন খাতের বিনিয়োগকারীরা হঠাৎ আতঙ্কের মধ্যে পড়ে যায়। আতঙ্কের কারণে খাত তিনটির অনেক শেয়ার লেনদেনের এক পর্যায়ে ক্রেতাশুন্য হয়ে পড়ে। খাতগুলো হলো-ব্যাংক, বীমা, আর্থিক খাত।

আজ ডিএসইর লেনদেন সর্বকালের সর্বোচ্চ উচ্চতা ছুঁই ছুঁই করেছে। এর আগে ২০১০ সালে মহাধসের আগে ৫ জানুয়ারি লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৭১০ কোটি টাকা। আজ লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৬৬৯ কোটি টাকা, যা প্রায় সাড়ে ১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। তারপরও প্রধান তিন খাতের শেয়ার দরে ছিল বড় বিপর্যয়। লেনদেনের শেষ দিকে খাত তিনটির বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিনা কারণে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, খাতগুলোতে আজ বড় অঙ্কের বিক্রয় চাপ ছিল। যে কারণে লেনদেনের রেকর্ড দিনেও এমনটা বিপর্যয় হয়েছে। তারা বলছেন, প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যাংক, বীমা ও আর্থিক খাতে কোন দৃশ্যমান প্রণোদনা ছিল না। হয়তো এই কারণে খাত তিনটির বিনিয়োগকারীরা নাখোস ছিল। এর প্রভাব পড়েছে খাত তিন খাতের শেয়ারে। উপর্যপুরি সেল প্রেসারে খাত তিনটি নাজুক অবস্থায় পড়ে।

আজ সবচেয়ে বড় বিপর্যয় হয়েছে ব্যাংক খাতের শেয়ারে। এখাতের কয়েকটি মৌলভিত্তির শেয়ার লেনদেনের এক পর্যায়ে ক্রেতাশুন্য হয়ে পড়ে। খাতটিতে লেনদেন হওয়া ২৮টি কোম্পানির মধ্যে আজ পতন হয়েছে ২৭টির বা ৯৬.৪৩ শতাংশ কোম্পানির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১টির বা ৩.৫৭ শতাংশ কোম্পানির। এখাতে আজ কোন ব্যাংকের দর বাড়েনি।

আজ ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ ২০ কোম্পানির মধ্যে ব্যাংক খাতের কোম্পানিই ছিল ৭টি। ব্যাংকগুলো হলো-এনসিসি ব্যাংক, ডাচবাংলা ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, এবি ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক ও ওয়ান ব্যাংক। দর কমেছে এনসিসি ব্যাংকের ১৬.১১ শতাংশ। আজ ব্যাংকটির ডিভিডেন্ড অ্যাডজাস্টের কারণে ১০ শতাংশের বেশি পতন হয়েছে। এরপর দর কমেছে সাউথইস্ট ব্যাংকের ৯.৫৮ শতাংশ ও ডাচাবাংলা ব্যাংকের ৮.৩১ শতাংশ। এই দুটি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেনের শেষভাগে ক্রেতাশুন্য ছিল। যদিও ক্লোজিং দর হয়েছে ক্রেতাশুন্য দরের উপরে। এখাতের প্রাইম ব্যাংকের শেয়ারও এক পর্যায়ে ক্রেতাশুন্য হয়ে যায়। তবে শেষদিকে বাই প্রেসার ছিল কোম্পানিটির শেয়ারে।

আজ সাধারণ বীমা খাতে লেনদেন হওয়া ৩৮টি কোম্পানির মধ্যে দর কমেছে ৩৪টির বা ৮৯.৪৭ শতাংশ কোম্পানির। দর বেড়েছে ৩টির বা ৭.৮৯ শতাংশ কোম্পানির। দর অপরিবর্তিত ছিল ১টির বা ২.৬৩ শতাংশ কোম্পানির।

বীমা খাতে আজ রিলায়েন্স ইন্সুরেন্স, ফিনিক্স ইন্সুরেন্স, এশিয়া ইন্সুরেন্স, নর্দার্ন ইন্সুরেন্স, ইউনাইটেড ইন্সুরেন্স ও গ্রীণডেল্টা ইন্সুরেন্সের বড় পতন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রায় সবগুলোর দর লেনদেনের শেষ ভাগে প্রায় ক্রেতাশুন্য থাকে। সকালের দিকে খাতটির শেয়ার দরে চাঙ্গাভাব থাকলেও শেষ ভাগে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অজানা আতঙ্ক ভর করে। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে সেল করার ধুম পড়ে যায়। কার আগে কে সেল করবে-সেই প্রতিযোগিতা দেখা যায়।

আর্থিক খাতে লেনদেন হওয়া ২২টি কোম্পানির মধ্যে দর কমেছে ১৮টির বা ৮৯১.৮২ শতাংশ কোম্পানির। দর বেড়েছে ৩টির বা ১৩.৬৪ শতাংশ কোম্পানির। দর অপরিবর্তিত ছিল ১টির বা ৪.৫৪ শতাংশ কোম্পানির। এখাতে আজ সবচেয়ে বেশি দর পতনের কবলে পড়ে ইসলামিক ফাইন্যান্স ও ন্যাশনাল হাউজিংয়ের শেয়ার। কোম্পানি দুটি আর্থিক খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে অন্যতম মৌলভিত্তির কোম্পানি। পিই রেশিওর দিক থেকেও কোম্পানি দুটির শেয়ার সবচেয়ে বিনিয়োগ উপযোগি। তারপরও আজ এই দুই কোম্পানির শেয়ারের উপর পতনের চাপ ছিল বেশি।

বিজিআইসির মুনাফায় চমক, বেড়েছে ৭৩ শতাংশ: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড (বিজিআইসি) চলতি অর্থবছরের ১ম প্রান্তিকে মুনাফা ৭৩ শতাংশ বেড়েছে। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির চলতি অর্থবছরের ১ম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২১-মাচ’২১) ইপিএস হয়েছে ০.৬৯ টাকা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ০.৪০ টাকা। এ হিসেবে কোম্পানিটির মুনাফা ০.২৯ টাকা বা ৭৩ শতাংশ বেড়েছে। ২০২১ সালের ৩১ মার্চ কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৯.৪৩ টাকায়।

৭ কোম্পানির বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৭ কোম্পানির বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা করছে। কোম্পানিগুলো হলো: সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড, ফার কেমিক্যাল, আরএন স্পিনিং, এমএল ডায়িং, ইনটেক লিমিটেড, আর.এন স্পিনিং ও সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স।

সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। কোম্পানিটির পর্ষদ সভা আগামী ৮ জুন বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, সভায় ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ আলোচিত প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি। আগের প্রান্তিকে কোম্পানিটি ২৯ পয়সা আয় করেছিল।

ফার কেমিক্যাল: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ-রসায়ন খাতের কোম্পানি ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের বোর্ড সভা আগামী ৯ জুন অনুষ্ঠিত হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, ওইদিন কোম্পানিটির বোর্ড সভা বিকেল ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩১ মার্চ, ২০২১ পর্যন্ত কোম্পানির তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।

আরএন স্পিনিং: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি আরএন স্পিনিং লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের বোর্ড সভা আগামী ৯ জুন অনুষ্ঠিত হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, ওইদিন কোম্পানিটির বোর্ড সভা বেলা ৩ টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩১ মার্চ, ২০২১ পর্যন্ত কোম্পানির তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।

এমএল ডায়িং: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি এমএল ডায়িং লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের বোর্ড সভা আগামী ৯ জুন অনুষ্ঠিত হবে।ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, ওইদিন কোম্পানিটির বোর্ড সভা বেলা সাড়ে ৩ টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩১ মার্চ, ২০২১ পর্যন্ত কোম্পানির তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।

ইনটেক লিমিটেড: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইনটেক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। কোম্পানিটির পর্ষদ সভা আগামী ৯ জুন বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, সভায় ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ আলোচিত প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি। আগের প্রান্তিকে কোম্পানিটি ০৮ পয়সা আয় করেছিল।

আর.এন স্পিনিং: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আর.এন স্পিনিং মিলস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। কোম্পানিটির পর্ষদ সভা আগামী ৯ জুন বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, সভায় ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ আলোচিত প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি। আগের প্রান্তিকে কোম্পানিটি ০.০৬ পয়সা লোকসান করেছিল।

সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। কোম্পানিটির পর্ষদ সভা আগামী ১৫ জুন বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর,২০২০ সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পরযালোচনা ও প্রকাশ করা হবে। একই সভায় ৩১ মার্চ, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের অনীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। ​পর্ষদ আলোচিত প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি। ২০১৯ সালে কোম্পানিটি ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল।

পুঁজিবাজারে ২১ হাজার কোটি টাকা আসার প্রক্রিয়া চুড়ান্ত: তালিকাভুক্ত কোম্পানির অবন্ঠিত মুনাফার প্রায় ২১ হাজার কোটি টাকা পুঁজিবাজারে আসার প্রক্রিয়া বর্তমানে চুড়ান্ত পর্যায়ে। চলতি সপ্তাহেই এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হবে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম বলেছেন, ‘গেজেট প্রকাশের জন্য এটা বিজি প্রেসে চলে গেছে।’

এর আগে গত বছরের শেষ দিক থেকে পুঁজিবাজারে দীর্ঘদিনের হতাশা দূর হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে যখন আলোচনা, সে সময় অবণ্টিত ডিভিডেন্ডের এই বিষয়টি সামনে আসে। দীর্ঘদিন থেকে তালিকাভুক্ত কোম্পানির অবন্ঠিত মুনাফার ২১ হাজার কোটি টাকারও বেশি পড়ে আছে দাবিহীন।

বিএসইসি প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত নেয়, এই তহবিল ব্যবহার করে পুঁজিবাজারের উন্নয়ন করার চেষ্টা করবে তারা। কীভাবে কী করা যায়, তার জন্য গঠন করা হয় কমিটি। বাজারে তারল্য বাড়াতে এই অর্থে ’ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড’ নামে একটি তহবিল করার চিন্তা করা হয়। সেখানে জমা হবে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন কোম্পানির অবণ্টিত ডিভিডেন্ড। অবন্ঠিত এই মুনাফা পুঁজিবাজারে ব্যবহারের জন্য খসড়া নীতিমালা উন্মুক্ত করে মতামত নেয়া হয় এবং সে অনুযায়ী নীতিমালাও চূড়ান্ত করা হয়।

খসড়া নীতিমালার ওপর বিএসইসিতে লিখিত প্রস্তাব পাঠায় তালিকাভুক্ত কোম্পানির সমিতি বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেট কোম্পানি-বিএপিএলসি। তাদের বেশ কিছু আপত্তি বিবেচনায় নেয়া হয়েছে। এই অর্থ ব্যবহার করলে পুঁজিবাজারে তারল্যের দীর্ঘমেয়াদি সমস্যার সমাধান হবে বলে আশা করা হচ্ছে। গত ২৫ মে আগেই এ-সংক্রান্ত নীতিমালা চূড়ান্ত করা হলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে সরকারি ছাপাখানা বিজি প্রেসের কাজের পরিধি কম থাকায় তা সম্ভব হয়নি।

অবন্ঠিত এই মুনাফা কীভাবে ব্যবহ্নত হবে, এ বিষয়ে বিএসইসি নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, কোম্পানিগুলোর কাছে যে অবণ্টিত বোনাস ও ক্যাশ ডিভিডেন্ড আছে, সেগুলো নিয়ম অনুযায়ী ’ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডে’ চলে আসবে। তারপর যখন কেউ তার বোনাস ডিভিডেন্ড দাবি করবে, তখন সেই বিনিয়োগকারীর আলাদা বিও হিসাবের মাধ্যমে তা স্থানান্তর করা হবে।

পুঁজিবাজারের উন্নয়নে কীভাবে বিনিয়োগ হবে প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এটি নির্ধারণ করবে এ-সংক্রান্ত গঠিত বোর্ড। বোর্ডের প্রধান থাকবে একজন সিও।’ এই তহবিল পরিচালনা দায়িত্বে থাকবে রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)।

প্রতিষ্ঠানটির মুখপাত্র বিভাস সাহা বলেন, ‘গেজেট হাতে আসার পর এ সম্পর্কে বিস্তারিত বলা যাবে।’‘আইসিবি তহবিলের ট্রাস্টি হিসেবে থাকবে। এর আগে সরকারের ক্ষতিগ্রস্ত তহবিল পরিচালনার জন্য আইসিবি যেভাবে দায়িত্ব পালন করেছে, সেভাবে এই তহবিলেও আইসিবি থাকবে।’ সূত্র: নিউজবাংলা

ব্লক মার্কেটে ৫ কোম্পানির লেনদেনের শীর্ষে: পুঁজিবাজারে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (৬ জুন) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৫৮টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৪৫ কোটি ১৩ লাখ ৭৮ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ৫৮ লাখ ৭৬ হাজার ৩৮১টি শেয়ার ৮৩ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৪৫ কোটি ১৩ লাখ ৭৮ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৫ কোম্পানির বড় লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেডের। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১১ কোটি ৪৬ লাখ ৪২ হাজার টাকার।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে এলআর গ্লোবাল-১ম মিউচুয়াল ফান্ডের ৬ কোটি ২৪ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪ কোটি ১৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের। চতুর্থ সর্বোচ্চ ৩ কোটি ৪৪ লাখ ৯৭ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে এনআরবিসি ব্যাংকের। পঞ্চম সর্বোচ্চ ৩ কোটি ৯ লাখ ৬৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে মার্কেন্টাইল ইন্সুরেন্সের।

এছাড়া সামিট পাওয়ারের ২ কোটি ৪৩ লাখ ৯৪ হাজার টাকার, আরডি ফুডের ১ কোটি ৫৪ লাখ ৮ হাজার টাকার, সিলকো ফার্মার ১ কোটি ২০ লাখ টাকার, কাট্টালী টেক্সটাইলের ৮১ লাখ ৮১ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ৮১ লাখ টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ৭৪ লাখ ৭৭ হাজার টাকার, প্রগ্রেসিভ লাইফের ৭২ লাখ ৯৮ হাজার টাকার, রিপাবলিক ইন্সুরেন্সের ৬২ লাখ ৫৯ হাজার টাকার, সাফকো স্পিনিংয়ের ৫২ লাখ ২০ হাজার টাকার, সালভো কেমিক্যালের ৪৫ লাখ ৭৮ হাজার টাকার, গ্লোবাল ইন্সুরেন্সের ৪৩ লাখ ৮ হাজার টাকার, ইফাদ অটোর ৪১ লাখ ৯০ হাজার টাকার, প্রাইম লাইফের ৪১ লাখ ৮৫ হাজার টাকার, রূপালী লাইফের ৩২ লাখ টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ২৯ লাখ ৯৩ হাজার টাকার,

ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকোর ২৮ লাখ ৬ হাজার টাকার, বিডি থাইয়ের ২৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার, গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ২৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার, সিটি ব্যাংকের ২৬ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ফরচুন সুজের ২৬ লাখ ৭ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ২৬ লাখ ৫ হাজার টাকার, ন্যাশনাল হাউসিংয়ের ২২ লাখ ৪৯ হাজার টাকার, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ২১ লাখ ৩০ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ১৮ লাখ ৩৯ হাজার টাকার, রানার অটোর ১৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ঢাকা ডায়িংয়ের ১৬ লাখ ১০ হাজার টাকার, জেনেক্স ইনফোসিসের ১৫ লাখ ৬৬ হাজার টাকার,

প্রাইম ব্যাংকের ১৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার, ডেলটা ব্রাক হাউসিংয়ের ১৪ লাখ ২৭ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ১৩ লাখ ৫৪ হাজার টাকার, ফারইস্ট লাইফের ১৩ লাখ ৪০ হাজার টাকার, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ১১ লাখ ৩৬ হাজার টাকার, বিকন ফার্মার ১০ লাখ ৮ হাজার টাকার, রুপালী ইন্স্যুরেন্সের ১০ লাখ ৮ হাজার টাকার, এমারেন্ড অয়েলের ৯ লাখ ৭৪ হাজার টাকার, যমুনা ব্যাংকের ৯ লাখ ৩২ হাজার টাকার,

ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ৮ লাখ ৯১ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ৮ লাখ ৮৪ হাজার টাকার, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ৮ লাখ ৪৭ হাজার টাকার, ওরিয়ন ফার্মার ৮ লাখ ২৪ হাজার টাকার, এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্সের ৭ লাখ ৫৬ হাজার টাকার, মোজাফফর হোসেন স্পিনিংয়ের ৭ লাখ ৪ হাজার টাকার, আর্গন ডেনিমের ৬ লাখ ৮৪ হাজার টাকার, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ৪৩ হাজার টাকার,

সাইফ পাওয়ারের ৬ লাখ ২১ হাজার টাকার, ফিনিক্স ফাইন্যান্স-১ম মিউচুয়াল ফান্ডের ৫ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ন্যাশনাল পলিমারের ৫ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, প্রগতি লাইফের ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার, লাফার্জহোলসিমের ৫ লাখ ৪৮ হাজার টাকার, ফারইস্ট নিটিংয়ের ৫ লাখ ২৫ হাজার টাকার, সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের ৫ লাখ ১৭ হাজার টাকার, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের ৫ লাখ ৭ হাজার টাকার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৪ হাজার টাকার, শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

দীর্ঘ সাড়ে ১০ বছরে মধ্যে পুঁজিবাজারে লেনদেনের রেকর্ড: পুঁজিবাজারে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্যাংক-আর্থিক খাত এবং বীমা খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ার দরে ধসে দীর্ঘ সাড়ে ১০ বছরে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে। তবে বাজেট উপস্থানের পরের দিন পুঁজিবাজারের সূচকের দরপতন বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়েছেন। তবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক কমলেও অন্যান্য সূচক বেড়েছে। আজ কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর।

তবে ডিএসইতে সাড়ে ১০ বছরের মধ্যে আজ সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে। ২০১০ সালে মহাধসের আগে ৫ জানুয়ারি লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৭১০ কোটি টাকা আর আজ লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৬৬৯ কোটি টাকা।

আজ ডিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন ২ হাজার ৬৬৯ কোটি ৩৮ টাকা টাকার লেনদেন হয়েছে। যা ১০ বছর ৬ মাস বা ২ হাজার ৪৯১ কার্যদিবসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১০ সালের ৬ ডিসেম্বর আজকের চেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছিল। ওই দিন লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৭১০ কোটি টাকার।

আজ ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫.১৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৩৮.২৯ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৬.১৩ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৮.৯৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ২৯৯.৩০ পয়েন্টে এবং ২ হাজার ২২২.৫৫ পয়েন্টে।

ডিএসইতে আজ ৩৬৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৪৫টির বা ৩৯.৬২ শতাংশের, শেয়ার দর কমেছে ২০১টির বা ৫৪.৯২ শতাংশের এবং ২০টির বা ৫.৪৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৬.৪৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫০৭.০২ পয়েন্টে। সিএসইতে আজ ২৯২টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৩০টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৪৩টির আর ১৯টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ১৫৯ কোটি ৮২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ডিএসই’র সেরা ডিলারের শীর্ষে ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) চলতি বছরের মে মাসের শীর্ষ ডিলারের তালিকা প্রকাশ করেছে। লেনদেনের ওপর ভিত্তি করে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। মে মাসে শীর্ষে স্থান দখল করে নিয়েছে ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা ব্যাংক সিকিউরিটিজ। তৃতীয় স্থানে রয়েছে উত্তরা ব্যাংক সিকিউরিটিজ।

শীর্ষ ডিলারের তালিকায় থাকা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো হলো, দোহা সিকিউরিটিজ, এপেক্স ইনভেস্টমেন্ট, ইউনাইটেড সিকিউরিটিজ, ইবিএল সিকিউরিটিজ, এনবিএল সিকিউরিটিজ, মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজ, শেলটেক ব্রোকারেজ।

এছাড়া, তালিকায় আরও রয়েছে, এনআরবিসি ব্যাংক সিকিউরিটিজ, আইডিএলসি সিকিউরিটিজ, এমটিবি সিকিউরিটিজ, সার সিকিউরিটিজ, এম সিকিউরিটিজ, আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং কোম্পানি, প্রাইম ব্যাংক সিকিউরিটিজ, কমার্স ব্যাংক সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, শান্তা সিকিউরিটিজ ও হজরত আমানত শাহ সিকিউরিটিজ।

ডিএসই’র সেরা ব্রোকার হাউজের শীর্ষে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) চলতি বছরের মে মাসের শীর্ষ ২০ ব্রোকারেজ হাউজের তালিকা প্রকাশ করেছে। লেনদেনের ওপর ভিত্তি করে এই ২০ ব্রোকারেজ হাউজের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। শীর্ষ ব্রোকারেজ হাউজের তালিকায় মে মাসে শীর্ষে স্থান দখল করে নিয়েছে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজ হাউজ। তৃতীয় স্থানে রয়েছে সিটি ব্রোকারেজ হাউজ।

শীর্ষ ব্রোকারেজ হাউজের তালিকায় থাকা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো হলো: আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং কোম্পানি, আইডিএলসি সিকিউরিটিজ, ইবিএল সিকিউরিটিজ, ব্র্যাক ইপিএল স্টক ব্রোকারেজ, ইউনাইটেড ফাইন্যান্সিয়াল ট্রেডিং কোম্পানি, শেলটেক ব্রোকারেজ, ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজ।

এছাড়া তালিকায় আরও রয়েছে এমটিবি সিকিউরিটিজ, শান্তা সিকিউরিটিজ, ইউনাইটেড সিকিউরিটিজ, মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজ, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ, বিডি সানলাইফ সিকিউরিটিজ, এআইবিএল ক্যাপিটাল মার্কেট সার্ভিসেস, ইউনিক্যাপ সিকিউরিটিজ, ভারটেক্স স্টক অ্যান্ড সিকিউরিটিজ ও এনআরবিসি ব্যাংক সিকিউরিটিজ।

ডিএসইতে ৮ কোম্পানির শেয়ার বিক্রেতা উধাও: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আট কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট বিক্রি করার মতো কোনো বিনিয়োগকারী নেই। আজ (০৬ জুন) লেনদেন চলাকালীন সময় কোম্পানিগুলোর শেয়ার বিক্রেতা শূন্য হয়ে পড়েছে। সর্বোচ্চ দরেও এই ৮ কোম্পানির শেয়ার কিনতে পারছে না বিনিয়োগকারীরা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্যজানা গেছে। কোম্পানিগুলোর হলো : সিমটেক্স, ফরচুন সুজ, ঢাকা ইন্স্যুরেন্স, রানার অটোমোবাইল, অ্যাডভেন্ট ফার্মা, কপারটেক, ওয়াইম্যাক্স এবং আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং।

সিমটেক্স: বৃহস্পতিবার সিমটেক্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৬ টাকায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে ১৬.৫০ টাকায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৭.৬০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ১.৬০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে।

ফরচুন সুজ : বৃহস্পতিবার ফরচুন সুজের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২৬ টাকায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে ২৮.৬০ টাকায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৮.৬০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ২.৬০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে।

ঢাকা ইন্স্যুরেন্স : বৃহস্পতিবার ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৯৫ টাকায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে ১০৪ টাকায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১০৪.৫০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৯.৫০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে।

রানার অটোমোবাইলস : বৃহস্পতিবার রানার অটোমোবাইলসের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৫৫.৪০ টাকায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে ৫৭ টাকায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৬০.৯০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৫.৫০ টাকা বা ৯.৯২ শতাংশ বেড়েছে।

অ্যাডভেন্ট ফার্মা : বৃহস্পতিবার অ্যাডভেন্ট ফার্মার শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২৩.৪০ টাকায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে ২৩.৮০ টাকায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৫.৭০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ২.৩০ টাকা বা ৯.৮২ শতাংশ বেড়েছে।

কপারটেক : বৃহস্পতিবার কপারটেকের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২০.৫০ টাকায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে ২০.৮০ টাকায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২২.৫০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ২ টাকা বা ৯.৭৫ শতাংশ বেড়েছে।

ওয়াইম্যাক্স : বৃহস্পতিবার ওয়াইম্যাক্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২০.৬০ টাকায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে ২১.১০ টাকায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২২.৬০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ২ টাকা বা ৯.৭০ শতাংশ বেড়েছে।

আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং : বৃহস্পতিবার আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৯.৪০ টাকায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে ৯.৭০ টাকায়। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১০.৩০ টাকায়। অর্থাৎ আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর ০.৯০ টাকা বা ৫৭ শতাংশ বেড়েছে।